ছেলেধরা সন্দেহ:বাউফলে যুবককে গনধোলাই Latest Update News of Bangladesh

শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ০৬:২৮ অপরাহ্ন

বিজ্ঞপ্তি :
Latest Update Bangla News 24/7 আপনার চারপাশে ঘটে যাওয়া নানা খবর, খবরের পিছনের খবর সরাসরি ভয়েস অব বরিশালকে জানাতে ই-মেইল করুন- [email protected] অথবা [email protected] আপনার পাঠানো তথ্যের বস্তুনিষ্ঠতা যাচাই করে আমরা তা প্রকাশ করব।*** প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে!! বরিশাল বিভাগের সমস্ত জেলা,উপজেলা,বরিশাল মহানগরীর ৩০টি ওয়ার্ড ও ক্যাম্পাসে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে! ফোন: ০১৭৬৩৬৫৩২৮৩
সংবাদ শিরোনাম:
বরিশালে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের মধ্য কোন দ্বন্দ্ব নেই: চেয়ারম্যান প্রার্থী এসএম জাকির মোবাইল ইন্টারনেট গতি সূচকে বাংলাদেশের আরও অবনতি ৫২৭টি ভারতীয় খাদ্যপণ্যে ক্যানসার সৃষ্টিকারী উপাদানের অস্তিত্ব মিলেছে: ইইউ মাদক মামলার বাদী পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ, আসামী খালাস কাউখালীতে বৃষ্টির জন্য কাঁদলেন মুসল্লিরা বৃষ্টির জন্য বরিশালে ইসতিসকার নামাজ আদায় সদর উপজেলার শিক্ষা ও চিকিৎসা সেবা নিশ্চিত করতে চাই : এসএম জাকির তাপপ্রবাহে তৃষ্ণার্তদের মাঝে ইয়াস’র পানি ও স্যালাইন বিতরণ মঠবাড়িয়ায় বৃষ্টি কামনা করে ইসতেস্কার নামাজ আদায় বৃষ্টির জন্য ঝালকাঠিতে ইস্তিসকার নামাজ আদায়




ছেলেধরা সন্দেহ:বাউফলে যুবককে গনধোলাই

ছেলেধরা সন্দেহ:বাউফলে যুবককে গনধোলাই




বাউফল সংবাদদাতা॥  পটুয়াখালীর বাউফলে মো. মালেক ফকির (৩৫) নামে এক ব্যাক্তিকে ছেলেধরা সন্দেহে গনধোলাই দেয়ার ঘটনা ঘটেছে। সোমবার রাত ৯টার দিকে উপজেলা বাউফল সদর ইউনিয়নের নকুল নায়েবের হাট এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, বাউফল ইউনিয়নের নকুল নায়েবের হাট এলাকার বাসিন্দা আবুল ডাক্তার বাড়ির পাশে মালেক ফকিরকে চল (মাছ ধরার এক ধরনের দেশীয় অস্ত্র) হাতে দেখতে পেয়ে আতঙ্কিত হয়ে ছেলেধরা বলে ডাক চিৎকার দেন আবুল ডাক্তারের স্ত্রী লতিফুল বেগম। লতিফুল বেগমের ডাক চিৎকারে এলাকাবাসী এগিয়ে এসে মালেক ফকিরকে আটক করে মারধর করে। থানা পুলিশ খবর পেয়ে মালেক ফকির এবং আবুল ডাক্তারের স্ত্রী লতিফুলকে থানায় নিয়ে যায়।

পরে জিজ্ঞাসাবাদ শেষে ঘটনার সত্যতা এবং কোনো অভিযোগ না থাকায় আজ মঙ্গলবার সকালে তাদেরকে ছেড়ে দেয়া হয়। মালেক ফকিরের বাড়ি একই ইউনিয়নের অলিপুরা গ্রামে। তাঁর পিতার নাম আসমান ফকির। বাউফল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা খন্দকার মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, ভুল বোঝাবুঝির কারনে এ ঘটনা ঘটেছে। কোনো পক্ষের কোনো অভিযোগ না থাকায় উভয়কেই স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানের জিম্মায় ছেড়ে দেয়া হয়েছে।

সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করুন



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *










Facebook

© ভয়েস অব বরিশাল কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Developed BY: AMS IT BD