শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ১২:২০ পূর্বাহ্ন
স্টাফ রিপোর্টার:এরই মধ্যে জমে উঠেছে বরিশাল সিটি করপোরেশন (বিসিসি) নির্বাচনী প্রচার-প্রচারণা। সিটি নির্বাচনকে ঘিরে প্রার্থীরা নগরের বিভিন্ন স্থানে বসিয়েছেন অস্থায়ী নির্বাচনী ক্যাম্প।
যেখান থেকে প্রার্থীদের সমর্থনে প্রচার-প্রচারণার কাজও চালাচ্ছেন স্ব স্ব দলের নেতাকর্মী ও সমর্থকরা। নির্বাচনী ক্যাম্পের পাশাপাশি ওয়ার্ডভিত্তিক গড়ে ওঠা রাজনৈতিক দল ও অঙ্গসংগঠনগুলোর কার্যালয় ও অফিসে প্রতিনিয়ত বাড়ছে কর্মী-সমর্থকদের উপস্থিতি।
জেলা প্রশাসন, আর সিটি করপোরেশন যার জায়গাই হোক না কেন সরকারি জায়গায় কোনো প্রার্থী নির্বাচনী ক্যাম্প কিংবা দলীয় অফিস বসাতে পারবে না। এরইমধ্যে একটি সভার মাধ্যমে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে এবং প্রার্থীদের রিটার্নিং কর্মকর্তাকেও জানিয়েও দিয়েছেন। আজ রোববার (১৫ জুলাই) বরিশাল সিটি নির্বাচনের সহকারী রিটার্নিং অফিসার মো. হেলাল উদ্দিন খান এ সব কথা জানান।
তিনি বলেন, জেলা প্রশাসন, আর সিটি করপোরেশন যার জায়গাই হোক না কেন সরকারি জায়গায় কোনো প্রার্থী নির্বাচনী ক্যাম্প কিংবা দলীয় অফিস বসাতে পারবে না। এরইমধ্যে একটি সভার মাধ্যমে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে এবং প্রার্থীদের রিটার্নিং কর্মকর্তাকেও জানিয়েও দিয়েছেন।
তিনি আরও বলেন, খুব দ্রæত এ সিদ্ধান্ত কার্যকর করতে মাঠপর্যায়ে অভিযান শুরু ও সরকারি জায়গায় বসানো নির্বাচনী ক্যাম্প ও অফিস উচ্ছেদ করা হবে। আর যদি সরকারি জায়গা কারো নামে লিজ নেওয়া থাকে, তবে সে লিজ কি কাজের জন্য দেওয়া হয়েছে তাও খতিয়ে দেখা হবে। এদিকে রিটানিং কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, নির্বাচনী আচরণবিধি তদারকি করতে ১০ সদস্যের ভিজিল্যান্স টিম গঠন করা হয়েছে।
অপরদিকে ৩০ জুলাই নির্বাচন কার্যক্রম শেষ না হওয়া পর্যন্ত বরিশাল জেলা প্রশাসনের ১০ জন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট রিটার্নিং কর্মকর্তার অধীনে থাকবেন। তারা প্রার্থীদের আচরণবিধি লঙ্ঘনসহ আইন-শৃঙ্খলা বিষয়ে রিটার্নিং কর্মকর্তাকে আইনি সহায়তা দেবেন।
Leave a Reply