রাজাপুরে বন কর্মকর্তার দুর্নীতি ! Latest Update News of Bangladesh

সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ১০:২২ পূর্বাহ্ন

বিজ্ঞপ্তি :
Latest Update Bangla News 24/7 আপনার চারপাশে ঘটে যাওয়া নানা খবর, খবরের পিছনের খবর সরাসরি ভয়েস অব বরিশালকে জানাতে ই-মেইল করুন- inbox.voiceofbarishal@gmail.com অথবা hmhalelbsl@gmail.com আপনার পাঠানো তথ্যের বস্তুনিষ্ঠতা যাচাই করে আমরা তা প্রকাশ করব।*** প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে!! বরিশাল বিভাগের সমস্ত জেলা,উপজেলা,বরিশাল মহানগরীর ৩০টি ওয়ার্ড ও ক্যাম্পাসে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে! ফোন: ০১৭৬৩৬৫৩২৮৩
সংবাদ শিরোনাম:




রাজাপুরে বন কর্মকর্তার দুর্নীতি !

রাজাপুরে বন কর্মকর্তার দুর্নীতি !




রাজাপুর প্রতিনিধিঃ  ঝালকাঠির রাজাপুর উপজেলা বন কর্মকর্তা আলমগীর হোসেন এর বিরুদ্ধে দুর্নীতি ও টেন্ডার ছারা গাছ বিক্রি করে অর্থ আত্মসাৎ এর অভিযোগ পাওয়া গেছে। অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, উপজেলার রাজাপুর-কাঠালিয়া সড়কের তাফালবাড়ি ব্রীজ সংলগ্ন দুই পাড়ের ৬৮ টি মেহগনি গাছ যাহার আনুমানিক মূল্য ৪ লক্ষ টাকার অধিক যাহা কোন ধরনের টেন্ডার ছারাই বিক্রি করে অর্থ আত্মসাৎ করেন। তবে গাছ কাটা শ্রমীকদের মজুরী হিসেবে গাছের ডালপালা দেওয়া হয়েছে এবং মূল গাছ গুলো ট্রাক ভরে অন্যত্র নিয়ে গেছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে এই বন কর্মকর্তার বিরুদ্ধে। তবে এ ঘটনায় স্থানীয় সাধারণ জনগনের চাপের মুখে ও তৎকালীন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার হস্তক্ষেপে ঐ বন কর্মকর্তা নামে মাত্র গাছের মূল্য সরকারি কোষাগারে জমা দিয়েছেন বলে শোনা যাচ্ছে।

এলাকাবাসী আরও জানান, সম্প্রতি রাজাপুর-কাঠালিয়া সড়কের রাস্তা বড় করনের কাজ শুরু হলে উপজেলার তুলাতলা এলাকায় বন বিভাগের কিছু রোপনকৃত গাছ রাস্তায় বেজে যায় যাহা উপজেলা বন কর্মকর্তা ৪ লডে টেন্ডার আহব্বান করে। যাহাতে টেন্ডার বরাদ্ধের পরে বন কর্মকর্তার জোগ সাজসে টেন্ডার কৃত ২২টি গাছের পরিবর্তে ৫৩ টি গাছ কেটে ফেলে। তবে স্থানীয় কিছু লোকের চাপে পড়ে ঠিকাদাররা ২নং লডের গাছ নিতে পারেনি। যাহা প্রায় দীর্ঘ ৯ মাস পর্যন্ত সরোজমিনে পতিত অবস্থায় পড়ে আছে। স্থানীয় তোতা মৃধা জানান, উপজেলা বন কর্মকর্তা আলমগীর হোসেন গত ৬ অক্টোবর উক্ত লডের ৫৩টি গাছ থেকে ১টি বড় মেহগনি গাছ লোক দিয়ে কেটে নিয়ে যাওয়ার প্রাক্কালে আমি তা প্রতিবাদ করলে ঐ বন কর্মকর্তা ক্ষিপ্ত হয়ে বলেন আমি বন কর্মকর্তা আমার বিরুদ্ধে কিছু করার থাকলে করেন। স্থানীয় বন বিভাগের গাছ রক্ষনাবেক্ষনের দায়ীত্বে থাকা নজরুল ইসলাম তালুকদার জানান, টেন্ডারতো দুরের কথা উপজেলা বন কর্মকর্তা আমাদের কাউকে কখনও কিছু না জানিয়ে প্রায়ই এই এলাকার গাছ বিক্রি করে নিয়ে যায়। আমরা এ বিষয়ে চানতে চাইলেও কিছু বলেনা।

এ বিষয়ে উপজেলা বন কর্মকর্তা মোঃ আলমগীর হোসেন অভিযোগ অস্বিকার করে বলেন, “তাফালবাড়ী ব্রীজ এলাকার গাছগুলো আমরা টেন্ডার দেইনায় ওগুলো সড়ক ও জনপদ বিভাগের এক ওয়ারে গেছে তাই আমরা ওগুলো টেন্ডার দেইনি। আর তুলাতলা এলাকায় ২২ টি গাছই টেন্ডার হয়েছে বাকীগুলো পড়ে টেন্ডার হবে।”

সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করুন



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *










Facebook

© ভয়েস অব বরিশাল কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Developed BY: AMS IT BD