যুক্তরাষ্ট্রে ‘সাহসী নারী’ পদক পেলেন রোহিঙ্গা আইনজীবী Latest Update News of Bangladesh

শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ০২:২৬ পূর্বাহ্ন

বিজ্ঞপ্তি :
Latest Update Bangla News 24/7 আপনার চারপাশে ঘটে যাওয়া নানা খবর, খবরের পিছনের খবর সরাসরি ভয়েস অব বরিশালকে জানাতে ই-মেইল করুন- inbox.voiceofbarishal@gmail.com অথবা hmhalelbsl@gmail.com আপনার পাঠানো তথ্যের বস্তুনিষ্ঠতা যাচাই করে আমরা তা প্রকাশ করব।*** প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে!! বরিশাল বিভাগের সমস্ত জেলা,উপজেলা,বরিশাল মহানগরীর ৩০টি ওয়ার্ড ও ক্যাম্পাসে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে! ফোন: ০১৭৬৩৬৫৩২৮৩




যুক্তরাষ্ট্রে ‘সাহসী নারী’ পদক পেলেন রোহিঙ্গা আইনজীবী

যুক্তরাষ্ট্রে ‘সাহসী নারী’ পদক পেলেন রোহিঙ্গা আইনজীবী




অনলাইন ডেস্ক:রোহিঙ্গা আইনজীবী রাজিয়া সুলতানা বৃহস্পতিবার (৭ মার্চ) যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের আন্তর্জাতিক সাহসী নারী (আইডব্লিউওসি) পদক পেয়েছেন। ওয়াশিংটন ডিসিতে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরে এদিন অনুষ্ঠানে তিনিসহ পদক বিজয়ী ১০ জনের হাতে পুরস্কার তুলে দেন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাইক পম্পেও। এ সময় উপস্থিত ছিলেন ফার্স্ট লেডি মেলানিয়া ট্রাম্প।

রোহিঙ্গাদের জন্য নিরলস কাজ করায় পুরস্কৃত রাজিয়া সুলতানা ১৯৭৩ সালে মিয়ানমারের মংডুতে জন্মগ্রহণ করেন। তবে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর তাঁকে ‘বাংলাদেশের নাগরিক’ বলে উল্লেখ করে।

রোহিঙ্গা আইনজীবী রাজিয়া সুলতানা তাঁর জীবনের বেশির ভাগ সময় আইনজীবী, শিক্ষকতা ও মানবাধিকারের জন্য কাজ করেছেন। ২০১৪ সাল থেকে তিনি সরাসরি রোহিঙ্গাদের জন্য কাজ করছেন। ২০১৬ সালে তিনি বাংলাদেশে অবস্থানরত শতাধিক রোহিঙ্গার সাক্ষাৎকার নিয়ে দুটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেন, যাতে রোহিঙ্গাদের ওপর মিয়ানমারের নিরাপত্তা বাহিনীর চালানো যৌন সহিংসতার চিত্র উঠে এসেছে। তিনি ‘ফ্রি রোহিঙ্গা কোয়ালিশন’-এর সমন্বয়ক এবং রোহিঙ্গাদের রাজনৈতিক সংগঠন আরাকান রোহিঙ্গা ন্যাশনাল অর্গানাইজেশনের নারী শাখার পরিচালক।

রাজিয়া ছাড়াও এ বছর সাহসী নারী পদক পেয়েছেন মিয়ানমারে রোহিঙ্গাদের অধিকার নিয়ে কাজ করা ন কেনিয়াও প, জিবুতির পুলিশ কর্মকর্তা মৌমিনা হুসেইন দারার, মিসরের মানবাধিকারকর্মী মামা ম্যাগি, আয়ারল্যান্ডের নান সিস্টার ওরলা ট্রেসি, জর্ডানের সামরিক কর্মকর্তা কর্নেল খালিদা আল-তাওয়াল, মন্টেনেগ্রোর সাংবাদিক অলিভেরা লাকিচ, পেরুর সরকারি কর্মকর্তা ফ্লোর দ্য মারিয়া ভেগা যাপাতা, শ্রীলঙ্কার নারী ও শিশু অধিকারকর্মী মারিনি ডি লিভেরা এবং তানজানিয়ার নারী অধিকারকর্মী আনা হেঙ্গা।

 

শান্তিপ্রতিষ্ঠা, ন্যায়বিচার, মানবাধিকার, লিঙ্গসমতা ও নারীর ক্ষমতায়নের জন্য সাহসিকতার সঙ্গে কাজ করার এবং নেতৃত্ব দেওয়ার স্বীকৃতি হিসেবে প্রতিবছর আইডব্লিউওসি পদক দেওয়া হয়। ২০০৭ সাল থেকে প্রতিবছর আন্তর্জাতিক নারী দিবস সামনে রেখে এই পদক দেওয়া হচ্ছে।

 

সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করুন



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *










Facebook

© ভয়েস অব বরিশাল কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Developed BY: AMS IT BD