নলছিটিতে রোগী বাগিয়ে নিলেন আয়া Latest Update News of Bangladesh

শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ০৯:৩৫ অপরাহ্ন

বিজ্ঞপ্তি :
Latest Update Bangla News 24/7 আপনার চারপাশে ঘটে যাওয়া নানা খবর, খবরের পিছনের খবর সরাসরি ভয়েস অব বরিশালকে জানাতে ই-মেইল করুন- [email protected] অথবা [email protected] আপনার পাঠানো তথ্যের বস্তুনিষ্ঠতা যাচাই করে আমরা তা প্রকাশ করব।*** প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে!! বরিশাল বিভাগের সমস্ত জেলা,উপজেলা,বরিশাল মহানগরীর ৩০টি ওয়ার্ড ও ক্যাম্পাসে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে! ফোন: ০১৭৬৩৬৫৩২৮৩
সংবাদ শিরোনাম:
আমরা লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি করতে বিশ্বাসী: বরিশালে ইসি হাবিব হিজলায় যৌথ অভিযানে আটক ১০ জেলে, জরিমানা গৃহবধূর স্যালোয়ারের মধ্যে ইয়াবা, অতঃপর … বরিশালে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের মধ্য কোন দ্বন্দ্ব নেই: চেয়ারম্যান প্রার্থী এসএম জাকির মোবাইল ইন্টারনেট গতি সূচকে বাংলাদেশের আরও অবনতি ৫২৭টি ভারতীয় খাদ্যপণ্যে ক্যানসার সৃষ্টিকারী উপাদানের অস্তিত্ব মিলেছে: ইইউ মাদক মামলার বাদী পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ, আসামী খালাস কাউখালীতে বৃষ্টির জন্য কাঁদলেন মুসল্লিরা বৃষ্টির জন্য বরিশালে ইসতিসকার নামাজ আদায় সদর উপজেলার শিক্ষা ও চিকিৎসা সেবা নিশ্চিত করতে চাই : এসএম জাকির




নলছিটিতে রোগী বাগিয়ে নিলেন আয়া

নলছিটিতে রোগী বাগিয়ে নিলেন আয়া




নলছিটি প্রতিনিধি॥  ঝালকাঠি জেলার নলছিটি উপজেলা স্বাস্থ্য ও প.প কমপ্লেক্সের আয়া হালিমা কর্তৃক হাসপাতালের এক ভর্তি রোগীকে তার স্বামীর ক্লিনিকে নিয়ে নরমাল ডেলিভারি করে ১১ হাজার ২শ টাকা দাবী করছে এবং টাকার জন্য রোগীকে আটকে রেখেছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। নলছিটি উপজেলার হদুয়া গ্রামের হযরত আলীর পুত্র জাকির হোসেন বুধবার দুপুরে উপজেলা স্বাস্থ্য ও প.প কর্মকর্তার নিকট লিখিতভাবে ওই অভিযোগ করেন। লিখিত অভিযোগে জানা গেছে, জাকির হোসেন ডেলিভারি সংক্রান্ত ব্যাপারে তার স্ত্রী লাভলী বেগমকে গত রাত ১ ঘটিকার দিকে নলছিটি উপজেলা স্বাস্থ্য কেন্দ্রে ভর্তি করে।

সকাল ৬ ঘটিকার দিকে আয়া হালিমা জানায় রোগীর সিজার লাগবে। তখন জাকির হোসেন তার স্ত্রীকে বরিশাল শেরে ই বাংলা মেডিকেলে নিয়ে যাওয়ার জন্য একটি মাহেন্দ্র নিয়ে হাসপাতালের সামনে আসে। এসময় আয়া হালিমা ফারজানা ক্লিনিকে সিজার করা বাবদ ১৪ হাজার টাকা কন্টাক্ট করে। এবং আয়া হালিমা ওই রোগীকে হাসপাতালের পাশে ফারজানা ক্লিনিকে নিয়ে ভর্তি করে। ভর্তির সময় ১২০০ টাকা নেয়, যার মধ্য থেকে ১ হাজার টাকা আয়া হালিমা নিয়ে যায়। রোগী ক্লিনিকে ভর্তির ৩০ মিনিটের মাথায় নরমাল ডেলিভারি হয়।

এরপর আয়া হালিমা জাকির হোসেনের নিকট আরে ১০ হাজার টাকা দাবী করেন। জাকির হোসেন আগের দেয়া ১২০০ টাকার পাশাপাশি আরো ২ হাজার টাকা দিয়ে রোগী নিয়ে যেতে চাইলে ১০ হাজার টাকাই লাগবে বলে আয়া হালিমা দাবী করে। জাকির হোসেন বিষয়টি উপজেলা স্বাস্থ্য ও প.প কর্মকর্তাকে লিখিতভাবে অবহিত করেন।

উপজেলা স্বাস্থ্য ও প.প কর্মকর্তা ডা: মানষ কৃষ্ণ কুন্ড জানিয়েছেন, অভিযোগ তদন্ত করে যথাযথ ব্যবস্থা নেয়া হবে এবং ওই রোগীর কাছ থেকে টাকা না নেয়ার জন্য আয়া হালিমাকে বলে দেয়া হয়েছে।

সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করুন



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *










Facebook

© ভয়েস অব বরিশাল কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Developed BY: AMS IT BD