একুশে আগস্টের হামলায় সক্রিয় ছিলো ৫ জঙ্গি সংগঠন Latest Update News of Bangladesh

বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ০৮:২৫ অপরাহ্ন

বিজ্ঞপ্তি :
Latest Update Bangla News 24/7 আপনার চারপাশে ঘটে যাওয়া নানা খবর, খবরের পিছনের খবর সরাসরি ভয়েস অব বরিশালকে জানাতে ই-মেইল করুন- [email protected] অথবা [email protected] আপনার পাঠানো তথ্যের বস্তুনিষ্ঠতা যাচাই করে আমরা তা প্রকাশ করব।*** প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে!! বরিশাল বিভাগের সমস্ত জেলা,উপজেলা,বরিশাল মহানগরীর ৩০টি ওয়ার্ড ও ক্যাম্পাসে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে! ফোন: ০১৭৬৩৬৫৩২৮৩




একুশে আগস্টের হামলায় সক্রিয় ছিলো ৫ জঙ্গি সংগঠন

একুশে আগস্টের হামলায় সক্রিয় ছিলো ৫ জঙ্গি সংগঠন




অনলাইন ডেস্ক : একুশে আগস্ট গ্রেনেড হামলায় বাংলাদেশ ও প্রতিবেশী ৩ দেশে সক্রিয় ৫টি জঙ্গি সংগঠনের সম্পৃক্ততা ছিলো। মামলার আসামিদের মধ্যে আছেন বিএনপি ও জামাতের ৭ নেতা, ডিজিএফআই, এনএসআই ও পুলিশের সাবেক ১৩ কর্মকর্তাসহ জঙ্গি এবং বিদেশি গোয়েন্দা সংস্থার এজেন্টরা। ১৫ বছর আগে বিএনপি-জামাত জোট সরকার আমলের ভয়ঙ্কর এই গ্রেনেড হামলার তদন্ত ভিন্ন খাতে নিতে নানামুখী ষড়যন্ত্র হয়েছে। সাজানো হয়েছিল জজ মিয়া নাটক। চলতি বছরের শেষ নাগাদ চাঞ্চল্যকর এ মামলার রায় দেয়া হতে পারে।

দেশের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় সন্ত্রাসী হামলা ২০০৪ সালে ২১ আগস্টে আওয়ামী লীগের সমাবেশে গ্রেনেড হামলা। আন্তর্জাতিক জঙ্গি সংগঠন হিযবুল মুজাহিদিন, তেহরিক-ই-জিহাদি ইসলামি, লস্কর-ই-তৈয়বা, জয়েশ-ই-মোহাম্মদ, হরকাতুল মুজাহিদিন, হরকাতুল জিহাদের মতো সংগঠন হামলার সাথে জড়িত। হামলার নেপথ্যে তৎকালীন বিএনপি-জামাত জোট সরকারের সংশ্লিষ্টতা তদন্তে বেরিয়ে এসেছে।

মামলার নথিপত্র বলছে, অভিযুক্তদের মধ্যে রয়েছেন বিএনপির ৬ জন ও জামাতের এক নেতা। এছাড়া ডিজিএফআই’র সাবেক ২ কর্মকর্তা, এনএসআই’র সাবেক ৩ কর্মকর্তা, পুলিশের সাবেক ৮ কর্মকর্তা, একজন পরিবহন ব্যবসায়ী, এক পাকিস্তানি নাগরিক ও আইএসআই নিয়ন্ত্রিত ৫টি আন্তর্জাতিক জঙ্গি সংগঠনের ৩০ নেতাকর্মী। অন্য মামলায় সাজাপ্রাপ্ত ৩ আসামির ফাঁসি কার্যকর হওয়ায় বর্তমানে আসামির সংখ্যা ৪৯।

তথ্য অনুযায়ী-এ মামলায় গ্রেপ্তার রয়েছে ২৩ জন। পলাতক ১৮ আর জামিনে আছেন ৮ জন। হামলায় সরাসরি অংশ নেয় ১২ জন। তাদের হাতে ছিল ১৫টি গ্রেনেড। এর মধ্যে ১৩টি নিক্ষেপ করে জঙ্গিরা। একটি ছাড়া সবগুলোই বিস্ফোরিত হয়।

নথিপত্র বলছে, বিএনপি-জামাত জোট সরকারের আমলে সংঘটিত এ হামলায় ছিচকে সন্ত্রাসী জজ মিয়াকে ঘটনার অন্যতম হোতা হিসেবে চিহ্নিত করার চেষ্টা হয়। আর বিচারপতি জয়নুল আবেদীনের বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিটির তদন্তও ছিল নামকাওয়াস্তে।

২০০৮ সালের ১১ জুন ২২ জনকে আসামি করে এ মামলার প্রথম অভিযোগপত্র দেয় সিআইডি। পরের বছর ৩ আগষ্ট রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ দেন আদালত। ২০১১ সালের ৩ জুলাই আরও ৩০ জনকে আসামি করে সম্পূরক অভিযোগপত্র জমা দেয়া হয়। পরের বছর ১৮ মার্চ আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের মধ্য দিয়ে দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে বিচার শুরু হয়। মামলার ৪৯১ জন সাক্ষীর মধ্যে সাক্ষ্য দিয়েছেন ২২৫ জন।

এ ঘটনায় দায়ের হওয়া দু’টি মামলার বিচার এক সাথে চলছে। শিগগিরই মামলার রায় ঘোষণা হবে বলে আশা করছেন রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী।https://www.youtube.com/watch?v=tBVbjfvgrSM

সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করুন



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *










Facebook

© ভয়েস অব বরিশাল কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Developed BY: AMS IT BD