মঠবাড়িয়ায় জরাজীর্ণ ঘরে সারের গোডাউন, দুর্গন্ধে ভূগছে এলাকাবাসী Latest Update News of Bangladesh

রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ১০:৫৬ অপরাহ্ন

বিজ্ঞপ্তি :
Latest Update Bangla News 24/7 আপনার চারপাশে ঘটে যাওয়া নানা খবর, খবরের পিছনের খবর সরাসরি ভয়েস অব বরিশালকে জানাতে ই-মেইল করুন- inbox.voiceofbarishal@gmail.com অথবা hmhalelbsl@gmail.com আপনার পাঠানো তথ্যের বস্তুনিষ্ঠতা যাচাই করে আমরা তা প্রকাশ করব।*** প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে!! বরিশাল বিভাগের সমস্ত জেলা,উপজেলা,বরিশাল মহানগরীর ৩০টি ওয়ার্ড ও ক্যাম্পাসে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে! ফোন: ০১৭৬৩৬৫৩২৮৩
সংবাদ শিরোনাম:




মঠবাড়িয়ায় জরাজীর্ণ ঘরে সারের গোডাউন, দুর্গন্ধে ভূগছে এলাকাবাসী

মঠবাড়িয়ায় জরাজীর্ণ ঘরে সারের গোডাউন, দুর্গন্ধে ভূগছে এলাকাবাসী

মঠবাড়িয়ায় জরাজীর্ণ ঘরে সারের গোডাউন, দুর্গন্ধে ভূগছে এলাকাবাসী




মঠবাড়িয়া প্রতিনিধি: পিরোজপুরের মঠবাড়িয়ার সাফা বাজারে জরাজীর্ণ অরক্ষিত একটি টিনের ঘরে সারের গোডাউন করায় দুর্গন্ধে ভূগছে এলাকাবাসী। ইউরিয়া সার ও কীট নাশকের গন্ধে গোডাউন সংলগ্ন বসবাসরত পরিবারগুলো অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে। এমনকি সার ও কীটনাশকের গন্ধে পরিবারগুলোর বসত ঘরের পাশে রোপিত বিভিন্ন প্রজাতির ফলদ গাছগুলোও মরে যাচ্ছে। এনিয়ে ওই এলাকার বেলায়েত হোসেন ও ব্যবসায়ী জহিরুল ইসলামসহ বেশ কয়েকজন লোক উপজেলা কৃষি কর্মকর্তার কাছে অভিযোগ দিলেও কোন প্রতিকার পাননি।

 

অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার সাফা বাজারে মনির নামে এক ব্যক্তি সার ও কীটনাশকের সাব ডিলার নিয়ে ব্যবসা করেন। রাসয়নিক সার ও কীটনাশক বিক্রির জন্য পাকা গোডাউনের কথা থাকলেও তিনি একটি জরাজীর্ণ টিনের ঘরে মালামাল রেখে ব্যবসা পরিচালনা করে আসছেন। এতে খাদ্যদ্রব্য বিষক্রিয়াসহ সারের গোডাউন সংলগ্ন অন্য ব্যবসায়ীদের খাদ্য গুদামের তেল, লবন, হলুদ, মরিচ, দুধের গুড়া ও পানের আড়তের মারাত্মক ক্ষতি হচ্ছে।

 

 

টিনসেড গোডাউন ঘরের অপর অংশের ভাড়াটিয়া অঞ্জলা হালদার জানান, সারের গন্ধে বাচ্চারা প্রায়ই অসুস্থ্ থাকে।

 

 

প্রতিবেশী বেলায়েত বেপারী জানান, খান ট্রেডার্সের হেলেনা খানম নামের এক নারীর কাছ থেকে মনির লাইসেন্স ভাড়া নিয়ে ব্যবসা করে আসছে। সে জরাজীর্ণ একটি টিনের ঘরে গোডাউন করায় পরিবেশ ও বায়ু দূষণ হচ্ছে। আমরা গোডাউন সরানোর জন্য মনিরকে বললে সে আমাদের চৌদ্দ সিকে ঢুকানো হুমকি দেয়।

 

 

সাফা বন্দরের ব্যবসায়ি জহিরুল ইসলাম বলেন, সারের গোডাউনের কারণে তার আশপাশের বসবাসরত ৮/১০টি পরিবারের মানুষগুলো ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে এবং বাচ্চারা প্রায়ই অসুস্থ হয়ে পড়ছে।

 

 

এ ব্যাপারে ব্যবসায়ি মনির তার বিরুদ্ধে অভিযোগের কথা অস্বীকার করে বলেন, ওই ঘরে আগেও গোডাউন ছিল। উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মোঃ শওকত হোসেন জানান, সরেজমিন তদন্ত শেষে ব্যবস্থা নেয়া হবে।

সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করুন



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *










Facebook

© ভয়েস অব বরিশাল কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Developed BY: AMS IT BD