বিচার চাইতে গিয়ে:ইউনিয়ন পরিষদে ধর্ষণ করেন ইউপি চেয়ারম্যান Latest Update News of Bangladesh

বুধবার, ১৫ জানুয়ারী ২০২৫, ০৩:৪৮ অপরাহ্ন

বিজ্ঞপ্তি :
Latest Update Bangla News 24/7 আপনার চারপাশে ঘটে যাওয়া নানা খবর, খবরের পিছনের খবর সরাসরি ভয়েস অব বরিশালকে জানাতে ই-মেইল করুন- inbox.voiceofbarishal@gmail.com অথবা hmhalelbsl@gmail.com আপনার পাঠানো তথ্যের বস্তুনিষ্ঠতা যাচাই করে আমরা তা প্রকাশ করব।*** প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে!! বরিশাল বিভাগের সমস্ত জেলা,উপজেলা,বরিশাল মহানগরীর ৩০টি ওয়ার্ড ও ক্যাম্পাসে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে! ফোন: ০১৭৬৩৬৫৩২৮৩




বিচার চাইতে গিয়ে:ইউনিয়ন পরিষদে ধর্ষণ করেন ইউপি চেয়ারম্যান

বিচার চাইতে গিয়ে:ইউনিয়ন পরিষদে ধর্ষণ করেন ইউপি চেয়ারম্যান

বিচার চাইতে গিয়ে:ইউনিয়ন পরিষদে ধর্ষণ করেন ইউপি চেয়ারম্যান




ভয়েস অব বরিশাল ডেস্ক॥ ঢাকার আশুলিয়া ইউপি চেয়ারম্যান শাহাবুদ্দিন মাদবরের (৫০) নামে আদালতে ধর্ষণ মামলা করেছেন এক তরুণী। তাঁর অভিযোগ, একজনের কাছে পাঁচ লাখ টাকা পেতেন তিনি। ওই টাকা উদ্ধারের আশায় বিচার চাইতে গিয়েছিলেন চেয়ারম্যানের কাছে। গিয়ে উল্টো চেয়ারম্যানের হাতে ধর্ষণের শিকার হলেন।

 

 

গতকাল রবিবার ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৯-এর বিচারক হেমায়েত উদ্দিনের আদালতে মামলাটি করা হয়। মামলার অন্য দুই আসামি হলেন শাহাবুদ্দিনের শ্যালক মো. আলমগীর (৩৮) ও পিএস সবুজ সিকদার (৩৫)। আদালত এদিন বাদীর জবানবিন্দ গ্রহণ শেষে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনকে (পিবিআই) অভিযোগ তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দিয়েছেন।

 

 

মামলার এজাহার থেকে জানা যায়, ওই তরুণী আশুলিয়া বাজারের সালাউদ্দিন আহম্মেদ শাওন নামের এক ব্যবসায়ীর কাছে পাঁচ লাখ টাকা পান। অনেক দিন হয়ে গেলেও ওই টাকা ফেরত দিচ্ছেন না শাওন। তাই গত ২২ সেপ্টেম্বর এক আত্মীয়কে নিয়ে বিচার চাইতে চেয়ারম্যানের কাছে ইউনিয়ন পরিষদে যান ওই তরুণী। সেখানে চেয়ারম্যানকে না পেয়ে তাঁর বাড়িতে যান তাঁরা। অভিযোগ শুনে চেয়ারম্যান ওই নারীকে পাওনা টাকা ফেরত পেতে আদালতে মামলা করার পরামর্শ দেন।

 

 

পরে তাঁরা চেয়ারম্যানের বাড়ি থেকে বের হয়ে বাড়ির উদ্দেশে রওনা দেন। কিন্তু চেয়ারম্যানের শ্যালক আলমগীর ও পিএস সবুজ সিকদার তাঁদের পথরোধ করে বলেন, ‘তোমাদের আগমন সন্দেহজনক।’ এবং তরুণীর কথায় কান না দিয়ে তাঁদের মারধর করেন তাঁরা। পরে ওই তরুণীকে ইউনিয়ন পরিষদের রুমের ভেতরে আটকে রাখেন। দুপুরে শাহাবুদ্দিন রুমে ঢুকে তরুণীকে মারধর করেন এবং পুলিশে দেওয়ার হুমকি দিয়ে ধর্ষণ করেন। শাহাবুদ্দিন রুম থেকে বের হয়ে যাওয়ার পর আলমগীর ও সবুজ তাঁর ওপর যৌন নির্যাতন চালান।

 

 

এ বিষয়ে চেয়ারম্যান শাহাবুদ্দিনের সঙ্গে মুঠোফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে ফোন বন্ধ পাওয়া যায়।

সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করুন



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *










Facebook

© ভয়েস অব বরিশাল কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Developed BY: AMS IT BD