সাগরদির দুলাল হত্যা মামলায় ফাঁসানো হচ্ছে শামীমকে Latest Update News of Bangladesh

শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ০৮:০০ অপরাহ্ন

বিজ্ঞপ্তি :
Latest Update Bangla News 24/7 আপনার চারপাশে ঘটে যাওয়া নানা খবর, খবরের পিছনের খবর সরাসরি ভয়েস অব বরিশালকে জানাতে ই-মেইল করুন- [email protected] অথবা [email protected] আপনার পাঠানো তথ্যের বস্তুনিষ্ঠতা যাচাই করে আমরা তা প্রকাশ করব।*** প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে!! বরিশাল বিভাগের সমস্ত জেলা,উপজেলা,বরিশাল মহানগরীর ৩০টি ওয়ার্ড ও ক্যাম্পাসে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে! ফোন: ০১৭৬৩৬৫৩২৮৩




সাগরদির দুলাল হত্যা মামলায় ফাঁসানো হচ্ছে শামীমকে

সাগরদির দুলাল হত্যা মামলায় ফাঁসানো হচ্ছে শামীমকে




স্টাফ রিপোর্টার:জমি বিরোধের জের ধরে নগরীর সাগরদী এলাকার দুলাল সিকদারকে হত্যার অভিযোগে দায়ের করা মামলার এহাজারনামীয় ১৫নং আসামী শামীম হাওলাদারের মা রীনা বেগম ওই হত্যা মিশনে তার ছেলে ছিল না বলে দাবী জানিয়েছেন। রীনা বেগমের দাবী ঘটনার সময় তার ছেলে শামীম হাওলাদার সারগদী বাজার এলাকায় ছিল।এছাড়া সেখানে অবস্থিত সিসি টিভি ক্যামেরার ভিডিও ফুটেজে তার ছেলে শামীম হাওলাদারের বিরুদ্ধে দুলাল সিকদারকে পিটিয়ে মুখ মন্ডল ও দাঁত ভেঙ্গে ফেলার যে অভিযোগ করা হয়েছে তার কোন ভিডিও চিত্র দেখা যায় নাই। শামীম হাওলাদার দীর্ঘ ১৫ বছর ধরে আওয়ামী লীগের রাজনীতির সাথে জড়িত। সে ওয়ার্ড যুবলীগের যুগ্ম সাধারন সম্পাদক পদে তার দায়িত্ব পালন করে আসছে। দুলাল সিকদারের উপর হামলার দিন ও সময় শামীম হাওলাদার সারগদী বাজার এলাকায় জালালের দোকানে চা পান করেছে। সে সময় তার সাথে এলাকার নাসির খান উপস্থিত ছিল। ঘটনার প্রায় ২ ঘন্টার পর শামীম হাওলাদার ঘটনাস্থালে আসে। সেখানে এসে অবস্থা দেখে সে পুলিশকে আহত দুলাল সিকদারকে হাসপাতালে নেয়ার অনুরোধ করেন। তখন আহতের স্ত্রী রহিমা বেগমও তাকে দুলাল সিকদারকে হাসপাতালে নেয়ার ব্যবস্থা করার অনুরোধ জানায়। পরে এ্যাম্বুলেন্স না আসতে পারায় পুলিশ তাকে শেবাচিম হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। তিনি আরো জানান, স্থানীয় কোন বিরোধের জের ধরে তার ছেলে শামীমকে হয়েছে।
মামলা সূত্র জানায়, ২০১৮ সালের ২২ নভেম্বর জমি বিরোধের জের ধরে দরগাহ বাড়ি এলাকার দুলাল সিকদারকে তার বাড়ির সামনে ওই এলাকার মাহবুবুল্লাহ খান আকিল ও তার ভাই মুয়াজ উল্লাহ খানের নেতৃত্বে সন্ত্রাসীরা হামলা চালায়। এসময় লাভু হাওলাদার তার হাতে থাকা রাম দা দিয়ে দুলাল সিকদারকে কুপিয়ে জখম করে। এছাড়া আলতাফ হোসেন আব্দুল্লাহ, বাবু হাওলাদার ও শামীম হাওলাদার তাকে এলোপাথারী পিটিয়ে গুরুতর জখম করে। দুলাল সিকদারের ডাক চিৎকারে তার স্ত্রী রহিমা ও ছেলে নোবেল এগিয়ে এলে সুজন ও অন্যান্যরা তাদের পিটিয়ে জখম করে। ডাক চিৎকার শুনে স্থানীয়রা দুলাল সিকদার, তার স্ত্রী ও ছেলেকে শেবাচিম হাসপাতালে নেয়ার জন্য এ্যাম্বুলেন্স আনলে অভিযুক্তরা ড্রাইভারকে মারধরের ভয়ভীতি দেখিয়ে তাকে তাড়িয়ে দেয়। পরে আহতের উদ্ধার করে শেবাচিম হাসপাতালে নেয়া হলে চিকিৎসক দুলাল সিকদারকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। এঘটনায় ২৩ নভেম্বর কোতোয়ালি মডেল থানায় নামধারী ২২ জন ও অজ্ঞাতনামা ৫/৭ জনকে অভিযুক্ত করে মামলা দায়ের করেন নিহতের স্ত্রী রহিমা বেগম।জমি বিরোধের জের ধরে নগরীর সাগরদী এলাকার দুলাল সিকদারকে হত্যার অভিযোগে দায়ের করা মামলার এহাজারনামীয় ১৫নং আসামী শামীম হাওলাদারের মা রীনা বেগম ওই হত্যা মিশনে তার ছেলে ছিল না বলে দাবী জানিয়েছেন। রীনা বেগমের দাবী ঘটনার সময় তার ছেলে শামীম হাওলাদার সারগদী বাজার এলাকায় ছিল। এছাড়া সেখানে অবস্থিত সিসি টিভি ক্যামেরার ভিডিও ফুটেজে তার ছেলে শামীম হাওলাদারের বিরুদ্ধে দুলাল সিকদারকে পিটিয়ে মুখ মন্ডল ও দাঁত ভেঙ্গে ফেলার যে অভিযোগ করা হয়েছে তার কোন ভিডিও চিত্র দেখা যায় নাই। শামীম হাওলাদার দীর্ঘ ১৫ বছর ধরে আওয়ামী লীগের রাজনীতির সাথে জড়িত। সে ওয়ার্ড যুবলীগের যুগ্ম সাধারন সম্পাদক পদে তার দায়িত্ব পালন করে আসছে। দুলাল সিকদারের উপর হামলার দিন ও সময় শামীম হাওলাদার সারগদী বাজার এলাকায় জালালের দোকানে চা পান করেছে। সে সময় তার সাথে এলাকার নাসির খান উপস্থিত ছিল। ঘটনার প্রায় ২ ঘন্টার পর শামীম হাওলাদার ঘটনাস্থালে আসে। সেখানে এসে অবস্থা দেখে সে পুলিশকে আহত দুলাল সিকদারকে হাসপাতালে নেয়ার অনুরোধ করেন। তখন আহতের স্ত্রী রহিমা বেগমও তাকে দুলাল সিকদারকে হাসপাতালে নেয়ার ব্যবস্থা করার অনুরোধ জানায়। পরে এ্যাম্বুলেন্স না আসতে পারায় পুলিশ তাকে শেবাচিম হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। তিনি আরো জানান, স্থানীয় কোন বিরোধের জের ধরে তার ছেলে শামীমকে ফাঁসানো হয়েছে।
মামলা সূত্র জানায়, ২০১৮ সালের ২২ নভেম্বর জমি বিরোধের জের ধরে দরগাহ বাড়ি এলাকার দুলাল সিকদারকে তার বাড়ির সামনে ওই এলাকার মাহবুবুল্লাহ খান আকিল ও তার ভাই মুয়াজ উল্লাহ খানের নেতৃত্বে সন্ত্রাসীরা হামলা চালায়। এসময় লাভু হাওলাদার তার হাতে থাকা রাম দা দিয়ে দুলাল সিকদারকে কুপিয়ে জখম করে। এছাড়া আলতাফ হোসেন আব্দুল্লাহ, বাবু হাওলাদার ও শামীম হাওলাদার তাকে এলোপাথারী পিটিয়ে গুরুতর জখম করে। দুলাল সিকদারের ডাক চিৎকারে তার স্ত্রী রহিমা ও ছেলে নোবেল এগিয়ে এলে সুজন ও অন্যান্যরা তাদের পিটিয়ে জখম করে। ডাক চিৎকার শুনে স্থানীয়রা দুলাল সিকদার, তার স্ত্রী ও ছেলেকে শেবাচিম হাসপাতালে নেয়ার জন্য এ্যাম্বুলেন্স আনলে অভিযুক্তরা ড্রাইভারকে মারধরের ভয়ভীতি দেখিয়ে তাকে তাড়িয়ে দেয়। পরে আহতের উদ্ধার করে শেবাচিম হাসপাতালে নেয়া হলে চিকিৎসক দুলাল সিকদারকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। এঘটনায় ২৩ নভেম্বর কোতোয়ালি মডেল থানায় নামধারী ২২ জন ও অজ্ঞাতনামা ৫/৭ জনকে অভিযুক্ত করে মামলা দায়ের করেন নিহতের স্ত্রী রহিমা বেগম।

সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করুন



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *










Facebook

© ভয়েস অব বরিশাল কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Developed BY: AMS IT BD