শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ১১:৩৮ অপরাহ্ন
বরগুনা প্রতিনিধি:৯বছরের এক শিশু ধর্ষণের শিকার হয়েছে। মঙ্গলবার বিকাল ৪ টার দিকে বরগুনা সদর উপজেলার ঢলুয়া ইউনিয়নের পোটকাখালী আশ্রয়নে ধর্ষনের ঘটনাটি ঘটে। ধর্ষিতা শিশুটি শিশু কল্যান প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ২য় শ্রেণীর ছাত্রী। শিশুটির বাবা একজন জেলে। তার বাড়ী বদরখালী ইউনিয়নের কুমড়াখালী গ্রামে। বর্তমানে পরিবার নিয়ে পোটকাখালী আশ্রয়নে তিনি বসবাস করছেন।
হাসপাতালের বেডে গুরুতর অসুস্থ্য শিশুটি জানান, ওই আশ্রয়নের একটি লোক দেখলে তাকে চিনি, সে আমাকে নৌকায় তুলে পার্শ্ববর্তী কেওড়া বনে নিয়ে আমার সাথে খারাপ কাজ করেছে। পরে আমাকে যেখান থেকে নিয়েছে সেখানেই আবার রেখে যায়, এবং যাওয়ার সময় লোকটি কারও কাছে একথা বলতে নিষেধ করে। যদি বলি তাহলে সে আমাকে মেরে ফেলবে। লোকটি আমাকে ৩৫ টাকা দিয়ে যায় এবং আগামীকাল আরও ১’শ টাকা দিবে বলে জানায়। পরে আমি আস্তে আস্তে হামাগুড়ি দিয়ে ঘরে আসি।
শিশুটির মা মেয়ের শরীরে রক্ত দেখে তার কাছে জিজ্ঞেস করলে শিশুটি সব খুলে বলে। এরপর মেয়ের অবস্থা খারাপ দেখে সাথে সাথে তাকে বরগুনা জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে আসে। তবে শিশুটি ধর্ষকের নাম জানাতে পারেনি দেখলে তাকে চেনে।
বরগুনা জেনারেল হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসক ডাঃ নিহার রঞ্জন বৈদ্য জানান, শিশুটিকে চেক-আপে দেখা গেছে তার উপর পশুসুলভ আচরন করা হয়েছে। শিশুটির অবস্থা আশংকাজনক। তাই তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়েছে।
বরগুনা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবির মোহম্মদ হোসেন জানান, ঘটনাটি শুনেই হাসপাতালে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। শিশুটির পরিবারের কাছ থেকে বিস্তারিত জেনে আইনী ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে তিনি জানান।
বরগুনায় ৯ বছরের শিশুকে ধর্ষণ
বরগুনা প্রতিনিধি:
৯বছরের এক শিশু ধর্ষণের শিকার হয়েছে। মঙ্গলবার বিকাল ৪ টার দিকে বরগুনা সদর উপজেলার ঢলুয়া ইউনিয়নের পোটকাখালী আশ্রয়নে ধর্ষনের ঘটনাটি ঘটে। ধর্ষিতা শিশুটি শিশু কল্যান প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ২য় শ্রেণীর ছাত্রী। শিশুটির বাবা একজন জেলে। তার বাড়ী বদরখালী ইউনিয়নের কুমড়াখালী গ্রামে। বর্তমানে পরিবার নিয়ে পোটকাখালী আশ্রয়নে তিনি বসবাস করছেন।
হাসপাতালের বেডে গুরুতর অসুস্থ্য শিশুটি জানান, ওই আশ্রয়নের একটি লোক দেখলে তাকে চিনি, সে আমাকে নৌকায় তুলে পার্শ্ববর্তী কেওড়া বনে নিয়ে আমার সাথে খারাপ কাজ করেছে। পরে আমাকে যেখান থেকে নিয়েছে সেখানেই আবার রেখে যায়, এবং যাওয়ার সময় লোকটি কারও কাছে একথা বলতে নিষেধ করে। যদি বলি তাহলে সে আমাকে মেরে ফেলবে। লোকটি আমাকে ৩৫ টাকা দিয়ে যায় এবং আগামীকাল আরও ১’শ টাকা দিবে বলে জানায়। পরে আমি আস্তে আস্তে হামাগুড়ি দিয়ে ঘরে আসি।
শিশুটির মা মেয়ের শরীরে রক্ত দেখে তার কাছে জিজ্ঞেস করলে শিশুটি সব খুলে বলে। এরপর মেয়ের অবস্থা খারাপ দেখে সাথে সাথে তাকে বরগুনা জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে আসে। তবে শিশুটি ধর্ষকের নাম জানাতে পারেনি দেখলে তাকে চেনে।
বরগুনা জেনারেল হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসক ডাঃ নিহার রঞ্জন বৈদ্য জানান, শিশুটিকে চেক-আপে দেখা গেছে তার উপর পশুসুলভ আচরন করা হয়েছে। শিশুটির অবস্থা আশংকাজনক। তাই তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়েছে।
বরগুনা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবির মোহম্মদ হোসেন জানান, ঘটনাটি শুনেই হাসপাতালে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। শিশুটির পরিবারের কাছ থেকে বিস্তারিত জেনে আইনী ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে তিনি জানান।
Leave a Reply