সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ০৪:৪৬ অপরাহ্ন
বাবুগঞ্জ প্রতিনিধিঃ বাবুগঞ্জ মরাগরু জবাই করে গোস্ত (মাংস) বিক্রি করার অভিযো পাওয়া গেছে কষাই লিটনের বিরুদ্ধে। ঘটনাটি ঘটেছে সোমবার দিবাগত রাতে বাবুগঞ্জ উপজেলার মাধবপাশা বাজারে কষাই লিটনের গোস্তের দোকানে। স্থানিয়রা জানায়, মাধবপাশা বাজারের মাংস বিক্রেতা কষাই লিটন মল্লিক জিনাইদাহ থেকে ট্রাকে করে ১০ টি গরু ক্রয় করে আনার সময় একটি সাড় গরু গলায় ফাস লেগে মারা যায়।
লিটন মাধবপাশা বাজারে এসে গরুটি জবাই করে মাংস বিক্রির প্রস্তুতিকালে স্থানীয়দের নজড়ে আসে। স্থানিয়রা নিষেধ করা স্বত্ত্বেও মঙ্গলবার সকালে মরা গরুর গোস্ত বিক্রি করা শুরু করে। দুপুরে সাংবাদিকদের উপস্থিতি টের পেয়ে মরা গরুর গোস্ত তাৎক্ষনিক সরিয়ে ফেলে। স্থানিয়রা বিষয়টি এয়ারপোর্ট থানায় অবহিত করলে এএসআই জালাল মাংস বিক্রেতার সাথে আতাত করে বলে জানিয়েছে সুত্র। তবে এএস আই জালাল আতাতের বিষয়টি স্বিকার করেন নি।
অভিযোগ সূত্রে জানাযায়, কষাই লিটনের দোকানে কয়েক মাস আগে গর্ভবতী গরু জবাই করে বিক্রি করায় স্থানীয়দের রোষানলে পরলে ইউপি চেয়ারম্যান ও পুলিশি মধ্যস্থতায় রক্ষা পায়। এব্যাপারে মাধবপাশা ইউপি চেয়ারম্যান জয়নাল আবেদিন বলেন, বিষয়টি স্থানীয়দের কাছ থেকে শুনেছি।
মাধবপাশা বাজার কমিটির সভাপতি দিলিপ রাজা বলেন, যতটুকু শনেছি গরুটি গৌরনদী বসে অসুস্থ্য হয়ে পরলে জবাই করে বাজারে এনে বিক্রি করা শুরু করে। এব্যাপারে কষাই লিটন বলেন, ঈদুল আযাহা উপলক্ষে আমরা ৩/৪ জন জিনাইদাহ থেকে ১০ টি ষাড় গরু ক্রয় করে ট্রাকে নিয়ে আসি। ট্রাকে বসে একটি গরু গলায় ফাঁস লেগে অসুস্থ হয়। তখন গৌরনদী বসে জবাই করে মাধবপাশা বাজারে এনে বিক্রি করি।
এয়ারর্পোট থানার ওসি মাহবুব উল আলম বলেন, বিষয়টি শুনে থানা পুলিশ ঘটনা স্থলে গিয়েছে। বিষয়টি বাজার কমিটি স্বিকার না করায় ব্যবস্থা নেওয়া সম্ভব হয়নি।
এব্যাপারে কষাই লিটন বলেন, ঈদুল আযাহা উপলক্ষে আমরা ৩/৪ জন জিনাইদাহ থেকে ১০ টি ষাড় গরু ক্রয় করে ট্রাকে নিয়ে আসি। ট্রাকে বসে একটি গরু গলায় ফাঁস লেগে অসুস্থ হয়। তখন গৌরনদী বসে জবাই করে মাধবপাশা বাজারে এনে বিক্রি করি।
Leave a Reply