বরিশাল-৩ আসনে আবারো বিজয়ের যাত্রায় মহাজোটের একক প্রার্থী শেখ টিপু সুলতান Latest Update News of Bangladesh

শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ০১:৪৯ অপরাহ্ন

বিজ্ঞপ্তি :
Latest Update Bangla News 24/7 আপনার চারপাশে ঘটে যাওয়া নানা খবর, খবরের পিছনের খবর সরাসরি ভয়েস অব বরিশালকে জানাতে ই-মেইল করুন- [email protected] অথবা [email protected] আপনার পাঠানো তথ্যের বস্তুনিষ্ঠতা যাচাই করে আমরা তা প্রকাশ করব।*** প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে!! বরিশাল বিভাগের সমস্ত জেলা,উপজেলা,বরিশাল মহানগরীর ৩০টি ওয়ার্ড ও ক্যাম্পাসে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে! ফোন: ০১৭৬৩৬৫৩২৮৩




বরিশাল-৩ আসনে আবারো বিজয়ের যাত্রায় মহাজোটের একক প্রার্থী শেখ টিপু সুলতান

বরিশাল-৩ আসনে আবারো বিজয়ের যাত্রায় মহাজোটের একক প্রার্থী শেখ টিপু সুলতান




প্রিন্স তালুকদার, বাবুগঞ্জ (বরিশাল) প্রতিনিধিঃ বরিশালের একটি আলোকিত জনপদের নাম মুলাদী-বাবুগঞ্জ, বরিশালের বুকে এক চিলতে সোনা ঝড়া রোদেলা আকাশ মুলাদী-বাবুগঞ্জ। প্রাকৃতিক নৈস্বর্গীক সৌন্দর্যের হাতছানী ও ঐতিহাসিক নিদের্শন আর অসংখ্য নদী নালা খালবিল ও সবুজ বেষ্টনী ঘেরা সুজলা, সুফলা, শস্য শ্যামলা, সোনার বাংলার প্রাচ্যের ভেনিস খ্যাত বরিশালের অন্যতম বিস্তীর্ন জনপদ। প্রকৃতির অকৃপণ দানে ঋদ্ধ, সংস্কৃতি ও সভ্যতার আলোকে পরিপুষ্ঠ জ্ঞানের অনির্বান শিখায় প্রদীপ্ত আলোকময় এক মানব সমাজের বিকাশ ঘটেছে মুলাদী বাবুগঞ্জে। প্রাকৃতিক সুন্দরে অপরূপা মুলাদী বাবুগঞ্জের রয়েছে অত্যন্ত সুসমৃদ্ধ ইতিহাস। বঙ্গবন্ধু তনয়া শেখ হাসিনা সরকারের বহমান উন্নয়নের ¯্রােতধারার ফলশ্রুতিতে দেশবিদেশে মুলাদী বাবুগঞ্জের উন্নয়নের সুনাম দিন দিন ছড়িয়ে পড়েছে। এ উন্নয়নের কারিগর, রুপকার হচ্ছেন, ২০১৪ সালে অনুষ্ঠিত দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মহাজোটের প্রার্থী হয়ে, বিপুল ভোটে বিজয়ী ১২১ আসনের (বরিশাল-৩) সংসদ সদস্য, মা ও মাটির মানুষ, গরীব দুঃখী সাধারন মানুষের নেতা, জননেতা এ্যাড. শেখ মোঃ টিপু সুলতান। তিনি বরিশাল জেলার অধিক গুরুত্বপূর্ন দুটি উপজেলা মুলাদী বাবুগঞ্জে বহুমুখি উন্নয়নের নজির স্থাপন করেছেন, জনসাধারণের অধিক গুরুত্বপূর্ন, গনমানুষের প্রত্যাশিত এই প্রত্যন্ত অঞ্চলকে উন্নয়নের জনপদ এ পরিণত করেছেন। তিনি সংসদ সদস্য হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই জীবন বাজিরেখে, এই এলাকার প্রকৃত সেবক হিসেবে দল মত, ধর্ম বর্নের উর্ধ্বে থেকে নতুন নতুন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান নির্মানসহ রাস্তা ঘাট, মসজিদ মন্দির, স্কুল মাদ্রাসা, ব্রীজ কার্লভার্ট, বেড়ি বাঁধ, স্বাস্থ্য, বিদ্যুৎ খাতে ব্যাপক উন্নয়ন করেছেন। তিনি সরকার থেকে যে বরাদ্দ পেয়েছেন তা সঠিক ভাবে জনগণের কল্যানে ব্যয় করেছেন। বরিশাল-৩ (বাবুগঞ্জ-মুলাদী) আসনের সংসদ সদস্য এ্যাড.শেখ মোঃ টিপু সুলতান ব্যক্তিগত ভাবে সৎ বিনয়ী, দানশীল ও অতি সাধারণ মানুষ। যে কোন ব্যক্তি সরাসরি অথবা ফোনের মাধ্যমে তার কাছে সুখ, কিংবা দুঃখ, সমস্যা কিংবা সম্ভাবনার কথা সহজেই বলতে পারনে। এর জন্য অনুমতি অথবা মধ্যস্ততাকারীর দরকার হয়না। তার কাছে কোন মানুষ বিপদে পড়ে, সহযোগীতার জন্য গেলে, খালি হাতে ফিরে আসতে হয় না। এ কারনে তাকে সকল শ্রেনীপেশার মানুষ অত্যন্ত ভালবাসেন। তার স্বপ্ন মুলাদী, বাবুগঞ্জ উপজেলা দুইটি মডেল উপজেলা হিসেবে তুলে ধরা। তিনি রহমতপুর-মীরগঞ্জ খানা খন্দের সড়কের কাপের্টিং, রহমতপুর-মীরগঞ্জ সড়কের সংযোগ সড়ক বটতলা দিঘির পাড় থেকে ভেটেরেনারি অনুষদ পর্যন্ত কাপের্টি সড়ক, কেদারপুর ইউনিয়নের বেশ কয়েকটি পাঁকা সড়ক তৈরি করেছেন। এছাড়াও জাহাঙ্গীর নগর ইউনিয়নে বেশ কয়েকটি ব্রীজ নির্মান, চাঁদপাশা, মাধবপাশা, কেদারপুর সহ বাবুগঞ্জ উপজেলার ৬ টি ইউনিয়নের আমুল পরিবর্তন এনেছেন। বাবুগঞ্জ উপজেলায় নদী ভাঙন নিত্যদিনের সমস্যা, ভাঙন রোধে পানি উন্নয়ন বোর্ডের মাধ্যমে বিভিন্ন এলাকায় বালু ভর্তি জিও ব্যাগ, বাঁশের খাঁচা ফালানোর মাধ্যামে ভাঙন রোধে কাজ করেছেন। মুলাদী উপজেলায় ১১টি মাদ্রাসা ভবন নির্মান, ১০ টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ভবন নির্মান, ৬টি কলেজের ৪তলা ভবন নির্মান, মুলাদী স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ৫০ শয্যা বিশিষ্ট ভবন নির্মান, এম্বুলেন্স অনুদান , আশ্রয় কেন্দ্র নির্মান, আড়িয়াল খা নদীর উপর ব্রীজ নির্মান, হিজলা, মেহেন্দীগঞ্জ, মুলাদী ও কাজিরহাট এর সংযোগ সেতু মীরগঞ্জ ব্রীজ নির্মান অনুমোদন, বন্যায় নদী ভাঙ্গল রোধে নদীতে বালুর বস্তা দিয়ে বাধ সংস্কার, মুলাদী ৩ তলা বিশিষ্ট থানা ভবন নির্মান, মুলাদী মাহমুদজান মাধ্যমিক বিদ্যালয় জাতীয় করন, বাবুগঞ্জ উপজেলার আবুল কালাম ডিগ্রী কলেজ জাতীয়করন, বাবুগঞ্জ পাইলট মাধ্যমিক বিদ্যালয় জাতীয় করন, বাবুগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ৫০ শয্যায় উন্নিত করন, এম্বুলেন্স বিতরন, বাবুগঞ্জে ফায়ার সার্ভিস ষ্টেশন নির্মান, মুলাদীর ফায়ার সার্ভিস ষ্টেশন নির্মান, মুলাদী উপজেলার মৃধারহাট, চরসাহেবরামপুর, লক্ষীহাট নামক স্থানে ব্রীজ নির্মান, পাইতি খোলা জয়ন্তী নদীর উপর ব্রীজ নির্মান তার উন্নয়নের কৃতিত্ব। মোটকথা মুলাদী ও বাবুগঞ্জ উপজেলার এমন কোন ইউনিয়ন নেই যে তার হাতের উন্নয়নের ছোয়া লাগেনি। মুলাদী বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ সরকারী করনের অবদানও এ্যাড.শেখ টিপু সুলতানের। ভিজিএফ, ভিজিডি, কাবিখা, টিআর, বয়স্কভাতা, বিধবা ভাতা, চিকিৎসা ভাতা, অসহায় গরীবদের মাঝে ঈদের ভাতা বিতরন করেছেন সততা আর পরম নিষ্ঠার সাথে। মুলাদী বাবুগঞ্জ এলাকায় শেখ টিপু সুলতানের উন্নয়ন প্রসঙ্গে মুলাদী উপজেলা ছাত্রমৈত্রী নেতা সাকি আহম্মেদ রায়হান বলেন, মুলাদী বাবুগঞ্জে তার পরতে পরতে জন উন্নয়নমূখী কর্মকান্ডের ছোঁয়া দৃশ্যমান। অদূর ভবিষ্যত, সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনা নিয়ে মুলাদী বাবুগঞ্জকে বাংলাদেশের কাছে একটি সৌন্দর্যের এলাকায় পরিণত করতে অগ্রসরমান করেছেন। বরিশালের একটি নির্মল পরিবেশের এবং পরিচ্ছন্ন জনপদ গড়েছেন। উন্নয়নের উর্বর চারনভূমি হিসেবে মুলাদী বাবুগঞ্জের নাম দিগন্তজুড়ে স্বীকৃত করেছেন। চোখ ধাঁধানো বাহারীসব উন্নয়ন কর্মকান্ডের জন্য তার খ্যাতি দিন দিন বেড়েই চলছে। তীরঘেঁষা প্রকৃতির উদার আলিঙ্গন এই অববাহিকা মুলাদী বাবুগঞ্জকে করেছেন নিজস্ব স্বকীয়তায় বৈশিষ্ট্যপূর্ন। সবুজ অরণ্যের অপূর্ব মিতালীর এক মনোরম পরিবেশের অঞ্চল গড়েছেন। মুলাদী উপজেলা ছাত্রমৈত্রী নেতা রুমন চৌকিদার বলেন, সমতলভুমি, নৈসর্গিক এক নান্দনিক পরিবেশের মুলাদী-বাবুগঞ্জকে তিনি এক অনন্য বৈচিত্রের অধিকারী করেছেন। শৌর্যে বীর্যে, রূপ লাবণ্যের সুনাম মুলাদী বাবুগঞ্জ নিজস্ব পরিমলে আবদ্ধ না রেখে বিস্তৃত করেছেন বহুদূর পর্যন্ত। এলাকায় তার উন্নয়নের হালচাল অতীতের সব রেকর্ড ভঙ্গ করে নতুন নতুন সোনালী অধ্যায়ের জন্ম দিয়েছেন। আপামর জনসাধারনের ভাগ্যন্নোয়নে টনিকের মত কাজ করছেন। বিস্তীর্ন অঞ্চল জুড়ে অহরহ তার উন্নয়নের ছোঁয়া দৃশ্যমান, যত্রতত্র চোখে পড়বে উন্নয়ন শুধুই উন্নয়নের প্রতিচ্ছবি। সুখ ও সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে দিয়েছেন পরিকল্পনা মাফিক পথচলা ভবিষ্যৎ কাঙ্খিত লক্ষ্য অর্জনে। উন্নয়নে মসৃন অগ্রযাত্রায় একের পর এক সোনালী পালক যোগ করেছেন মুলাদী বাবুগঞ্জের ইতিহাস, ঐতিহ্যে। এমন কোন জায়গা পাওয়া যাবে না যেখানে তার উন্নয়নের সোনালী পরশের স্পর্শ লাগেনি। যে দিকে চোখের দৃষ্টি যাবে সেই দিকে শুধুই চোখে পড়বে তার দৃষ্টিনন্দন ইত্যাদিসব উন্নয়ন কর্মকান্ড। যার কারনে মুলাদী বাবুগঞ্জের উন্নয়নের কথামালা সীমানা ছাড়িয়ে লোকের মুখে মুখে ছড়াচ্ছে, অভূতপূর্ব উন্নয়নমূলক কর্মকান্ড বাস্তবায়নের জন্য দীর্ঘ পথ পরিক্রমায় সাফল্য লুটিয়ে পড়েছে মানুষের দোর গোড়ায়। এহেন উন্নয়ন সাফল্যে মুলাদী বাবুগঞ্জের সর্বস্তরের মানুষ ছাড়াও আশেপাশের অঞ্চলের মানুষের মুখে মুখে সমসুরে উচ্চারিত হচ্ছে উন্নয়নের জয়ের ধ্বনি। মুলাদী বাবুগঞ্জ এলাকায় শেখ টিপু সুলতানের উন্নয়ন প্রসঙ্গে মুলাদী উপজেলা ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারন সম্পাদক সেলিম আহম্মেদ চৌকিদার বলেন, মুলাদী বাবুগঞ্জের আতœসামাজিক উন্নয়নে এবং সর্বস্তরের গনমানুষের কল্যাণে কাজ করতে গিয়ে অনেক চড়াই উৎরাই পেরিয়ে দীর্ঘপথ পাড়ি দিতে হয়েছে জননেতা এ্যাডঃ শেখ টিপু সুলতান কে। তিনি অত্যন্ত বিচক্ষণতার সাথে মুলাদী বাবুগঞ্জের মানুষকে সঙ্গে নিয়ে একের পর এক সফল উন্নয়নমূলক কর্মকান্ডগুলো সম্পন্ন করেছেন ধারাবাহিক কর্মযজ্ঞের মাধ্যমে। প্রত্যন্ত অঞ্চলের যেখানে সমস্যার কথা শুনেছেন সেখানে ছুটে গিয়েছেন সমাধানের যথাযথ উপায় নিয়ে। বাবুগঞ্জ উপজেলা ছাত্রমৈত্রীর সভাপতি আলী হোসেন বলেন, মেধাবী, দক্ষ, ত্যাগী, যোগ্য, সৎ আর পরিশ্রমী একজন আদর্শবান নেতার সঠিক নেতৃত্বই একটি এলাকার উন্নয়নের সাফল্যের স্বর্ণ শিখরে পৌঁছাতে সাহায্য করে। কিন্তু সাফল্যের স্বর্ণ শিখরে পৌঁছানোর জন্য নেতার একটি সুন্দর ও একটি সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা থাকা উচিত। অনেক রাজনৈতিক নেতাই নিজ এলাকায় এসে কিছু টাকা কিংবা বড় বড় রাজনৈতিক পদবী বা প্রশাসনিক ক্ষমতার বলে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করার জন্য দরিদ্র সাধারন জনগণকে ব্যবহার করে। বেশির ভাগ সময়ই দরিদ্র সহজ সরল মানুষদের সরলতার সুযোগ নিয়ে তাদের ভোটে এমপি হয়ে সরকারি নানা রকম সুযোগ সুবিধা প্রয়োগ করে শিল্প প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলে বিশাল সম্পদের মালিক বনে যান। হয়ে যান ভিআইপি কিংবা সিআইপি। আবার কিছু কিছু মানবিক গুণাবলীর মানুষ রয়েছেন, যারা এদের থেকে ভিন্ন। বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে এই প্রকৃতির মানুষ খুব একটা খুঁজে পাওয়া যায় না। তবে তাঁরা যদি কোনো কারনে জনগণের ভোটে নির্বাচিত কোনো জনপ্রতিনিধি হতে পারেন, তখন তাঁদের ধ্যান, জ্ঞান এবং পরিকল্পনা থাকে এলাকার রাস্তাঘাট নির্মান এবং মেরামত, স্কুল কলেজ, মসজিদ মাদ্রাসা, মন্দির, গৃর্জাসহ দরিদ্র অসহায় জনগণের সঠিক উন্নয়ন করা। তাঁদের মন মানসিকতা ভাল থাকায় সরকারি সম্পদ বা অর্থ লুটপাট করার কোনো পরিকল্পনা তাদের থাকে না। বরং সরকারি সাহায্যের পাশাপাশি নিজের উপার্জিত অর্থও জনগণের সেবায় নিয়োজিত করেন। তেমনি একজন মানুষ, বাবুগঞ্জ মুলাদী এলাকার বহুমুখী উন্নয়নের রুপকার জননেতা এ্যাডঃ শেখ টিপু সুলতান। বাবুগঞ্জ উপজেলা যুবমৈত্রীর সাধরন সম্পাদক হাসানুর রহমান পান্নূ বলেন, বাবুগঞ্জ মুলাদীর গনমানুষের নেতা শেখ টিপু সুলতান সংসদ সদস্য নির্বাচিত হওয়ার পর থেকে সাবেক বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রী, বর্তমান সমাজকল্যান মন্ত্রী ও বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খানের মেননের দিক নির্দেশনায় ও সার্বিক সহযোগিতায় এলাকার ব্যাপক উন্নয়ন করেছেন। জনগন তাকে আবার ভোট দিয়ে নির্বাচিত করবে। কেন্দ্রীয় ছাত্রমৈত্রীর সহ সভাপতি সুজন আহম্মেদ বলেন, বরিশাল-৩ আসনের(মুলাদী-বাবুগঞ্জ) এর উন্নয়নের রূপকার, মা ও মাটির মানুষ, গরীব দুঃখী সাধারন মানুষের নেতা জননেতা এ্যাড. শেখ টিপু সুলতান নির্বাচিত হওয়ার পর থেকে উন্নয়নের ছোয়া লাগেনি এমন কোন জায়গা নাই মুলাদী বাবুগঞ্জ এলাকায়। রাস্তা, কালভার্ট, ব্রীজ, স্কুল কলেজ মাদ্রাসার ব্যাপক উন্নয়ন, ভিজিএফ, ভিজিডি, কাবিখা, কাবিটা, টিআর, বয়স্কভাতা, বিধাব ভাতা, চিকিৎসা ভাতা, অসহায় গরীবদের মাঝে ঈদের ভাতা বিতরনসহ সব কাজেই তার অবদান। মুলাদী ও বাবুগঞ্জ উপজেলার মধ্যে যদি কোন অসহায় লোক তাকে নিমন্ত্রন করেন তাহলে সেখানে তিনি যত কাজ থাকুক তারপরেও উপস্থিত থেকেছেন। বরিশাল-৩ আসনের সকল মানুষের দাবী আগামী নির্বাচনে আবার মাটির মানুষ, আপোষহীন নেতা, জননেতা এ্যাড. শেখ টিপু সুলতানকে নির্বাচিত করবে। বাবুগঞ্জ উপজেলা বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারন সম্পাদক শাহজাহান তালুকদার বলেন, তার উন্নয়ন কর্মকান্ড, মনমানসিকতায় সবই জয় করে নিয়েছে মুলাদী বাবুগঞ্জ এলাকায় বসবাসরত সর্বশ্রেনীর মানুষদের। জনসাধারণের কল্যানে কাজ করা জননেতা এ্যাডঃ শেখ টিপু সুলতানের ধ্যানজ্ঞানে পরিণত হয়েছে মুলাদী বাবুগঞ্জের উন্নয়ন। উন্নয়ন ছাড়া আর কিছুই বোঝেন না। তাইতো তিনি সার্বক্ষনিকভাবে মুলাদী বাবুগঞ্জের মানুষদের সাথে নিয়ে নিজ আবাসভূমিতে পড়ে রয়েছেন। এলাকার সব শ্রেনীর মানুষের গড় আয় বেড়েছে, নতুন নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি হয়েছে, ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে, সাধারন মানুষদের নিরাপত্তা বেড়েছে, শিক্ষাদীক্ষায় অতীতের সব রেকর্ড ভঙ্গ করেছে, নতুন নতুন স্কুল কলেজ প্রতিষ্ঠা লাভ করেছে, উচ্চ শিক্ষা অর্জন করা এখন এলাকার মানুষের হাতের নাগালে এনেদিয়েছেন। তিনি মুলাদী বাবুগঞ্জে এলাকায় আইটি সেন্টার গড়ে তুলার স্বপ্ন দেখেন যাতে ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে তথ্যপ্রযুক্তিতে পারদর্শিতা এবং উন্নত বহিঃবিশ্বের সাথে প্রতিযোগিতায় টিকিয়ে থাকে। এলাকার মানুষের স্বাস্থ্যের উন্নতি এবং টেকশই শরীর গঠনে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ছাড়াও মুলাদী বাবুগঞ্জের আনাচে কানাচে বেশকিছু কমিউনিটি ক্লিনিক স্থাপন করে এক অনন্য দূরদর্শিতার পরিচয় দিয়েছেন। এসব কমিউনিটি ক্লিনিকে প্রাথমিক চিকিৎসার পাশাপাশি মা ও শিশু স্বাস্থ্যের নিদারুন উন্নতি হচ্ছে। এককথায় বলতে গেলে এলাকার প্রত্যেকটি ভাল কাজের সাথে তার আত্মার সম্পর্ক গড়ে উঠেছে। তিনি গনমানুষের কল্যাণে অবিরাম কাজ করেছেন। ধর্মীয় মূল্যবোধ সৃষ্টির লক্ষ্যে সকল ধর্মের মর্মবানী নিয়ে কাজ করছেন প্রতিনিয়ত। বিশেষ করে ধর্মীয় সংখ্যাগুরু সম্প্রদায়ের জন্য তার অবদান চির স্মরণীয় হয়ে থাকবে আজীবন। মসজিদ, মাদ্রাসা, মন্দিরে আন্তরিকতার সাথে সৌরবিদ্যুতের ব্যবস্থা করে দিয়েছেন। আবার অনেক মসজিদে তাঁর ব্যক্তিগত অর্থায়নে মাইকের ব্যবস্থা করে দিয়েছেন। এছাড়া মসজিদের উন্নয়নের জন্য সরকারী বরাদ্ধের পাশাপাশি নিজের ব্যক্তিগত তহবিল থেকে অনুদান দিয়ে মসজিদ এবং মাদ্রাসার খেদমত করেছেন। মসজিদের ইমাম, পুরোহিতদের সম্মানিভাতা, বর্ষাকালীন ছাতাসহ বিভিন্ন উপায়ে সম্মানিত করে প্রতেকের ধর্মের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়েছেন। এসব ধর্মীয় কর্মকান্ডগুলো তিনি অত্যন্ত গোপনে সম্পাদন করেছেন। মুলাদী বাবুগঞ্জের এই অভাবনীয় উন্নতি ও পরিবর্তনে জনগন ভীষণ খুশিতে আত্মহারা। জনগন নিজেদের গর্বিত মনে করছেন। অতীতের মুলাদী বাবুগঞ্জ এবং বর্তমান মুলাদী বাবুগঞ্জের মধ্যে যোজন যোজন পার্থক্য বিরাজমান। পারিপার্শ্বিক অবস্থানের কারনে যত্রতত্র উন্নয়নের সুবাতাসে এক স্বপ্নপুরীর পরিবেশ আমরা প্রত্যক্ষ করছি। ব্যাপক উন্নয়ন কর্মকান্ড পরিচালনা করার জন্য সর্বস্তরের সাধারন জনগণের আশা আগামীতেও মুলাদী বাবুগঞ্জের ধারাবাহিক উন্নয়নের অগ্রযাত্রা অব্যাহত রাখতে, নতুন নতুন উন্নয়নের স্বপ্ন নিয়ে স্বপ্নসারথীর মানুষদের সামনে হাজির হবেন তিনি এবং মুলাদী বাবুগঞ্জের মানুষেরা অশেষ লাভবান হবেন, তাকে আবার নির্বাচিত করবেন। বাবুগঞ্জ মুলাদী এলাকার উন্নয়নের রুপকার শেখ টিপু সুলতান বলেন, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশ আজ উন্নয়নের মহাসড়কে। তার যোগ্য নেতৃত্বের কারনে বিশ্বের কাছে আজ বাংলাদেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল হয়েছে। দেশের উন্নয়নের ধারাবাহিকতা অব্যাহত রাখতে জননেত্রী শেখ হাসিনার বিকল্প নেই। আগামী সময়ে বাবুগঞ্জ মুলাদীতে কোন কাঁচা রাস্তা থাকবে না। বাবুগঞ্জে’র ৬ টি ইউনিয়নের সকল রাস্তার পর্যায়ক্রমে উন্নয়ন করা হবে উল্লেখ করে তিনি বলেন, এলাকার উন্নয়নে অতীতের সব রেকর্ড ভঙ্গ করেছে, সাবেক বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রী, বর্তমান সমাজকল্যান মন্ত্রী ও বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খানের মেননের দিক নির্দেশনায় ও সার্বিক সহযোগিতায় সংসদ সদস্য দায়িত্ব পালনকালে ব্রীজ কালভার্ট, বেড়ি বাঁধ, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান ও বিদ্যুৎ খাতে ব্যাপক উন্নয়ন করেছি এবং আগামীতেও এ উন্নয়ন অব্যাহত রাখবো। এলাকার বিভিন্ন অবহেলিত অঞ্চলগুলো আর উন্নয়ন বঞ্চিত থাকবে না। সে এলাকাগুলোও পর্যায়ক্রমে উন্নয়নে শামিল হবে। তিনি আরও বলেন, সাবেক বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রী, বর্তমান সমাজকল্যান মন্ত্রী ও বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খানের মেননের দিক নির্দেশনায় ও সার্বিক সহযোগিতায় মুলাদী বাবুগঞ্জ উপজেলা দুইটি হবে মডেল উপজেলা। ইতিমধ্যেই বাবুগঞ্জে ফায়ার সার্ভিস, বাবুগঞ্জ ডিগ্রী কলেজের নতুন ভবন, রাশেদ খান মেনন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের নতুন একাডেমিক ভবন এবং কলেজে রুপান্তর করা ছাড়াও সরকারী করন করা হয়েছে শত বছরের ঐতিহ্যবাহী আবুল কালাম ডিগ্রী কলেজ, বাহেরচর আদর্শ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ভবনের বর্ধিত করনে ৭০ লক্ষ টাকা বরাদ্ধ দিয়েছি। ডিজিটালাইজেশনের আওতায় আনা হয়েছে দুই উপজেলার বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, ইউনিয়ন পরিষদ সহ সরকারী বেসরকারী প্রতিষ্ঠানসমূহ। পরিবেশ ও বনমন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সদস্য থাকার সুবাদে নির্মল পরিবেশ সৃষ্টি ও পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষার্থে দুই উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে বৃক্ষরোপন কর্মসূচি ও বৃক্ষ মেলার সফল ভাবে সম্পন্ন করেছি। এলাকার জনগন আবার আমাকে ভোট দিয়ে নির্বাচিত করে তাদের সেবা করার সুযোগ দেবে। সাবেক বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রী, বর্তমান সমাজকল্যান মন্ত্রী ও বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খানের মেনন বলেন, বাংলাদেশের স্বাধীনতা লাভের পর থেকে আমি নির্বাচন করে আসছি, এই এলাকার মানুষ উন্নয়নে বিশ্বাসী, শান্তিতে বিশ্বাসী। তারা কোন টাউট বাটপারের খপ্পরে পড়বে না, কোন অবৈধ কালো টাকার লোভে পড়বে না, জনগনের প্রতি আমার অগাধ বিশ্বাস আছে। তারা আবার মহাজোট ও আমার মনোনীত প্রার্থী শেখ টিপু সুলতান কে নির্বাচিত করবে। উল্লেখ্য বাবুগঞ্জ মুলাদী এলাকার উন্নয়নের সফল রুপকার শেখ টিপু সুলতান নদী মাতৃক বাংলার ছায়াঘেরা সবুজ অরন্য বেষ্টিত বরিশাল জেলার মুলাদী উপজেলার কায়েতমারা গ্রামে ১৯৬৭ সালের ৫ জানুয়ারী এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহন করেন। বর্তমানে তিনি বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির বরিশাল জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করছেন। এর আগে তিনি বাংলাদেশ যুব মৈত্রীর বরিশাল জেলা শাখার সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। পেশাগত জীবনে শেখ টিপু সুলতান একজন উকিল। পারিবারিক জীবনে তিনি ২ কন্যা সন্তানের জনক। বাবুগঞ্জ মুলাদী এলাকার সাধারন জনগন বলেন, শেখ টিপু সুলতান এমপি একজন সাদা মনের মানুষ, এলাকার গরীব দুঃখী মানুষ সহ সকলের সাহায্যে তিনি এগিয়ে আসেন তাঁর কাছে কোন অহংকার নেই। এলাকার সাধারন মানুষের কাছে তিনি একজন সৎ নিষ্ঠাবান সদালাপী মানুষ হিসেবে পরিচিত, মানুষের সুখ দুঃখের সাথে ওতোপ্রোতো ভাবে জড়িত থাকেন। যে কোন মানুষ যে কোন সময় তার সাথে যোগাযোগ করে সুবিধা অসুবিধার কথা বলতে পারেন। আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে টিপু সুলতান মানুষের সমর্থনে নির্বাচিত হলে এলাকার উন্নয়ন আরো এগিয়ে যাবে বলে বাবুগঞ্জ এবং মুলাদী এলাকাবাসীর বিশ্বাস।

সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করুন



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *










Facebook

© ভয়েস অব বরিশাল কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Developed BY: AMS IT BD