খোলা যাবে খাবারের হোটেল বসে কেউ খেতে পারবে না,খাবার কিনে বাসায় নেওয়া যাবে Latest Update News of Bangladesh

মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ১০:৩৩ অপরাহ্ন

বিজ্ঞপ্তি :
Latest Update Bangla News 24/7 আপনার চারপাশে ঘটে যাওয়া নানা খবর, খবরের পিছনের খবর সরাসরি ভয়েস অব বরিশালকে জানাতে ই-মেইল করুন- inbox.voiceofbarishal@gmail.com অথবা hmhalelbsl@gmail.com আপনার পাঠানো তথ্যের বস্তুনিষ্ঠতা যাচাই করে আমরা তা প্রকাশ করব।*** প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে!! বরিশাল বিভাগের সমস্ত জেলা,উপজেলা,বরিশাল মহানগরীর ৩০টি ওয়ার্ড ও ক্যাম্পাসে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে! ফোন: ০১৭৬৩৬৫৩২৮৩




খোলা যাবে খাবারের হোটেল বসে কেউ খেতে পারবে না,খাবার কিনে বাসায় নেওয়া যাবে

খোলা যাবে খাবারের হোটেল বসে কেউ খেতে পারবে না,খাবার কিনে বাসায় নেওয়া যাবে

ডিএমপি লোগো (ছবি : সংগৃহীত),voiceofbarishal.com




ভয়েস অব বরিশাল ডেস্ক॥  করোনার বিস্তার রোধে রাজধানীসহ সারাদেশে গণপরিবহন বন্ধসহ বেশকিছু বিধিনিষেধ আরোপ করেছে সরকার। তবে কাঁচাবাজার, মুদি দোকান, ওষুধের দোকান এই নিষেধাজ্ঞার বাইরে রাখা হয়েছে। এসবের সঙ্গে শর্তসাপেক্ষে খাবারের হোটেল খোলা রাখা যাবে বলে জানিয়েছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি)। তবে দোকানে বসে কেউ খেতে পারবে না। কারও প্রয়োজন হলে খাবার কিনে বাসায় নেওয়া যাবে।

ডিএমপি রমনা বিভাগের উপ-কমিশনার সাজ্জাদুর রহমান উল্লেখ করেন, সাধারণ মানুষ যেন দু্র্ভোগে না পড়ে সেজন্য এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তার কথায়, ‘করোনা প্রতিরোধে সব সুরক্ষা ব্যবস্থা নিশ্চিত করে হোটেল খোলা রাখা যাবে। তবে ভেতরে বসিয়ে খাবার পরিবেশনের সুযোগ নেই। ক্রেতারা শুধু পার্সেল নিয়ে যেতে পারবে।

হোটেল মালিকরা খাবার তৈরি থেকে শুরু করে বিক্রি করার পুরো প্রক্রিয়া যথাযথ সুরক্ষা ব্যবস্থার মধ্য দিয়ে করছেন কিনা তা তদারকি করতে মাঠপর্যায়ের কর্মকর্তাদের নির্দেশনা দিয়েছেন ডিএমপি কমিশনার মোহা. শফিকুল ইসলাম।

যদিও ডিএমপির পক্ষ থেকে শর্তসাপেক্ষে খাবারের হোটেল খোলা রাখার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে বলে জানান চকবাজার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মওদুদ হাওলাদার। তিনি বলেন, ওয়্যারলেসে নির্দেশনা পেয়েছি, খাবারের হোটেল খোলা থাকবে। তবে দোকানের ভেতরে বসিয়ে কাউকে খাওয়ানো যাবে না। এক্ষেত্রে শুধু পার্সেল দিতে হবে।

ডিএমপির উপ-কমিশনার (মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিশ রিলেশন্স বিভাগ) মাসুদুর রহমান পার্সেলের ব্যাখ্যা দিয়েছেন। তিনি বলেন, ক্রেতা সশরীরে হোটেলে এসে খাবার নিয়ে যেতে পারবে। হোটেল থেকে বাসায় বাসায় খাবার পৌঁছে দেওয়ার সুযোগ থাকছে না।

কিন্তু খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, পার্সেল হিসেবে খাবার বিক্রির সুযোগ থাকার বিষয়টি জানেন না অনেক মালিক। এ কারণে তারা হোটেল খুলছেন না বলে দাবি করেছেন। তাছাড়া দশ দিন সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান বন্ধের ঘোষণা পেয়ে অধিকাংশ কর্মচারী ঢাকা ছেড়েছে। জনবল সংকটের কারণে ক্রেতাদের সেবা দিতে পারছেন না অনেক হোটেল কর্তৃপক্ষ।

ডিএমপির পক্ষ থেকে খোলা রাখার সিদ্ধান্ত থাকলেও বৃহস্পতিবার (২৬ মার্চ) রাজধানীর অধিকাংশ এলাকার হোটেল বন্ধ দেখা গেছে।

সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করুন



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *










Facebook

© ভয়েস অব বরিশাল কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Developed BY: AMS IT BD