ভোলার শিবপুরে চাঁদা না পেয়ে ঘর উত্তোলনে বাঁধা Latest Update News of Bangladesh

শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ০৪:০৪ পূর্বাহ্ন

বিজ্ঞপ্তি :
Latest Update Bangla News 24/7 আপনার চারপাশে ঘটে যাওয়া নানা খবর, খবরের পিছনের খবর সরাসরি ভয়েস অব বরিশালকে জানাতে ই-মেইল করুন- [email protected] অথবা [email protected] আপনার পাঠানো তথ্যের বস্তুনিষ্ঠতা যাচাই করে আমরা তা প্রকাশ করব।*** প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে!! বরিশাল বিভাগের সমস্ত জেলা,উপজেলা,বরিশাল মহানগরীর ৩০টি ওয়ার্ড ও ক্যাম্পাসে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে! ফোন: ০১৭৬৩৬৫৩২৮৩
সংবাদ শিরোনাম:
আমরা লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি করতে বিশ্বাসী: বরিশালে ইসি হাবিব হিজলায় যৌথ অভিযানে আটক ১০ জেলে, জরিমানা গৃহবধূর স্যালোয়ারের মধ্যে ইয়াবা, অতঃপর … বরিশালে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের মধ্য কোন দ্বন্দ্ব নেই: চেয়ারম্যান প্রার্থী এসএম জাকির মোবাইল ইন্টারনেট গতি সূচকে বাংলাদেশের আরও অবনতি ৫২৭টি ভারতীয় খাদ্যপণ্যে ক্যানসার সৃষ্টিকারী উপাদানের অস্তিত্ব মিলেছে: ইইউ মাদক মামলার বাদী পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ, আসামী খালাস কাউখালীতে বৃষ্টির জন্য কাঁদলেন মুসল্লিরা বৃষ্টির জন্য বরিশালে ইসতিসকার নামাজ আদায় সদর উপজেলার শিক্ষা ও চিকিৎসা সেবা নিশ্চিত করতে চাই : এসএম জাকির




ভোলার শিবপুরে চাঁদা না পেয়ে ঘর উত্তোলনে বাঁধা

ভোলার শিবপুরে চাঁদা না পেয়ে ঘর উত্তোলনে বাঁধা




ভোলা প্রতিনিধি:ভোলা সদর উপজেলার শিবপুর ইউনিয়নের রতনপুর গ্রামের ৮নং ওয়ার্ডে, চাঁদা না পেয়ে ঘর উত্তোলনে বার বার বাঁধা দিচ্ছে স্থানীয় ভূমিদসু্যুরা। এলাকাবাসীরা জানান, ওই এলাকার মোঃ হাদিসের ছেলে প্রবাসী মাহে আলম রতন পুর মৌজায়, এসএ ১৩৮ ও ১৫৮নং খতিয়ানের ৮শতাংশ জমিতে পৈত্রিক সূত্রে মালিক হয়ে গত ৫ মাস আগে একটি ঘর উত্তোলনের কাজ শুরু করে।

কিছুদিন পূর্বে মাহে আলমের নগদ টাকা ও জমির উপর লোলুপ দৃষ্টি পরে স্থানীয় ভূমিদস্যু চক্রের মূল হোতা মৃত আছমত আলী মিয়ার ছেলে মানিক মিয়ার। মানিকের সাথে যোগ দেয় তার ছেলে মনির হোসেন ও বহিরাগত আরো ২ ভূমিদস্যু খলিল হাওলাদারের ছেলে কুদ্দুস হাওলাদার ও কালুমিয়ার ছেলে বশির উদ্দিন। জানাগেছে, গত ৫মাস যাবৎ মাহে আলম তার ঘর উত্তোলনের কাজে প্রায় ২০ লাখ টাকা ইনভেষ্ট করারপর হটাৎ করে উল্লেখিত ৪ ভূমিদস্যু নির্মান কাজে বাঁধা দিয়ে বলে, তারা এখানে জমি পাবে। তারা আরো বলে, সামনের দিকে ঘর উত্তোলনের কাজ করাতে হলে তাদেরকে ৫ লাখ টাকা চাঁদা প্রদান করতে হবে।

এ ব্যাপারে মাহে আলম গংরা এলাকার গন্যমান্যদের একাধিকবার অবগত করলেও এ পর্যন্ত কোন প্রকার সুফল মেলেনি তাদের ভাগ্যে। অন্য দিকে চাঁদাবাজরা কয়েক দিন পর পর ঘর নির্মান কাজে বাঁধা দেয়াতে নষ্ট হয়ে যাচ্ছে তাদের ক্রয় করা ইট, বালু, রড, সিমেন্টসহ লাখ লাখ টাকার নির্মান সামগ্রী। এ ব্যাপারা স্থানীয়রা আরো জানান, মাহে আলমের ঘর নির্মানের স্থানটিতে ইতিপূর্বে সুপারী বাগান ছিল। মাহে আলম গংরা প্রায় ২শত বছর যাবৎ এ জমিটি ভোগ দখল করে আসছে। বর্তমানে এক মাত্র ৫লাখ টাকা চাঁদা না পেয়ে বার বার নির্মান কাজে বাঁধা দিচ্ছে উল্লেখিত সন্ত্রাসীরা। এ ব্যাপারে মামলার প্রস্তুতি চলছে।

সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করুন



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *










Facebook

© ভয়েস অব বরিশাল কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Developed BY: AMS IT BD