মঙ্গলবার, ১৪ জানুয়ারী ২০২৫, ১১:৪৮ পূর্বাহ্ন
নিজস্ব প্রতিবেদক॥ বরিশালে অষ্টম শ্রেনীর এক স্কুল ছাত্রীকে তুলে নিয়ে ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে। ২৫ জুন মঙ্গলবার নগরীর বাঘিয়া সাকিনস্থ চেয়ারম্যান বাড়ির গলির রহিম ভিলায় এই ঘটনা ঘটলেও বৃহস্পতিবার বরিশাল মেট্রোপলিটন পুলিশের এয়ারপোর্ট থানায় ধর্ষণ মামলা দায়ের করেছেন ভিকটিমের মা। ধর্ষণের শিকার ভিকটিম (১৫) নগরীর শেরে বাংলা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৮ম শ্রেনীর ছাত্রী এবং এয়ারপোর্ট থানাধীণ লাকুটিয়া এলাকার মুকুন্দপট্রির বাসিন্দা। এদিকে এই ঘটনায় মামলার ১নং আসামী মীর আরমানকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। তবে মামলার অন্য আসামী মো: অনিক পলাতক রয়েছেন।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, ীর্ঘনি যাবৎ নগরীর লুৎফর রহমান সড়কের বাসিন্দা মৃত নিজাম উদ্দিনের ছেলে মীর আরমান (১৯) ীর্ঘনি যাবৎ ভিকটিম স্কুলে আসা যাওয়ার পে উত্ত্যক্ত করতো এবং প্রেমের প্রস্তাব দিতো। এতে ভিকটিম রাজি না হওয়ায় মঙ্গলবার বিকাল ৪টার দিকে ভিকটিম বাসা থেকে প্রাইভেট পড়তে বের হলে নথুল্লাবাদের বৈশাখী বিরিয়ানী হোটেলের সামনে থেকে ভিকটিমকে জোড় পূর্বক তুলে নিয়ে যায় মীর আরমান। এরপর বাঘিয়া সাকিনস্থ চেয়ারম্যান বাড়ির গলির রহিম ভিলার ১ম তলায় শাহ আলম ফকিরের ছেলে অনিকের ঘরে নিয়ে গিয়ে ভিকটিমকে মিথ্যা বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে মীর আরমান জোড়পূর্বক ধর্ষণ করে।
এদিকে ভিকটিম বাড়িতে না ফেরায় স্বজনরা খোঁজাখুজি শুরু করে এবং খবর পেয়ে অনিকের বাসা থেকে ভিকটিমকে উদ্ধার করে তার বাবা। পরে ভিকটিমের মুখে বিষয়টি শুনে থানায় মামলা ায়ের করা হয়। এই বিষয়ে এয়ারপোর্ট থানার সেকেন্ড অফিসার অরবিন্দ বিশ্বাস জানান, ধর্ষণের ঘটনায় ইতিমধ্যে মূল আসামীকে গ্রেফতার করা হয়েছে। অন্য আসামীকেও গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে।
Leave a Reply