মঙ্গলবার, ১৪ জানুয়ারী ২০২৫, ০১:০২ পূর্বাহ্ন
ভয়েস অব বরিশাল ডেস্ক॥ শীতের তীব্রতা বাড়ার সাথে সাথে শহরের ফুটপাতের দোকানগুলোতে জমজমাট হয়ে উঠে বেচাকেনা। কমদামে কাপড় কিনতে সেখানে ভিড় করেন নিম্নবিত্ত ও মধ্যবিত্ত পরিবারের লোকজন।
ফুটপাত থেকে শুরু করে বিভিন্ন মার্কেটেও পুরনো কাপড় কম দামে বিক্রি হয়। দাম তুলনামূলক অনেকটা কম হওয়ার কারণে এসব পোশাকের ক্রেতার সংখ্যা অনেক বেশি।
তবে করোনাভাইরাস ছড়িয়ে পড়ার পর এসব কাপড় কেনার ব্যাপারে শঙ্কা প্রকাশ করেছেন বিশেষজ্ঞরা।
ডেইলি মেইলের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পুরনো কাপড়ে সমস্যা সব সময়ই থাকে। আগে যে ব্যক্তি সেই পোশাক পরেছেন, তার নানা ধরনের অসুখ থাকার শঙ্কা থাকে। এমনকি ভালোভাবে পোশাকটি ধোয়ার পরেও ঝুঁকি থাকে।
তারা আরো বলছেন, করোনাভাইরাসে আক্রান্ত কোনো ব্যক্তির বিক্রি করা পোশাক যদি হাত ঘুরে অন্য কারো কাছে যায়, তাহলেও বিপদ। কারণ, এই ভাইরাসে আক্রান্ত হলেই লক্ষণ প্রকাশ পায় না। সেজন্য এই পরিস্থিতিতে পুরনো পোশাক এবং চীন থেকে আমদানি করা পোশাক আপাতত না কেনা ভালো।
সর্বশেষ প্রাপ্ত তথ্য বলছে, চীনে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন অন্তত ২০৪৩৮ জন। দেশটির কর্তৃপক্ষ এ তথ্য নিশ্চিত করেছে। করোনাভাইরাস থেকে রক্ষা পেতে মাস্ক ব্যবহারসহ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকার কথা বলা হচ্ছে। এরই মধ্যে বিশ্বজুড়ে মাস্কের চাহিদা বেড়ে গেছে।
তাই পুরনো কাপড় কিনে তা ভালভাবে পরিস্কার করে পরিধান করার পরামর্শ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।
Leave a Reply