বিনা অনুমতিতে সরকারি গাছ কেটে বিক্রি করার অভিযোগ Latest Update News of Bangladesh

বুধবার, ১৫ জানুয়ারী ২০২৫, ১২:৫৮ পূর্বাহ্ন

বিজ্ঞপ্তি :
Latest Update Bangla News 24/7 আপনার চারপাশে ঘটে যাওয়া নানা খবর, খবরের পিছনের খবর সরাসরি ভয়েস অব বরিশালকে জানাতে ই-মেইল করুন- inbox.voiceofbarishal@gmail.com অথবা hmhalelbsl@gmail.com আপনার পাঠানো তথ্যের বস্তুনিষ্ঠতা যাচাই করে আমরা তা প্রকাশ করব।*** প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে!! বরিশাল বিভাগের সমস্ত জেলা,উপজেলা,বরিশাল মহানগরীর ৩০টি ওয়ার্ড ও ক্যাম্পাসে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে! ফোন: ০১৭৬৩৬৫৩২৮৩




বিনা অনুমতিতে সরকারি গাছ কেটে বিক্রি করার অভিযোগ

বিনা অনুমতিতে সরকারি গাছ কেটে বিক্রি করার অভিযোগ




ভয়েস অব বরিশাল ডেস্ক॥ বিনা অনুমতিতে সরকারি গাছ কেটে বিক্রি করার অভিযোগ উঠেছে ২৬ নম্বর ভোজেশ্বর মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক দোলনা বেগমের বিরুদ্ধে। মঙ্গলবার (৪ মার্চ) সকাল সাড়ে ১০টায় সরেজমিনে গিয়ে জানা যায়, শরীয়তপুরের নড়িয়া উপজেলার ২৬ নম্বর ভোজেশ্বর মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা দোলনা বেগম গত জানুয়ারি মাসে স্কুল নির্মাণের কাজের জন্য ৫টি সরকারি গাছ কেটে ফেলেছে।

এ বিষয়ে প্রধান শিক্ষক দোলনা বেগম বলেন, কারও অনুমতি নিয়ে গাছ কাটিনি। যা হবার হবে। আমরা একটা গাছ বিদ্যালয়ের কাজে লাগিয়েছি। বাকি গাছের টাকা দিয়ে একটি শ্রেণি কক্ষ করেছি। গাছ বিক্রির যে টাকা পেয়েছি তাতেও হয়নি। স্কুলের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি চন্দন ব্যানার্জির পকেট থেকে আরও ৮ হাজার টাকা বেশি লেগেছে। রেজুলেশনের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আটদিন পরে রেজুলেশন করেছি। রেজ্যুলেশন খাতা দেখতে চাইলে রেজুলেশন খাতা খুঁজে পাননি এবং তা অনেকসময় খোঁজাখুঁজি করেও দেখাতে পারেননি। বিনা অনুমতিতে গাছ কাটাসহ বোর্ড মিটিংয়ে রেজুলেশন করতে দেরি করেছি। এ কারণে কর্তৃপক্ষ আমাকে যে শাস্তি দেবে তাই মেনে নেব। এই বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক দোলনা বেগম দীর্ঘ ২৩ বছর একই স্কুলে কর্মরত রয়েছেন।

এ ব্যাপারে স্কুলের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি চন্দন ব্যানার্জি বলেন, গাছ বিক্রির টাকা দিয়ে একটি মহিলা বিশ্রামাগার বানিয়েছি। উল্টো আমার পকেট থেকে টাকা গিয়েছে। খরচাপাতি কীভাবে করেছি তার একটা হিসেব আছে। এ দিকে, বিদ্যালয় উন্নয়ন কাজের ধীরগতি। ৩ মাস ধরে ২৬ নম্বর ভোজেশ্বর মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে মাঠ খুঁড়ে বিশাল গর্ত করে রেখেছে। এতে করে অ্যাসেম্বলি ক্লাস করতে পারছে না। বিদ্যালয়ের কোমলমতি শিশুরা চরম ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে। এ বিষয়ে জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার আবুল কালাম আজাদ বলেন, এই বিষয়ে আমি আপনার কাছে প্রথম শুনলাম। আমি আজকেই থানা শিক্ষা অফিসারকে পাঠাব। বিষয়টি আমি দেখছি।

সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করুন



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *










Facebook

© ভয়েস অব বরিশাল কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Developed BY: AMS IT BD