বরিশালে প্রধান শিক্ষিকার বিরুদ্ধে টাকা আত্মসাৎ করার অভিযোগ Latest Update News of Bangladesh

বুধবার, ০৯ জুলাই ২০২৫, ০১:৩২ পূর্বাহ্ন

বিজ্ঞপ্তি :
Latest Update Bangla News 24/7 আপনার চারপাশে ঘটে যাওয়া নানা খবর, খবরের পিছনের খবর সরাসরি ভয়েস অব বরিশালকে জানাতে ই-মেইল করুন- inbox.voiceofbarishal@gmail.com অথবা hmhalelbsl@gmail.com আপনার পাঠানো তথ্যের বস্তুনিষ্ঠতা যাচাই করে আমরা তা প্রকাশ করব।*** প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে!! বরিশাল বিভাগের সমস্ত জেলা,উপজেলা,বরিশাল মহানগরীর ৩০টি ওয়ার্ড ও ক্যাম্পাসে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে! ফোন: ০১৭৬৩৬৫৩২৮৩
সংবাদ শিরোনাম:




বরিশালে প্রধান শিক্ষিকার বিরুদ্ধে টাকা আত্মসাৎ করার অভিযোগ

বরিশালে প্রধান শিক্ষিকার বিরুদ্ধে টাকা আত্মসাৎ করার অভিযোগ

বরিশালে প্রধান শিক্ষিকার বিরুদ্ধে টাকা আত্মসাৎ করার অভিযোগ




ভয়েস অব বরিশাল ডেস্ক॥ বরিশাল সদর উপজেলার ১ নং রায়পাশা- কড়াপুর ইউনিয়নের দক্ষিন কড়াপুরের ৩নং ওয়ার্ডের মসজিদ বাড়ির সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা নাজমা আক্তারের বিরুদ্ধে সিস্লিপের টাকা আত্মসাৎ করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। ২০১৯-২০ অর্থবছরে বিদ্যালয়ের অনুকূলে বরাদ্দকৃত সরকারি অর্থ আত্মসাৎ করেছেন বলে অভিযোগ করেছেন বিদ্যালয়ের ম্যনেজিং কমিটির একাধীক সদস্যরা ।

 

জানা গেছে ২০১৮-১৯ অর্থ বছরে এ বিদ্যালয়ের জন্য ৬০ হাজার টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়। বরাদ্দকৃত টাকা গেল জুন মাসে উত্তোলন করা হলেও বিদ্যালয়ের ডিজিটাল হাজিরা বসানোর জন্য ৩০ হাজার টাক খরচ করা হয়েছে বলে জানা গেছে। এদিকে বাকি ৩০ হাজার টাকা প্রধান শিক্ষক নাজমা আক্তারের কাছে রয়েছে বলে তিনি সিকার করেছেন।

 

অপর দিকে ২০২০-২০২১ অর্থ বছরে জুন মাসে ওই বিদ্যালয় অর্থ বরাদ্দ করা হয়েছে বলে জানান বরিশাল জেলা শিক্ষা অফিসার আব্দুল লতিফ মজুমদার।

 

এবিষয় প্রধান শিক্ষিকা নাজমা আক্তার বলেন, ২০১৮-১৯ অর্থ বছরে এ বিদ্যালয়ে ৬০ হাজার টাকা আমি পায়নি। ৪৫হাজার টাকা সামথিং কিছু পেয়েছি। সেখান থেকে ৩০ হাজার টাকা আমার কাছে আছে। বাকি টাকা দিয়ে ডিজিটাল হাজিরা বসানো মেশিনে খরচ করতে হয়েছে।

 

টাকা আত্মসাৎ করার বিষয়টি নিয়ে জেলা শিক্ষা অফিসার বলেন, এধরনের অভিযোগ এখনো পাইনি,আমি টিওকে বিষয়টি দেখার জন্য বলতেছি।

 

উপজেলা শিক্ষা অফিসার রফিকুল ইসলাম বলেন, বিদ্যালয়ের টাকা আত্মসাৎ করার কোনো সুযোগ নেই ,যদি কোন শিক্ষক করে থাকে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে। তবুও তদন্ত করে আমি বিষয়টি দেখব। অপর এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ৫ স্কুলের কমিটি সঠিক ভাবে না থাকায় ২লক্ষ টাকা ফেরত দিতে হয়েছে।

 

সুত্র বলছে, শিুশু শ্রেনীর বরাদ্দ জন্য ৫/১০ হাজার টাকা ব্যয় করা হয় খেলনা ও তাদের খাতা,কলমের জন্য। বাকি ৬০ হাজার টাকা থেকে ডিজিটাল হাজিরা মেশিন বসানো, মেশিন বসানো বাবদ শ্রমিকদের টাকাসহ বিভিন্ন খরচা বাবদ ২০ হাজার টাকা কেটে রাখা হয়েছে গত বছর। এবছর বেশি টাকা বরাদ্দ হয়েছে বলে একটি সুত্র নিশ্চিত করেছে।

সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করুন



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *










Facebook

© ভয়েস অব বরিশাল কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Developed BY: AMS IT BD