পটুয়াখালীতে গ্রাহকের প্রায় অর্ধ কোটি নিয়ে এনজিও উধাও Latest Update News of Bangladesh

বৃহস্পতিবার, ০৩ অক্টোবর ২০২৪, ১১:২০ অপরাহ্ন

বিজ্ঞপ্তি :
Latest Update Bangla News 24/7 আপনার চারপাশে ঘটে যাওয়া নানা খবর, খবরের পিছনের খবর সরাসরি ভয়েস অব বরিশালকে জানাতে ই-মেইল করুন- inbox.voiceofbarishal@gmail.com অথবা hmhalelbsl@gmail.com আপনার পাঠানো তথ্যের বস্তুনিষ্ঠতা যাচাই করে আমরা তা প্রকাশ করব।*** প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে!! বরিশাল বিভাগের সমস্ত জেলা,উপজেলা,বরিশাল মহানগরীর ৩০টি ওয়ার্ড ও ক্যাম্পাসে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে! ফোন: ০১৭৬৩৬৫৩২৮৩




পটুয়াখালীতে গ্রাহকের প্রায় অর্ধ কোটি নিয়ে এনজিও উধাও

পটুয়াখালীতে গ্রাহকের প্রায় অর্ধ কোটি নিয়ে এনজিও উধাও

এনজিও
এনজিও




পটুয়াখালী প্রতিনিধি॥ মানব কল্যাণ ফাউন্ডেশন নামে একটি কোম্পানীর কর্মকর্তারা গ্রাহকের প্রায় অর্ধ কোটি নিয়ে উধাও হয়েছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। এতে বিপাকে পড়েছেন গ্রাহকেরা।

 

 

বৃহস্পতিবার সকালে ঋণ নেয়ার জন্য গ্রাহকেরা অফিসে এসে তালা দেখতে পান। গভীর রাতে ভাড়া নেয়া অফিসে তালা লাগিয়ে উধাও হয়ে যান এর কর্মকর্তারা।

 

 

এ সময় ভুক্তভোগীরা কান্নাকাটি শুরু করেন। তারা জেলা প্রশাসন ও আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হস্তক্ষেপ কামনা করেন।

 

 

ভুক্তভোগীদের অভিযোগ, পটুয়াখালী শহরের হেতালিয়া বাঁধঘাট এলাকায় একটি পাকা ভবন ভাড়া নিয়ে কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছিল মানব কল্যাণ ফাউন্ডেশন নামে একটি এনজিও প্রতিষ্ঠান। প্রথমে সংস্থাটি ক্ষুদ্র কুটির শিল্পের উপর ঋণদানের লক্ষ্যে কাজ শুরু করে। এরই ধারাবাহিকতায় কোম্পানীর মাঠকর্মীরা গ্রামে গ্রামে গিয়ে করোনার প্রাদুর্ভাবের মধ্যে নতুন সদস্য (গ্রাহক) খোঁজা শুরু করে।

 

 

এ সময় মাঠকর্মীরা গ্রাহকদের প্রতিশ্রুতি দেয় যে, যেসব সদস্য পাঁচ হাজার টাকা জমা দিবে তাদেরকে পঞ্চাশ হাজার এবং যারা দশ হাজার দিবে তাদেরকে এক লাখ টাকা ঋণ দেয়া হবে।

 

 

গ্রাহকরা সরল বিশ্বাসে কেউ পাঁচ হাজার, কেউ তিন হাজার এবং কেউ কেউ দুই হাজার, পাঁচ হাজার টাকা করে জমা দেয়া শুরু করে। তাদেরকে বৃহস্পতিবার ঋণ দেয়া হবে বলে জানিয়ে দেয়া হয়। তবে সকালে গিয়ে গ্রাহকরা অফিসে তালা ঝুলতে দেখেন।

 

 

ভুক্তভোগী গ্রাহক সোনালী রানী দাস বলেন, মানব কল্যাণ ফাউন্ডেশনের অধীনে সদর উপজেলার বদরপুর ইউপির খলিসাখালী গ্রামে একটি সমিতি করেছি। সমিতির নাম গোলাপ মহিলা সমিতি। যার কোড নং-১ ও সদস্য নং-৩। সমিতির সদস্যরা তিন থেকে পাঁচ হাজার করে টাকা জমা দেয় ঋণের আশায়। কিন্তু আমাদের টাকা হাতিয়ে নিয়ে তারা এভাবে উধাও হয়ে যাবে তা ভাবতেও পারিনি। আমরা এখন নিঃস্ব। এ ব্যাপারে সদর থানার ওসি আখতার মোর্শেদ জানান, ঘটনাটি শুনেছেন তিনি। অপরাধীদের চিহ্নিত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার কথা বলেন ওসি আখতার মোর্শেদ।

সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করুন



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *










Facebook

© ভয়েস অব বরিশাল কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Developed BY: AMS IT BD