শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ০৯:৫৭ পূর্বাহ্ন
স্টাফ রিপোর্টার //
নলছিটি উপজেলার একটি প্রকল্পের পৌনে দুই কোটি টাকার কাজ ভাগিয়ে নেয়ার অভিযোগ উঠেছে বিএনপি পন্হি ঠিকাদার আকতার হোসেনের বিরুদ্ধে। এ কাজের জন্য পৌর মেয়র তছলিম চৌধুরী ও উপ সহকারী প্রৌকশলী নিজামুজ্জামান মোটা অঙ্কের টাকা ঐ ঠিকাদারের কাছ থেকে উৎকোচ নেয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। সূত্রানুযায়ী জানা যায়,স্হাণীয় সরকার প্রৌকশল
অধিদপ্তরধীন আই ইউ আই ডিপির প্রকল্প আওতায় প্রায় ১ কোটি৬৫ লাখ টাকার কাজ চলতি বছরের ১৩ সেপ্টেম্বর নোটিশ বিজ্ঞপতী প্রকাশ করেন সংশিলষ্ট অধিদপ্তর। যার টেন্ডার আইডি নং২২০০৭৭৭ । গতকাল সোমবার দরপএের শেষ দিন র্ধায্য রাখা হয়। এর আগে টেন্ডার বিজ্ঞপ্তির পর এগার গ্রুপ সরকারী নির্ধারিত মূল্য দরপএ ক্রয় করেন।
তবে গতকাল শেষ দিনে ঐ এগার গ্রুপ তাদের দরপএ জমা দিতে না পারলেও শুধু অনলাইনে মেসার্স আকতার হোসেন লাইসেন্স জমা পরে। এতে প্রকল্পর কাজটি অতি সহজেই পেয়ে যায়। নাম প্রকাশে অনচ্ছুক একাধিক ঠিকাদার বলেন,
নামে মাত্রই টেন্ডার আহবান করে নলছিটি উপজেলা বিএনপির সাবেক সহ- সভাপতি ঠিকাদার আকতার হোসেনকে কাজটি পাইয়ে দিতে সহযোগিতা করেছেন পৌর মেয়র তছলিম চৌধুরী এবং প্রেরসনে কর্মরত থাকা উপ সহকারী প্রৌকশলী নিজামুজ্জামান। এজন্য ঐ কাজের বিনিময়ে প্রাক্তলন সূচনা থেকেই ১৫% হিসাবে ঠিকাদারের কাছ থেকে দুজনেই ঘুষ নেন।
সূএানুযায়ী জানা গেছে, নলছিটি পৌরসভায় প্রায় ১০৩ জন ঠিকাদার রয়েছে। সেখানে গত তিন বছর ধরে তাদের অমূল্যয়ন করে শুধুমাত্র আকতার হোসেনকে বিভিন্ন প্রকল্পর কাজ দিয়ে আসেন পৌর মেয়র। এর বিনিময়ে তিনি হাতিয়ে নিচ্ছে টাকা। মেয়রের এমন একঘেয়েমি অন্যান্য ঠিকাদার দেখলেও মেয়রের ভয় চুপ থাকেন তারা। কিন্তু গতকালের ঘটনায় মেয়রের ওপর বঞ্চিত সাধারণ ঠিকাদাররা তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করে। এ বিষয়ে পৌর মেয়র তছলিম চৌধুরী বলেন, অপেন টেন্ডার ছিল। যারা দরপএ জমা দেননি তারা পাইনি। আমার বিরুদ্ধে সকল অভিযোগ সত্য নয়। এ ব্যপারে সংশিলষ্ট কাজের অর্থ প্রেরন প্রকল্প
পরিচালক মোঃ নিজাম উদ্দিনের কাছে জানতে তার মুঠোফনে ফোন দেয়া হলে তিনি রিসিভ করেন নি।
Leave a Reply