কলাপাড়ায় ওরা বড়ই ভয়ংকর ! Latest Update News of Bangladesh

বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ০৫:৫৪ অপরাহ্ন

বিজ্ঞপ্তি :
Latest Update Bangla News 24/7 আপনার চারপাশে ঘটে যাওয়া নানা খবর, খবরের পিছনের খবর সরাসরি ভয়েস অব বরিশালকে জানাতে ই-মেইল করুন- [email protected] অথবা [email protected] আপনার পাঠানো তথ্যের বস্তুনিষ্ঠতা যাচাই করে আমরা তা প্রকাশ করব।*** প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে!! বরিশাল বিভাগের সমস্ত জেলা,উপজেলা,বরিশাল মহানগরীর ৩০টি ওয়ার্ড ও ক্যাম্পাসে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে! ফোন: ০১৭৬৩৬৫৩২৮৩




কলাপাড়ায় ওরা বড়ই ভয়ংকর !

কলাপাড়ায় ওরা বড়ই ভয়ংকর !




“আদালতের নির্দেশ উপেক্ষা করে চলছে বালু ভরাটের কাজ কলাপাড়ায়”

মোঃ আরিফ বিল্লাহ নাছিম,কলাপাড়া(কুয়াকাটা) প্রতিনিধি : পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় যুগ্ম জেলা জজ আদালত,পটুয়াখালী’র স্থগিত আদেশ অমান্য করে মাছের ঘেরে বালু ভরাটের কাজ করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। উপজেলার ধানখালী ইউনিয়নের ক্ষতিগ্রস্থ কামরুল ইসলাম এ অভিযোগ করেন।কামরুল ইসলাম জানান, রুরাল পাওয়ার কোম্পানি নামের একটি প্রতিষ্ঠান তাদের বাড়িঘর সংলগ্ন এলাকা অধিগ্রহণ করে। কিন্তু জেএল নং ৭২ এর ,এস,এ- ২৪৬ ,খতিয়ানের ,২৩৫৮ ও ,২৩৭৮ নম্বর দাগে এক হাজার ৭০ ফুট দৈর্ঘ এক’শ ১৫ ফুট এবং প্রস্থ ১২ ফুট গভীর মাছের ঘের রয়েছে। একইভাবে এস,এস,
,৩৪৩ ,খতিয়ানের ২৩৮৮ ফুট অনুরুপ আরও একটি মাছের ঘের রয়েছে।

যা অধিগ্রহণের আওতাভুক্ত করা হয়নি। এটি প্রকল্পভুক্ত করতে তিনি ২০১৭ সালের ৮ জুন এবং ১০ অক্টোবর পটুয়াখালী ভূমি হুকুম দখল কর্মকর্তার কাছে আবেদন করেন। কার্যকর কোন পদক্ষেপ গ্রহণ না করায় কামরুল ইসলাম পটুয়াখালী জেলা যুগ্ম জজ আদালতে ২০১৮ সালের ১৫ মার্চ মামলা করেন। যেখানে পটুয়াখালীর জেলা প্রশাসক, ভূমি অধিগ্রহণ কর্মকর্তা পটুয়াখালী, ইউএনও কলাপাড়া, ভূমি অধিগ্রহণ শাখা পটুয়াখালী’র সার্ভেয়ার, কানুনগো ও আর,পি,সি,এল,এর প্রকল্প পরিচালককে বিবাদী করা হয়। বিজ্ঞ আদালত বিবাদীদেরকে শোকজ করেন। এরপরও কোন প্রতিকার না পেয়ে কামরুল ইসলাম অ্যাডভোকেট কমিশনের তদন্ত প্রতিবেদনের জন্য আদালতে আবেদন করেন।

আদালতের নির্দেশে গঠিত অ্যাডভোকেট কমিশনার মোঃ মনিরুজ্জামান ৩০ মে-২০১৮ মাঠ পর্যায়ে তদন্ত করে বিজ্ঞ আদালতে প্রতিবেদন দাখিল করেন। এর প্রেক্ষিতে বিজ্ঞ আদালত স্থিতিবস্থার নির্দেশ দেন। কিন্তু বিবাদীপক্ষ আরপিসিএলএর নিয়োজিত ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের লোকজন সবকিছু উপেক্ষা করে ইতিমধ্যে ২৪৬ খতিয়ানের ২৩৫৮ ও ২৩৭৮ দাগের ঘেরটি সম্পুর্ণভাবে বালু দিয়ে ভরাট করে ফেলেছে। এছাড়া ৩৪৩ খতিয়ানের ২৩৮৮ দাগের মাছের ঘেরটির অর্ধেকটা ভরাট করে ফেলেছে। এতে তিনি ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কায় পড়েছেন। এনিয়ে এলাকায় চরম নেতিবাচক প্রভাব বিস্তার করছে।আরপিসিএল প্রকল্পের বালুর লোড-আনলোডের দায়িত্বে নিয়োজিত মোঃ শফিক জানান, আদালতের নিষেধাজ্ঞা অবশ্যই মানতে হবে। তবে একটি ঘেরে আগেই বালু ঢুকে গেছে। বাকি ঘেরে বালু দেয়া বন্ধ করে দিয়েছি। এছাড়া কারও ক্ষতি করা আমাদের উদ্দেশ্য নয় বলেও তিনি জানান।

আরপিসিএল এর নির্বাহী পরিচালক মোঃ সেলিম ভূঁইয়া জানান, ওখানে বালু ফেলা হয়নি। আশপাশের জায়গায় ফেলা বালু বৃষ্টির পানিতে নিচু জমিতে চলে গেছে। তারপরও তিনি বিষয়টি সম্পর্কে খোঁজ-খবর নিচ্ছেন বলে জানান।

সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করুন



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *










Facebook

© ভয়েস অব বরিশাল কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Developed BY: AMS IT BD