যাত্রী সংকটে মারাত্মক লোকসানের মধ্যে বাস মালিকরা Latest Update News of Bangladesh

শুক্রবার, ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১২:৫৩ পূর্বাহ্ন

বিজ্ঞপ্তি :
Latest Update Bangla News 24/7 আপনার চারপাশে ঘটে যাওয়া নানা খবর, খবরের পিছনের খবর সরাসরি ভয়েস অব বরিশালকে জানাতে ই-মেইল করুন- inbox.voiceofbarishal@gmail.com অথবা hmhalelbsl@gmail.com আপনার পাঠানো তথ্যের বস্তুনিষ্ঠতা যাচাই করে আমরা তা প্রকাশ করব।*** প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে!! বরিশাল বিভাগের সমস্ত জেলা,উপজেলা,বরিশাল মহানগরীর ৩০টি ওয়ার্ড ও ক্যাম্পাসে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে! ফোন: ০১৭৬৩৬৫৩২৮৩
সংবাদ শিরোনাম:




যাত্রী সংকটে মারাত্মক লোকসানের মধ্যে বাস মালিকরা

যাত্রী সংকটে মারাত্মক লোকসানের মধ্যে বাস মালিকরা




ঝালকাঠি প্রতিনিধি॥ ঝালকাঠি জেলা বাস টার্মিনাল থেকে দীর্ঘ ৬৬ দিন পরে যাত্রীবাহী বাস চলাচল শুরু করলেও যাত্রী ভিড় নেই। যাত্রী কম থাকার কারণে বাস চলা বন্ধ করে দেওয়ার কথাও ভাবছেন কোন বাসের কর্তৃপক্ষ।

সরেজমিনে দুপুরে বাস ষ্ট্যান্ড গিয়ে দেখা গেছে ৮-১০ জন যাত্রী নিয়ে অভ্যন্তরীন রুটে যাত্রী চলাচল করছে।
একটি বাসে ৪জন যাত্রী নিয়ে ঝালকাঠি থেকে বরিশালের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যেতে দেখা গিয়েছে।

এদিকে বরিশাল-ঝালকাঠি রুটেই নয়, জেলা থেকে অন্য রুট গুলোতেও একযোগে বাসচলা চল শুরু হয়। দূর- পাল্লার বাস চলাচলও। তবে করোনা সংক্রমণ ঠেকাতে বাস মালিকদের পক্ষ থেকে নেয়া হয়েছে সুরক্ষায় নানা ব্যবস্থা।

এছাড়া যাত্রীকে বাধ্যতামূলক মাস্ক পরিধান করতে হচ্ছে। পাশাপাশি হাত ধোয়া এবং সেনিটাইজারেরও ব্যবস্থা রয়েছে প্রতিটি পরিবহণে।

ঝালকাঠি-বরিশাল বাস কাউন্টারে গিয়ে দেখা যায় ৩জন নিয়ে একটি বাস ছেড়ে যাচ্ছে। কাউন্টার ম্যানেজার বলেন, প্রতিটি গাড়ি ছাড়ার সময় ৭০ টাকা করে মালিক সমিতিতে দিতে হয়।

শেষ বাসটি কাউন্টার চার্জ দিয়ে ২০ টাকা জমা নিয়ে বাস ছেড়ে গেছেন। এতে গাড়ির খরচও উঠবেনা বলে জানিয়েছেন তিনি। ঝালকাঠি-পিরোজপুরসহ দক্ষিনাঞ্চলের অনেক কাউন্টার বন্ধ পাওয়া গেছে।

একজন কাউন্টার ম্যানেজার জানান, যাত্রী না থাকায় গাড়িও নেই। তার কাউন্টার বন্ধ না রেখে উপায় কি।

ঝালকাঠি জেলা বাস ও মিনিবাস মালিক সমিতির যুগ্ন সাধারন সম্পাদক নাসির উদ্দীন খান জানান, দীর্ঘ দিন করোনার প্রভাব পরিবহন বন্ধ থাকার পরে লকডাউন ছেড়ে দেওয়ার পরে আশা করেছিলাম যে, স্বাভাবিক না হলেও কিছুটা ক্ষতি কাটিয়ে উঠা যাবে।

কিন্তু যাত্রী সংকটে মারাত্মক লোকসানের মধ্যে পড়তে হচ্ছে আমাদের। ধারণ সংখ্যার অর্ধেক যাত্রী পরিবহনের নির্দেশ থাকলেও যাত্রীরা বড় প্রয়োজন ছাড়া ঘর থেকে বের হচ্ছেনা। এ রকম চলতে থাকলে গাড়ি ব্যবসা বন্ধ করে দিতে হবে।

সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করুন



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *










Facebook

© ভয়েস অব বরিশাল কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Developed BY: AMS IT BD