মাদকসহ আটকের পর ছেড়ে দেওয়ার অভিযোগ, এএসআই ক্লোজড Latest Update News of Bangladesh

শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ১১:৪৬ অপরাহ্ন

বিজ্ঞপ্তি :
Latest Update Bangla News 24/7 আপনার চারপাশে ঘটে যাওয়া নানা খবর, খবরের পিছনের খবর সরাসরি ভয়েস অব বরিশালকে জানাতে ই-মেইল করুন- inbox.voiceofbarishal@gmail.com অথবা hmhalelbsl@gmail.com আপনার পাঠানো তথ্যের বস্তুনিষ্ঠতা যাচাই করে আমরা তা প্রকাশ করব।*** প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে!! বরিশাল বিভাগের সমস্ত জেলা,উপজেলা,বরিশাল মহানগরীর ৩০টি ওয়ার্ড ও ক্যাম্পাসে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে! ফোন: ০১৭৬৩৬৫৩২৮৩
সংবাদ শিরোনাম:




মাদকসহ আটকের পর ছেড়ে দেওয়ার অভিযোগ, এএসআই ক্লোজড

মাদকসহ আটকের পর ছেড়ে দেওয়ার অভিযোগ, এএসআই ক্লোজড




আগৈলঝাড়া প্রতিনিধি: মাদকসহ দুজনকে আটকের পর একজনকে অর্থের বিনিময়ে ছেড়ে দেওয়ার অভিযোগ ওঠার পর বরিশালের আগৈলঝাড়া থানার সহকারী উপ-পরিদর্শক (এএসআই) আবু সালেহকে ক্লোজড করা হয়েছে।

সোমবার (১২ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. রেজওয়ান আহেমেদ- পিপিএম এ তথ্য জানিয়েছেন।

তিনি বলেন, একটি অভিযোগের বিষয় তদন্ত করা হচ্ছে। আর তদন্তের স্বার্থেই প্রশাসনিক কারণে সহকারী উপ-পরিদর্শক (এএসআই) আবু সালেহকে আগৈলঝাড়া থানা থেকে ক্লোজড করে জেলা পুলিশ লাইন্স এ সংযুক্ত করা হয়েছে।

এদিকে স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, আগৈলঝাড়া উপজেলার গৈলা ইউনিয়নের দক্ষিণ শিহিপাশা গ্রামে অভিযান চালিয়ে ১০ পিস ইয়াবা ট্যাবলেটসহ রাহাত খান ও শিবু রায় নামে দুজনকে আটক করেন এএসআই আবু সালেহ। আটকের পরে শিবু রায়কে অর্থের বিনিময়ে ঘটনাস্থল থেকে ছেড়ে দিয়ে আসেন আবু সালেহ।

পরে আটক রাহাত খানকে আগের থেকে দ্বিগুণ অর্থে ছেড়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত হলেও বিষয়টি জানাজানি হয়ে যায়। এরপরে রাহাতকে মাদক মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে পাঠানো হয়।

এর পরপরই বিষয়টি ছড়িয়ে পড়ে, ফলে জেলা পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের কান পর্যন্ত বিষয়টি গড়ালে তাৎক্ষণিক তারা তদন্তে নামেন।

এদিকে এ বিষয়ে অভিযুক্ত এএসআই আবু সালেহ বলেন, মাদকসহ রাহাত খানকে আটক করার সময় শিপু রায় ওই পথ দিয়ে যাচ্ছিলেন। তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়, তবে তার কাছে কোনো মাদক না পাওয়ায় ছেড়ে দেওয়া হয়। এখন যে অভিযোগ তোলা হচ্ছে তা মিথ্যা ও ভিত্তিহীন।

এ বিষয়ে গৈলা ইউনিয়ন চেয়ারম্যান শফিকুল ইসলাম টিটু বলেন, মাদকসহ দুজনকে আটকের পরে একজনকে ছেড়ে দেওয়ার কথা শুনেছি। মাদক বহন ও সেবন একই অপরাধ। মাদকের বিরুদ্ধে কেউ সুপারিশ করলে তাকেও আইনের আওতায় আনা প্রয়োজন।

আর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (গৌরনদী সার্কেল) শারমিন সুলতানা রাখি জানান, এএসআই আবু সালেহ যদি মাদকসহ আটক করে কাউকে ছেড়ে দিয়ে থাকেন, তবে তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে তার বিরুদ্ধে অবশ্যই নিয়মানুযায়ী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করুন



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *










Facebook

© ভয়েস অব বরিশাল কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Developed BY: AMS IT BD