মুলাদী প্রতিনিধি॥ মুলাদী উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে রফিকুল ইসলাম রবিন রাড়ীই তৃণমুল যুবলীগ নেতাকর্মী-সমর্থকদের চাওয়া। তরুন নেতৃত্ব রফিকুল ইসলাম রবিন রাড়ী অল্প বয়সেই বিভিন্ন শ্রেনী পেশার মানুষের আস্থা অর্জন করে লেখক-সাংবাদিক হিসেবে ইতি মধ্যে আলোড়ন সৃষ্টি করেছেন। তরুন উদিয়মান নেতা হিসেবে মুলাদী সরকারী কলেজের গভার্নিং বডির সদস্য হিসেবে দায়ীত্ব পালনের পাশাপাশি, বস্তু নিষ্ঠ সাংবাদিকতায় সকলের মন জয় করে মুলাদী রিপোর্টার্স ইউনিটির সাধারন সম্পাদকের দায়ীত্ব পালন করে আসছেন।

এছাড়াও তিনি সুনামের সাথে উপজেলার রামচর দাখিল মাদ্রসার ম্যানেজিং কমিটির সভাপতির দায়ীত্ব পালন করে শিক্ষক ও অভিভাবকদের সাথে সমন্নয়ন করে শিক্ষার্থীদের আধুনিক শিক্ষা গ্রহন নিশ্চিত করতে নিরলস কাজ করে যাচ্ছেন। পারিবারিক জীবন থেকে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের রাজনীতিতে উদ্ভুদ্ধ রবিন রাড়ী, ছাত্রলীগের রাজনীতির মাধ্যমে পথচলা শুরু করে বিশাল কর্মী বাহীনি গঠনের মাধ্যমে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের দুঃসময়, ১৯৯৬ থেকে মুলাদীর রাজনৈতিক অভিভাবক হিসেবে উপজেলা আওয়ামীলীগের সাবেক সাধারন সম্পাদক মরহুম বীরমুক্তিযোদ্ধা এ্যাড. আঃ মালেক রাড়ীর সার্নিধ্যে একজন আদর্শবান ছাত্রনেতা হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করে শীর্ষ নেতৃত্বের কাছে।

দক্ষিনা জনপদের আওয়ামী রাজনৈতিক অভিভাবক আলহাজ্ব আবুল হাসানাত আব্দুল্লাহ ও বরিশাল সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ও মহানগর আওয়ামীলীগ সাধারন সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহ, বরিশাল জেলা আওয়ামীলীগের প্রভাবশালী সদস্য সেরনিয়াবাত আশিক আব্দুল্লাহ তথা কৃষক কুলের নয়নের মনি প্রয়াত আঃ রব সেরনিয়াবাত পরিবারের আর্শিবাদ পুষ্ট তরুন নেতৃত্ব রফিকুল ইসলাম রবিন রাড়ী সময়ের প্রয়োজনে মুলাদী উপজেলা যুবলীগের সাধারন সম্পাদকের দায়ীত্ব পেলে যুবলীগ সাংগঠনিক ভাবে শক্তিশালী ও গতিশীল হবে বলে মনে করেন তৃণমুল যুবলীগ নেতাকর্মী ও সমর্থকরা। রফিকুল ইসলাম রবিন রাড়ী বলেন, দলের শীর্ষ নেতৃবৃন্দ উপজেলা যুবলীগের সাধারন সম্পাদকের দায়ীত্ব দিলে নেতৃত্ব দিয়ে সংগঠনকে শক্ষিশালী করতে পারবো এবং আওয়ামীলীগের সকল কার্যক্রমে সক্রিয় অংশ গ্রহনের মাধ্যমে যুবলীগের কার্যক্রমে গতি ফিরিয়ে আনবো।