ইডেন কলেজ ছাত্রলীগের সাবেক সহ-সভাপতি জায়েদা ইয়াসমিনের কিছু সাফল্যে গাঁথা Latest Update News of Bangladesh

বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪, ১০:২৯ অপরাহ্ন

বিজ্ঞপ্তি :
Latest Update Bangla News 24/7 আপনার চারপাশে ঘটে যাওয়া নানা খবর, খবরের পিছনের খবর সরাসরি ভয়েস অব বরিশালকে জানাতে ই-মেইল করুন- [email protected] অথবা [email protected] আপনার পাঠানো তথ্যের বস্তুনিষ্ঠতা যাচাই করে আমরা তা প্রকাশ করব।*** প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে!! বরিশাল বিভাগের সমস্ত জেলা,উপজেলা,বরিশাল মহানগরীর ৩০টি ওয়ার্ড ও ক্যাম্পাসে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে! ফোন: ০১৭৬৩৬৫৩২৮৩




ইডেন কলেজ ছাত্রলীগের সাবেক সহ-সভাপতি জায়েদা ইয়াসমিনের কিছু সাফল্যে গাঁথা

ইডেন কলেজ ছাত্রলীগের সাবেক সহ-সভাপতি জায়েদা ইয়াসমিনের কিছু সাফল্যে গাঁথা




নিজস্ব প্রতিনিধিঃ বাংলাদেশ ছাত্রলীগ ইডেন কলেজ শাখার ২০০১-২০১০ সাবেক সহ-সভাপতি জায়েদা ইয়াসমিন এর কিছু সাফল্যের গাথা ।তার জন্মস্হান বরগুনা জেলার বামনা উপজেলায়।তার বাবা বামনা উপজেলা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতির ও মা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ছিলেন।জায়েদা ইয়াসমিন বাবা মায়ের আর্দশ বুকে লালন পালন করে পথ চলেন।ছাত্র জীবনের বাবার আর্দশ ধরে রাজনীতিটা সক্রিয়ভাবে করে গেছেন।১/১১ বিএনপির দলে কয়েকবারে জন্য নির্যাতিত হয়েছেন।

 

পালিয়ে পালিয়ে পরীক্ষায় অংশগ্রহন করেছেন।থমকে যাননি তিনি।এক বছর পনের দিনের বয়সের সন্তানকে মায়ের কাছে রেখে পড়াশুনা ও রাজনীতিতে সফলভাবে চালিয়েছেন সকল অনুকূল ও প্রতিকূলতার মাঝে।তিনি বঙ্গবন্ধু জাদুঘরে চাকুরি করেছেন। প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা চাকুরি দিয়েছিলেন নিজ হাতে।ইতিমধ্যেই জায়েদা ইয়াসমিনের ২০১০সালে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারি শিক্ষক হিসেবে চাকুরি হয়ে যায়।তিনি ইডেন কলেজ থেকে গনিত বিষয় মার্ষ্টাস করেছেন।

 

তিনি তাঁর বাবাকে নিয়ে প্রধানমন্ত্রী কাছে শরণাপন্ন হল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় চাকুরি হয়েছে সেটা জানানোর জন্য।তখন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাকে যোগদান করার নির্দেশ দিলেন। তখন থেকেই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উৎসাহে সে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কাজ করে যাচ্ছেন নিরলসভাবে।তার অনেক স্বপ্ন একটি স্কুল নিয়ে স্বপ্নের স্কুল গড়বে।কিন্তু সেখানেও অনেক বাধাবিঘ্ন সৃষ্টি হন।তিনি একজন সহকারি শিক্ষক ইচ্ছে করলেই সব কিছু দাবি করতে পারেন না।

 

তিনি বর্তমানে বরিশাল সদরের কিশোর মজলিস সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়।তার আগে তিনি ঝালকাঠি জেলার নলছিটি উপজেলার দক্ষিণ তিমিরকাটি সঃপ্রাঃবিদ্যালয়ের ছিলেন।সেখানে তিনি অনেক দৃষ্টান্তমূলক কাজ করে এসেছেন।তিনি ঐ বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের টিফিনের পরে বিদ্যালয়ের উপস্হিতি বৃদ্ধি,প্রাক-প্রাথমিকের রুমটা নিজে উদ্যােগ নিয়ে সহকারি বিভাগীয় উপ-পরিচালকের সহায়তা নিয়ে সজ্জিতকরন করেছেন, তিনি সেই রুমটা দেখানোর জন্য প্রাথমিক ও গনশিক্ষার সম্মানিত সাবেকমন্ত্রী মোস্তাফিজুর রহমান অনুরোধ করেছেন।

 

তার অনুরোধে মন্ত্রী মহোদয় এসেছেন তার সাবেক কর্মস্হলে।তাঁর সাথে আরো উর্ধ্বতন কর্মকর্তারাও ছিলেন,এরপরে তিনি ঝালকাঠির জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে কিছু অনুদান এনে বাৎসরিক মিলাদ মাহফিল ও আধুনিকতার ছোঁয়া দিতে লাইব্রেরির রুমটাতে কাজ করেছেন।তিনি ঐ বিদ্যালয়ে ১৭মার্চে বঙ্গবন্ধুর জন্মদিনে ১২-১৩ পাউন্ড কেক কেটে অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন।প্রতিটি জাতীয় অনুষ্ঠানগুলো জাঁকজমকভাবে করতেন নিজ উদ্যােগে শিশুদের মাঝে উৎসাহ দিয়ে।তার দক্ষতা,সৃষ্টিশীলতা, স্বপ্ন বাস্তবায়ন করা।

 

তিনি যে বিদ্যালয়তে যান সেখানে আন্তরিকতা সহিত কাজ করতে দেখা যায়।বর্তমান বিদ্যালয়ে তিনি আন্তরিকতার সহিত কাজ করে যাচ্ছেন।স্টুডেন্ট কাউন্সিল,কাব স্কাউটিং, এতিম শিশুদের স্কুল ড্রেস সংগ্রহকরন,বিভিন্ন প্রোগ্রামের মাঠে থাকেন সেটা বন্ধের দিন হলে তার কোন অনীহা নেই।তিনি ভাল কবিতা লিখেন।তিনি শিশুদের মাঝে বঙ্গবন্ধুর ইতিহাস,ও জীবনী তুলে ধরেন।

 

এখন তিনি সুযোগ পেলেই ছুটে যান বঙ্গবন্ধুর বাড়িতে।সত্যিকার অর্থে তিনি একজন বঙ্গবন্ধুর আর্দশের সৈনিক।তাঁর চলাফেরা অতি সাধারন।তাঁর দুটো ছেলে সন্তান রয়েছেন।তাঁর স্বপ্ন একটি সৃজনশীল বিদ্যালয় তৈরি করা।

সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করুন



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *










Facebook

© ভয়েস অব বরিশাল কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Developed BY: AMS IT BD