কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের চূড়ান্ত কমিটিতে সহসভাপতি পদে আছেন বরিশালের আল নাহিয়ান খান জয় Latest Update News of Bangladesh

শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ১১:০২ অপরাহ্ন

বিজ্ঞপ্তি :
Latest Update Bangla News 24/7 আপনার চারপাশে ঘটে যাওয়া নানা খবর, খবরের পিছনের খবর সরাসরি ভয়েস অব বরিশালকে জানাতে ই-মেইল করুন- [email protected] অথবা [email protected] আপনার পাঠানো তথ্যের বস্তুনিষ্ঠতা যাচাই করে আমরা তা প্রকাশ করব।*** প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে!! বরিশাল বিভাগের সমস্ত জেলা,উপজেলা,বরিশাল মহানগরীর ৩০টি ওয়ার্ড ও ক্যাম্পাসে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে! ফোন: ০১৭৬৩৬৫৩২৮৩




কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের চূড়ান্ত কমিটিতে সহসভাপতি পদে আছেন বরিশালের আল নাহিয়ান খান জয়

কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের চূড়ান্ত কমিটিতে সহসভাপতি পদে আছেন বরিশালের আল নাহিয়ান খান জয়

কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের চূড়ান্ত কমিটিতে সহসভাপতি পদে আছেন বরিশালের আল নাহিয়ান খান জয়,/voiceofbarishal.com




নিজস্ব প্রতিবেদক: আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশের প্রায় দুই সপ্তাহ পর গত রবিবার কেন্দ্রীয় কমিটি পূর্ণাঙ্গ করেছে ছাত্রলীগ। গত ১৫ এপ্রিল ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটি দ্রুত সময়ের মধ্যে পূর্ণাঙ্গ করার নির্দেশ দিয়েছিলেন তিনি। এরপর নানা ধরনের বিভেদের খবর শোনা গেলেও শেষ পর্যন্ত সংগঠনের সভাপতি রেজওয়ানুল হক চৌধুরী শোভন ও সাধারণ সম্পাদক গোলাম রাব্বানী মিলেই কমিটি পূর্ণাঙ্গ করেছেন। ছাত্রলীগের ২৮১ সদস্যের এই কমিটি করার আগে রবিবারই আওয়ামী লীগের দুই নেতা জাহাঙ্গীর কবির নানক ও আবদুর রহমান তা যাচাই-বাছাই করেন।

এরপর ছাত্রলীগ সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক তাতে স্বাক্ষর করেন। এখন অপেক্ষা শেখ হাসিনার সম্মতির। রেওয়াজ অনুযায়ী, ছাত্রলীগের চূড়ান্ত কমিটি আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনাকে দেখিয়েই ঘোষণা হয়। সর্বশেষ তার নির্দেশনাও নেওয়া হয়। শেখ হাসিনার সম্মতি নিয়ে সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে যেকোনো দিন প্রকাশ করা হয় পূর্ণাঙ্গ কমিটি। সে অনুযায়ী গত রবিবার কমিটি চূড়ান্ত করার পর আওয়ামী লীগের ওই দুই নেতা ও ছাত্রলীগের দুই শীর্ষ নেতা শেখ হাসিনাকে তা দেখাতে রাতে গণভবনে যান। তারা প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ না পাওয়ায় কমিটি ঘোষণায় আরও দুয়েক দিন দেরি হতে পারে।

ছাত্রলীগের চূড়ান্ত করা ২৮১ সদস্যের কমিটির মধ্যে ২০১ জনের নাম হাতে এসেছে। আওয়ামী লীগের এক কেন্দ্রীয় নেতা গতকাল সোমবার বলেন, ঘোষণার আগে প্রাপ্ত এ তালিকায় যোগ-বিয়োগ হতে পারে। ১০-১৫ জনের নাম পরিবর্তন হতে পারে। কারও কারও পদও পরিবর্তন হতে পারে। যে ২০১ জনের তালিকা পেয়েছে তাদের মধ্যে সহসভাপতি পদে আছেন আল নাহিয়ান খান জয়, ইশাত তাসমিয়া ইরা, সোহান খান, আমিনুল ইসলাম বুলবুল, শওকতুল হাসান সৈকত, আল মামুন, আপেল মাহমুদ, হায়দার মোহাম্মদ জিতু, বিদ্যুৎ শাহরিয়ার কবির, বরকত হোসেন হাওলাদার, আবদুল্লাহ আল মাসুদ লিমন, তানজিল ভূঁইয়া তানভীর, ইমরুল

হাসান নিশু, শহীদুল ইসলাম, সাদিক খান, এম সাজ্জাদ হোসেন, হারুন অর রশীদ, তৌহিদুল ইসলাম হিমেল, আনিস হাসান নয়ন, রাকিবউদ্দিন, আওলাদ খান, খাজা খায়ের সুজন, আবু সালমান প্রধান শাওন, আরেফীন সিদ্দিক সুজন, শিমুল, আতিকুর রহমান খান, জহিরুল ইসলাম জহির, ফয়েজুল্লাহ মানিক, সোহেল, জিয়ান আল রশিদ, তৌফিকুল হাসান সাগর, কে এম রাসেল, মাজহারুল ইসলাম শামীম, আবদুর জব্বার রাজ, তরিকুল ইসলাম, নাসিরউদ্দিন, মেহেদী হাসান, জাহাঙ্গীর মনজিল পিপাস, মোহাম্মদ রনি, আলীমুল হক, আপন আহসান, সোহেল রানা, হেলালউদ্দিন, আশরাফুল ইসলাম ফাহাদ, সুজন ভূঁইয়া, আরিফ হোসেন, মাহামুদুল হাসান, তৌহিদুর রহমান পরশ, মাহমুদুল তুষার, নাহিদ আহসান শাহীন, সুরঞ্জন ঘোষ, ফুয়াদ রহমান খান, মুনমুন বৈশাখী, ইসরাত সাদিয়া খান মিলি, সোহানী হাসান তিথি, হাফিজুর রহমান ও ডা. অসীম। তালিকায় যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক পদে রয়েছেন মাহবুব খান, আরিফুজ্জামান আল ইমরান, মহিউদ্দিন আহমেদ, বেনজীর হোসেন নিশি, লেখক ভট্টাচার্য, শামস-ই-নোমান, মোর্শেদুল হাসান রূপম, প্রদীপ চৌধুরী, বেলাল হোসেন বিদ্যুৎ, শাকিল ভূঁইয়া ও সরকার জহির রায়হান। সাংগঠনিক সম্পাদক পদে রয়েছেনÑ রকিবুল ইসলাম বাঁধন, সাবরিনা ইতি, ইরাজ আল রিয়াদ, ফেরদৌস আলম, নাজিমউদ্দিন, মামুন বিন সাত্তার, নাজমুল সিদ্দিক নাজ, সাজ্জাদ হোসেন, মুজাহিদুল ইসলাম সোহাগ, শামীম পারভেজ ও সাদ বিন কাদের চৌধুরী। তালিকায় দপ্তর সম্পাদক পদে রয়েছেন আহসান হাবীব, প্রচার সম্পাদকে শফিকুল আলম রেজা ও আন্তর্জাতিক সম্পাদকে রাশিদুল হক চৌধুরী।

এছাড়া বিভিন্ন সম্পাদক ও উপ-সম্পাদক পদে রয়েছেন আল আমিন সিদ্দিক সুজন, আরিফ খান, তানান, আরিফুল ইসলাম আরিফ, ফুয়াদ হাসান, মিহির রঞ্জন ঘোষ, আবদুল্লাহ আল মাসুম, জাহেদ হোসেন, আয়নাল সর্দার, শাহীন আলম, নেয়ামত উল্লাহ তপন, আবদুল্লাহ হীল বারী, মাহফুজুর রহমান নয়ন, সালেকুর রহমান শাকিল, ফারুক আহমেদ, এস এম হাসান আতিক, শফিউল ইসলাম সজিব, ফোরকান উদ্দিন চৌধুরী, ডা. কল্লোল, শেখ শামীম তুর্য, সুশোভন অর্ক, নাজমুল হুদা সুমন, জসিমউদ্দিন, শেখ ওয়ালী আসিফ, তুহীন রেজা, শাহীন তালুকদার, সানাউল্লাহ সাব্বির, মেহেদী হাসান তাপস, খবির হোসেন সুমন, সরোয়ার আলম, আবু হাসান তাপস, আরিফ শেখ, আবদুল হামিদ, রাজু আহম্মেদ, হিরণ, সৌরভ দাশ, শওকত হোসেন, সাজ্জাদ আরেফীন শাওন, রায়হান রনি, ফেরদৌস শাহরিয়ার নিলয়, মেহেদী হাসান বাপ্পী, পলাশ কুমার দাশ, মাহমুদ আবদুল্লাহ বিন মুন্সী, মমিন শাহরিয়ার, ইমরান শেখ, আবু হাসনাত সরদার হিমেল, আতিকুল ইসলাম, আসাদুল ইসলাম রুবেল, অপু ভট্টাচার্য, আতাউল গণি কৌশিক, রাকিব হাসান রাকিব, আবু সাঈদ আকন্দ, শ্রাবণী শায়লা, মাহমুদুর রহমান মিঠু, মিজানুর রহমান রুদ্র, রবিউল ইসলাম হাসিব, মিয়া মো. রুবেল, সাদ্দাম হোসেন, ইমরান হোসেন মানিক, আল ইমরান, মেশকাত হোসেন, কামরুল ইসলাম সোহাগ, বাদশা শাওন, নাজমুস সাকিব, শাহাদাত হোসেন, পুতুল চন্দ্র রায়, রোকনুজ্জামান রোকন, তৌকির আহমেদ তপু, সাদুল মোস্তফা, মাহফুজুর রহমান, সবুর খান কলিন্স, সাইফুল ইসলাম তুহিন, শাকিল আহমেদ জুয়েল, আবদুর রশীদ রাফি, রশিদ শাহরিয়ার উদয়, মনিরুল ইসলাম বাবু, ইমরান জমাদ্দার, বোরহান জামিল, মনিরুজ্জামান তরুণ, রহমতউল্লাহ খান শাকুর, রায়হান চৌধুরী, ফোরকান মাহমুদ, সোহাগ হোসেন, শাহনেওয়াজ কবির সানি, মহিউদ্দিন শিকদার, বায়জিদ হোসেন, খাদেমুল বাশার জয়, আপন দাশ, পল্লব কুমার বর্মণ, মাহাবুবুর রহমান সালেহী, দেলোয়ার হোসেন রাইন, বেনজীর আহমেদ, সোহানুর রহমান সোহান, তড়িৎ চৌধুরী, নবী আলম, শরীফ হাসান, সুজন শেখ, আরিফ হোসেন,

বি এম শরীফুল ইসলাম সবুজ ও শাহাদাতুল হাসান আল মুরাদ। এছাড়া তালিকায় রয়েছেন ইন্দ্রনীল শর্মা রনি, ফারুক হোসেন, আবদুল্লাহ আল মামুন, নাজমুল হোসেন, শাহ আলম, আতিক হাসান রাব্বি, আবদুল কাইয়ুম, পারভেজ হোসেন, আসিফ ইকবাল রিপন, রিপন মিয়া, জুলফিকার রহমান, আলমগীর পারভেজ, জাকারিয়া খান শাকিল, পার্থ সারথী দেবনাথ, রাশেদ ফেরদৌস আকাশ, ওয়াহেদ লিখন ও আবু হুমায়রা রাফি। ছাত্রলীগের সর্বশেষ দুদিনব্যাপী সম্মেলন হয় ২০১৮ সালের ১১ ও ১২ মে। এর প্রায় দেড় মাস পর গত বছরের ৩১ জুলাই শোভনকে ছাত্রলীগের সভাপতি ও রাব্বানীকে সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত করা হয়। ওই দিন গণভবন থেকে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের তাদের নাম ঘোষণা করেন।

একই দিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক এবং ঢাকা মহানগরীর দুটি ইউনিটের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক নির্বাচন করা হয়। তারপর প্রায় এক বছর হতে চললেও ছাত্রলীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি না হওয়ায় গত ১৫ এপ্রিল আওয়ামী লীগের চার কেন্দ্রীয় নেতাকে গণভবনে ডেকে দ্রুত কমিটি ঘোষণার নির্দেশ দেন শেখ হাসিনা।

সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করুন



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *










Facebook

© ভয়েস অব বরিশাল কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Developed BY: AMS IT BD