মহান বিজয় দিবসে স্মৃতিসৌধে ফুল দেয়াকে কেন্দ্র নূর সমর্থকদের সঙ্গে ছাত্রলীগের হাতাহাতি-ধাওয়া Latest Update News of Bangladesh

শনিবার, ০২ ডিসেম্বর ২০২৩, ০৮:১২ পূর্বাহ্ন

বিজ্ঞপ্তি :
Latest Update Bangla News 24/7 আপনার চারপাশে ঘটে যাওয়া নানা খবর, খবরের পিছনের খবর সরাসরি ভয়েস অব বরিশালকে জানাতে ই-মেইল করুন- [email protected] অথবা [email protected] আপনার পাঠানো তথ্যের বস্তুনিষ্ঠতা যাচাই করে আমরা তা প্রকাশ করব।*** প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে!! বরিশাল বিভাগের সমস্ত জেলা,উপজেলা,বরিশাল মহানগরীর ৩০টি ওয়ার্ড ও ক্যাম্পাসে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে! ফোন: ০১৭৬৩৬৫৩২৮৩




মহান বিজয় দিবসে স্মৃতিসৌধে ফুল দেয়াকে কেন্দ্র নূর সমর্থকদের সঙ্গে ছাত্রলীগের হাতাহাতি-ধাওয়া

মহান বিজয় দিবসে স্মৃতিসৌধে ফুল দেয়াকে কেন্দ্র নূর সমর্থকদের সঙ্গে ছাত্রলীগের হাতাহাতি-ধাওয়া

মহান বিজয় দিবসে স্মৃতিসৌধে ফুল দেয়াকে কেন্দ্র নূর সমর্থকদের সঙ্গে ছাত্রলীগের হাতাহাতি-ধাওয়া




ভয়েস অব বরিশাল ডেস্ক॥ মহান বিজয় দিবসে স্মৃতিসৌধে ফুল দেয়াকে কেন্দ্র করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) সহ-সভাপতি নুরুল হক নূরের সমর্থকদের সঙ্গে ছাত্রলীগের হাতাহাতি ও ধাওয়া হয়েছে।

 

 

বুধবার সকাল ৯টার দিকে জেলা শহরের ফারুকী পার্কের স্মৃতিসৌধ এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

 

 

এতে সংগঠনের অন্তত ১০ জন নেতাকর্মী আহত হয়েছেন বলে দাবি করেছেন ছাত্র ও যুব অধিকার পরিষদের নেতাকর্মীরা।

 

 

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, সকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া ছাত্র ও যুব অধিকার পরিষদের ব্যানারে ভিপি নূরের সমর্থকরা স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা নিবেদন করতে যান। এ সময় জামায়াতে ইসলামী ও ইসলামী ছাত্রশিবিরের কর্মী বলে তাদেরকে শ্রদ্ধা নিবেদনে বাধা দেন জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি রবিউল হোসেন রুবেল ও তার কর্মী-সমর্থকরা। পরে ফুল দিয়ে স্মৃতিসৌধ এলাকা ত্যাগ করার সময় ছাত্রলীগ নেতাকর্মীরা ছাত্র ও যুব অধিকার পরিষদ নেতাকর্মীদের ধাওয়া দেয়। এ সময় ছাত্র ও যুব অধিকার পরিষদ নেতাকর্মীদের সঙ্গে ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের হাতাহাতির ঘটনা ঘটে।

 

 

এ ঘটনায় স্মৃতিসৌধ এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। পরে ছাত্র ও যুব অধিকার পরিষদ নেতাকর্মীদের হাত থেকে ছিনিয়ে নেয়া জাতীয় পতাকা নিয়ে স্মৃতিসৌধের সামনের সড়কে মিছিল করে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা।

 

 

ছাত্র অধিকার পরিষদের ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা কমিটির সাধারণ সম্পাদক মো. জুয়েল মিয়া বলেন, আমরা আনুমানিক ৩০-৪০ জন স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা নিবেদন করতে যাই। ছাত্রলীগ নেতারা আমাদের বাধা দিয়ে বলে ৪-৫ জনকে নিয়ে স্মৃতিসৌধে ফুল দিতে। আমরা তাদের কথা মতো ৪-৫ জন নিয়ে ফুল দিয়ে স্মৃতিসৌধের অভ্যন্তর থেকে বের হয়ে যাই।

 

 

তিনি বলেন, বের হয়ে যাওয়ার পর ছাত্রলীগ নেতাকর্মীরা আমাদের ওপর অতর্কিত হামলা করে। এতে আমাদের জেলা কমিটির সভাপতি আশরাফুল হাসানসহ অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। আমাদের সঙ্গে কোনো শিবিরকর্মী ছিলেন না। কয়েকজন মাদরাসাছাত্র ছিলেন।

 

 

জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি রবিউল হোসেন রুবেল বলেন, ছাত্র অধিকার পরিষদের সঙ্গে আমাদের কোনো হাতাহাতি বা ধাওয়ার ঘটনা ঘটেনি। তারা শিবিকর্মীদের নিয়ে স্মৃতিসৌধে ফুল দিতে গিয়েছিল। এ সময় তারা স্মৃতিসৌধে উস্কানিমূলক স্লোগান দিয়ে পরিবেশ নষ্ট করে। পরে ছাত্রসমাজের লোকজন তাদের বিতাড়িত করে। পরবর্তীতে আমরা স্বাধীনতাবিরোধী চক্রের বিরুদ্ধে মিছিল করেছি।

 

 

ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানা পুলিশের পরিদর্শক (অপারেশন) ইশতিয়াক আহমেদ বলেন, স্মৃতিসৌধের অভ্যন্তরে কিছু হয়নি। বাইরে কিছু হয়েছে কি না সেটি বলতে পারবো না।

সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করুন



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *










Facebook

© ভয়েস অব বরিশাল কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Developed BY: AMS IT BD