মিন্নির পক্ষে কোন আইনজীবি, মানবাধিকার সংগঠন কেন নেই প্রশ্ন আসিফ নজরুলের Latest Update News of Bangladesh

শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ০৪:১৪ অপরাহ্ন

বিজ্ঞপ্তি :
Latest Update Bangla News 24/7 আপনার চারপাশে ঘটে যাওয়া নানা খবর, খবরের পিছনের খবর সরাসরি ভয়েস অব বরিশালকে জানাতে ই-মেইল করুন- [email protected] অথবা [email protected] আপনার পাঠানো তথ্যের বস্তুনিষ্ঠতা যাচাই করে আমরা তা প্রকাশ করব।*** প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে!! বরিশাল বিভাগের সমস্ত জেলা,উপজেলা,বরিশাল মহানগরীর ৩০টি ওয়ার্ড ও ক্যাম্পাসে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে! ফোন: ০১৭৬৩৬৫৩২৮৩




মিন্নির পক্ষে কোন আইনজীবি, মানবাধিকার সংগঠন কেন নেই প্রশ্ন আসিফ নজরুলের

মিন্নির পক্ষে কোন আইনজীবি, মানবাধিকার সংগঠন কেন নেই প্রশ্ন আসিফ নজরুলের




অনলাইন ডেস্ক: বরগুনার রিফাত হত্যাকাণ্ড নিয়ে সারাদেশে চলছে আলোচনা-সমালোচনা। রিফাত শরীফ হত্যা মামলার প্রত্যক্ষদর্শী প্রধান সাক্ষী থেকে বুধবার আসামির কাঠগড়ায় দাঁড়ান তাঁর স্ত্রী আয়েশা সিদ্দিকা মিন্নি। তাকে গ্রেফতার করে ৫ দিনের রিমান্ডে নেয়া হয়েছে। পুলিশ দাবি করছে, এ হত্যাকাণ্ডের সাথে মিন্নি সরাসরি জড়িত।

এ বিষয় নিয়ে এবার মুখ খুললেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক ড. আসিফ নজরুল। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ জুলাই) তিনি তার নিজের ফেসবুক পেইজে আয়েশা সিদ্দিকা মিন্নি ও এই হত্যাকাণ্ড নিয়ে একটি স্ট্যাটাস দিয়েছেন। তার স্ট্যাটাসটি পাঠকদের জন্য তুলে ধরা হলো-

ড. আসিফ নজরুল বলেন, কুখ্যাত খুনী, ধর্ষক, দূর্নীতিবাজ, মাদকব্যবস্যায়ী সবার জন্য আইনজীবিরা লড়তে পারেন। তাহলে মিন্নির জন্য কেন কোন আইনজীবি নেই? এটা দেখে আমার তো সন্দেহ হচ্ছে নয়ন বন্ড-এর গড়ফাদাররা আছে তাকে ফাসিয়ে দেয়ার পেছনে। না হলে তার পক্ষে লড়তে ভয় বা অনীহা কেন সেখানকার সব আইনজীবীর।

মিন্নির পক্ষে দাড়ানোর জন্য নেই কোন মানবাধিকার সংগঠনও?

‘মিন্নি নয়ন বন্ডের বাড়িতে গিয়ে রিফাত হত্যার পরিকল্পনা করে’

উল্লেখ, গত ২৬ জুন সকাল সাড়ে ১০টার দিকে বরগুনা সরকারি কলেজের সামনে রিফাত শরীফকে সন্ত্রাসীরা প্রকাশ্যে কুপিয়ে গুরুতর আহত করে। পরে বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে বিকালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।

এ ঘটনার পরের দিন রিফাতের বাবা দুলাল শরীফ বাদী হয়ে ১২ জনের নাম উল্লেখ করে ও অজ্ঞাতনামা সাতজনকে আসামি করে একটি হত্যা মামলা করেন।

এ মামলায় পুলিশ বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে এখন পর্যন্ত এজাহারভুক্ত সাতজন (ছয়জন জীবিত) ও সন্দেহজনক সাতজন আসামিসহ মোট ১৪ জনকে গ্রেফতার করে। এজাহারভুক্ত গ্রেপ্তার চারজন এবং সন্দেহজনক ছয়জন আসামিসহ মোট ১০ জনকে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি গ্রহণের জন্য আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।

গ্রেফতার হওয়া এজাহারভুক্ত দুজন এবং সন্দেহজনক একজনসহ মোট তিন আসামিকে আদালতের অনুমতিক্রমে বিভিন্ন মেয়াদে রিমান্ডে এনে পুলিশ জিজ্ঞাসাবাদ করছে। এ ছাড়া এই মামলায় পলাতক আসামিদের গ্রেপ্তারে চেষ্টা করছে পুলিশ।

সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করুন



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *










Facebook

© ভয়েস অব বরিশাল কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Developed BY: AMS IT BD