এবার সেই কালু কারাগারে Latest Update News of Bangladesh

বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪, ১২:০৮ পূর্বাহ্ন

বিজ্ঞপ্তি :
Latest Update Bangla News 24/7 আপনার চারপাশে ঘটে যাওয়া নানা খবর, খবরের পিছনের খবর সরাসরি ভয়েস অব বরিশালকে জানাতে ই-মেইল করুন- [email protected] অথবা [email protected] আপনার পাঠানো তথ্যের বস্তুনিষ্ঠতা যাচাই করে আমরা তা প্রকাশ করব।*** প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে!! বরিশাল বিভাগের সমস্ত জেলা,উপজেলা,বরিশাল মহানগরীর ৩০টি ওয়ার্ড ও ক্যাম্পাসে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে! ফোন: ০১৭৬৩৬৫৩২৮৩




এবার সেই কালু কারাগারে

এবার সেই কালু কারাগারে




ভয়েস অব বরিশাল॥ চাঞ্চল্যকর মাহমুদা খানম মিতু হত্যা মামলার আসামি খায়রুল ইসলাম কালুকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। শনিবার দুপুরে গ্রেপ্তার খায়রুল ইসলাম কালুকে চট্টগ্রামের জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট জিহান সানজিদার আদালতে হাজির করে রাঙ্গুনিয়া থানা পুলিশ।

 

 

আদালত তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন বলে জানিয়েছেন জেলা পুলিশের পরিদর্শক (প্রসিকিউশন) জাকের হোসাইন মাহমুদ। তিনি জানান, ২০১২ সালে রাঙ্গুনিয়ায় পুলিশের উপর হামলার ঘটনায় কালুর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা ছিল। ওই মামলায় তাকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে হাজির করা হয়। জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট জিহান সানজিদার আদালত কালুকে কারাগারে প্রেরণের নির্দেশ দেন। পরে তাকে কারাগারে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।

 

 

এরআগে শুক্রবার গভীর রাতে নগরীর আকবর শাহ থানার ছিন্নমূল এলাকা থেকে কালুকে গ্রেপ্তার করা হয়। মিতু হত্যাকাণ্ডের পর থেকে সে পালিয়ে ছিল। আকবর শাহ এলাকায় ব্যক্তি মালিকানাধীন একটি জায়গায় প্রহরী হিসেবে কাজ করত কালু।

 

 

আট বছর আগে ২০১৬ সালের ৫ জুন চট্টগ্রাম নগরীর জিইসি মোড়ে ছেলেকে স্কুলবাসে তুলে দিতে যাওয়ার পথে খুন হন মাহমুদা খানম মিতু। এ ঘটনার পরদিন জঙ্গি সংশ্লিষ্টতা দাবি করে বাবুল আক্তার নিজেই বাদী হয়ে নগরীর পাচলাইশ থানায় মামলা করেন।

 

 

তদন্ত শেষে পিবিআই ২০২১ সালের ১২ মে এ মামলায় চূড়ান্ত প্রতিবেদন দেয়। একই দিন বাবুলের শ্বশুর সাবেক পুলিশ কর্মকর্তা মোশাররফ বাদী হয়ে পাঁচলাইশ থানায় হত্যা মামলা করেন। এ মামলায় বাবুলসহ আটজনকে আসামি করা হয়। ওই মামলায় গত বছরের ১৩ সেপ্টেম্বর বাবুল আক্তারসহ সাতজনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দেয় পিবিআই। সাতজন আসামির মধ্যে দুজন পলাতক, একজন জামিনে আর চারজন কারাগারে।

 

 

অভিযোগপত্রে বলা হয়, ২০১৩ থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত কক্সবাজার জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার থাকাকালে বাবুলের সঙ্গে একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের নারী কর্মকর্তার সম্পর্ক হয়। এই সম্পর্কের জেরে বাবুলের পরিকল্পনায় মাহমুদাকে খুন করা হয়। এ জন্য তিনি সোর্সের মাধ্যমে তিন লাখ টাকায় খুনি ভাড়া করেন।

 

 

গত ২ মে চট্টগ্রামের তৃতীয় অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ জসিম উদ্দিনের আদালতে মিতু হত্যা মামলায় অসমাপ্ত সাক্ষ্য দিয়েছেন মিতুর বাবা মোশাররফ হোসেন। গত ৯ এপ্রিল প্রথম সাক্ষী হিসেবে মোশাররফ হোসেনের সাক্ষ্যের মধ্য দিয়ে এ মামলার বিচার কার্যক্রম শুরু হয়।

সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করুন



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *










Facebook

© ভয়েস অব বরিশাল কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Developed BY: AMS IT BD