চিকিৎসা নিতে গিয়ে চিকিৎসকের লাগাতার ধর্ষণের শিকার হয়েছেন এক নারী Latest Update News of Bangladesh

বুধবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৪, ০৪:২৬ পূর্বাহ্ন

বিজ্ঞপ্তি :
Latest Update Bangla News 24/7 আপনার চারপাশে ঘটে যাওয়া নানা খবর, খবরের পিছনের খবর সরাসরি ভয়েস অব বরিশালকে জানাতে ই-মেইল করুন- inbox.voiceofbarishal@gmail.com অথবা hmhalelbsl@gmail.com আপনার পাঠানো তথ্যের বস্তুনিষ্ঠতা যাচাই করে আমরা তা প্রকাশ করব।*** প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে!! বরিশাল বিভাগের সমস্ত জেলা,উপজেলা,বরিশাল মহানগরীর ৩০টি ওয়ার্ড ও ক্যাম্পাসে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে! ফোন: ০১৭৬৩৬৫৩২৮৩




চিকিৎসা নিতে গিয়ে চিকিৎসকের লাগাতার ধর্ষণের শিকার হয়েছেন এক নারী

চিকিৎসা নিতে গিয়ে চিকিৎসকের লাগাতার ধর্ষণের শিকার হয়েছেন এক নারী




ভয়েস অব বরিশাল ডেস্ক॥  নারায়ণগঞ্জে চিকিৎসা নিতে গিয়ে চিকিৎসকের দ্বারা ধর্ষণের শিকার হয়েছেন এক নারী। ধর্ষণের ঘটনা ভিডিও করে গত তিন বছর ধরে তাকে ধর্ষণ করা হচ্ছে বলে অভিযোগ ভিকটিমের।

অভিযুক্ত ডা. আমিনুল ইসলাম নারায়ণগঞ্জ খানপুর ৩০০ শয্যার হাসপাতালের সার্জারি বিভাগের রেজিস্ট্রার। তিনি জেনারেল কলোরেস্টাল, ল্যাপারোস্কপিক ও প্লাস্টিক সার্জন এবং বার্ন বিশেষজ্ঞ। নির্যাতনের শিকার ওই রোগী বর্তমানে অন্তঃসত্ত্বা।

এ ঘটনায় বুধবার (১২ ফেব্রুয়ারি) নারায়ণগঞ্জ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইবুন্যালের বিচারক মোহাম্মদ শাহীন উদ্দীনের আদালতে ওই নারী ডা. আমিনুল ইসলামের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন। আদালত পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনকে (পিবিআই) তদন্তের জন্য নির্দেশ দিয়েছেন।

এজাহারে বলা হয়েছে, ২০১৭ সালের ৩১ জুলাই থাইরয়েডের চিকিৎসার জন্য ডা. আমিনুল ইসলামের খানপুরের চেম্বারে যান। ওই বছরের ২০ আগস্ট আবার ডাক্তারের কাছে গেলে আমিনুল ইসলাম বাদীকে ইনজেকশন দিয়ে অচেতন করে ফেলেন। এরপর তাকে ধর্ষণ ও সেই ঘটনার ভিডিও ধারণ করে রাখেন। ওই নারীর চেতনা ফিরলে তিনি চিৎকার করলে ডাক্তার ধর্ষণের ভিডিও ইন্টারনেটে ছেড়ে দেওয়ার হুমকি দেন।

এরপর ভয় দেখিয়ে তাকে যখন খুশি তখন ধর্ষণ করতেন আমিনুল। বাদী বিবাহিত ও আত্মসম্মানের ভয়ে বিষয়টি স্বামীর কাছে লুকিয়ে রাখে সেই ঘটনা। পরে তার স্বামীর কাছে ডাক্তার পিয়ন দিয়ে খবর পাঠায় যে তার স্ত্রীর কিছু টেস্ট করাতে হবে। ওই নারী তার বোনকে সঙ্গে নিয়ে ডাক্তারের কাছে যান। এরপর ডাক্তার তার বোনকে চেম্বার থেকে বের করে ওই নারীকে ধর্ষণ করে। এভাবে কয়েক দফা ধর্ষণে ওই নারী অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়েন। এ ঘটনা নারীর স্বামী বুঝতে পেরে তাকে বাবার বাড়িতে পাঠিয়ে দেন।

বাদীর আইনজীবী শরীফুল ইসলাম জানান, ধর্ষণের ভিডিও ইন্টারনেটে ছড়িয়ে দেওয়ার ভয় দেখিয়ে তিন বছর ধরে ধর্ষণ করেছে ডা. আমিনুল। এ ঘটনায় আদালতে মামলাটি গ্রহণ পিবিআইকে তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দিয়েছেন। এ ব্যাপারে ডা. আমিনুল ইসলামকে একাধিকবার কল দিলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি।

সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করুন



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *










Facebook

© ভয়েস অব বরিশাল কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Developed BY: AMS IT BD