রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ০১:৫৬ অপরাহ্ন
আরিফ বিল্লাহ নাছিম,কলাপাড়া(কুয়াকাটা)প্রতিনিধিঃ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী মাদার্স অফ হিউম্যানিটি জননেত্রী শেখ হাসিনার সুচিন্তিত, সুদৃঢ়, দূরদৃষ্টিসম্পন্ন চেতনায় এবং প্রত্যেকটি পদক্ষেপের জন্য এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ। বাংলাদেশের অকল্পনীয় উন্নয়ন হয়েছে ।সবার জন্য শিক্ষা নিশ্চিত করণে এবং শিক্ষার গুণগত মান রক্ষার্থে একই সাথে প্রাথমিক, মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক স্তরের অনেকগুলো শিক্ষা প্রতিষ্ঠান জাতীয়করণ করা হয়েছে, জননেত্রী শেখ হাসিনার এহেন কার্য্যে প্রগতির চেতনায় দেশের অগ্রযাত্রার শুভ সূচনায় প্রধানমন্ত্রীর সিদ্ধান্তের জন্যই হয়েছে।অগ্রগতি যা জননেত্রী শেখ হাসিনাই পেরেছেন বাংলার গণ মানুষের মৌলিক চাহিদা পূরণে চুড়ান্ত পদ দেখাতে যা অব্যাহত রাখতে সকল স্তরে স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা সুনিশ্চিত করা প্রয়োজন বলে মনে করেছেন। বঙ্গবন্ধু কণ্যা বিচার বিভাগের প্রতি আলাদা দৃষ্টি রেখে সংস্কার করেছেন।
এদেশের সাধারণ মানুষ, শিক্ষক সহ সকল পেশার মানুষ জননেত্রী শেখ হাসিনার পাশে আছে। মাননীয় নেত্রী, মানবতার মা জনগণের এটাই প্রত্যাশা দক্ষিণ অঞ্চলের উন্নয়নের ধারা অব্যাহত থাকুক।
জননেত্রী শেখ হাসিনাই পেরেছেন জনগনের প্রত্যাশা পুরণে বাংলার মানুষকে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা উপহার দিতে। বাকী জীবনে আরও এগিয়ে নিয়ে যাবেন যা হবে বিশ্বের কাছে মাইলফলক। উন্নয়নের মহাকবি জননেত্রী শেখ হাসিনার ভালোবাসায় ১১৪পটুয়াখালী-৪ আসনের সর্বস্তরের জনগণ মুগ্ধ। জননেত্রী শেখ হাসিনার নিজস্ব মেধা ও মননের মাধ্যমে দক্ষিণ অঞ্চলে যে পরিমাণ উন্নয়ন করেছেন তার প্রতি শুধু কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করলে কম হবে।দেশরত্ন জননেত্রী শেখ হাসিনার কাছে দক্ষিণ অঞ্চলের মানুষ চিরকাল ঋণী।পটুয়াখালী-৪ আসনে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা কর্তৃক মনোনীত, নিজ হাতে গড়া বিশ্বস্ত সৈনিক জননেতা মোঃ মাহবুবুর রহমান এমপি।
তাঁর পিতা: বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের রাজনৈতিক সহযোদ্ধা মৃত এ কে এম ইসমাইল তালুকদার।আলহাজ্ব মোঃ মাহবুবুর রহমান এমপি একজন রাজনৈতিক পরিবারের সদস্য তাঁর পিতা কলাপাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগ এর প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক হিসেবে ১৯৪৯ইং সাল থেকে ১৯৭২ইং সাল পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করেন, ১৯৭১ইং সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে মহান মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিয়ে স্বাধীনতা বিরোধী অপশক্তির বিরুদ্ধে অবস্থান নেয়, স্বাধীনতা বিরোধী চক্রকে নির্মূল করতে স্বক্ষম হন এর ফলে বঙ্গবন্ধুর ভালবাসা ও আস্থা অর্জন করে ১৯৭২ইং সাল থেকে মৃত্যুর আগ পর্যন্ত কলাপাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি পদে অধিষ্ঠিত ছিলেন।
মাহাবুবুর রহমান এমপি ছাত্র জীবনে ১৯৭৩ইং সাল থেকে ১৯৭৪ইং সাল পর্যন্ত কলাপাড়া উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি ছিলেন।এরপর জাতীয় পার্টির সন্ত্রাসী তান্ডবে ও আওয়ামীলীগের রাজনৈতিক চরম দুর্দিনে ১৯৮৮ সালে তিনি কলাপাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন এবং রাজনৈতিক অনেক সংকটময় অবস্থা মোকাবেলা করে ২০০২ইং সাল পর্যন্ত এপদে বহাল থেকে দলের হাল ধরেন।তিনি জামায়াত বিএনপির সকল দেশবিরোধী আন্দোলন সংগ্রাম মোকাবেলা করে, রাজনৈতিক জনপ্রিয়তা অর্জন করার মধ্যদিয়ে ২০০৩ইং সাল থেকে অদ্য পর্যন্ত তিনি কলাপাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি পদে আসিন রয়েছেন।
তিনি বাংলাদেশ স্বেচ্ছাসেবক লীগ এর কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সহ-সভাপতির দায়িত্বেও ছিলেন।সুদীর্ঘ প্রায় ৬০ বছর যাবৎ আলহাজ্ব মো. মাহবুবুর রহমান ও তাঁর পিতা পর্যায়ক্রমে কলাপাড়া উপজেলা অওয়ামীলীগ এর সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক পদে থেকে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের গৌরবময় ইতিহাসের অবিচ্ছেদ্য অংশে পরিণত হয়েছেন।তিনি সকল প্রকার ষড়যন্ত্র উপেক্ষা করে পরপর ৩ বার ১১৪ পটুয়াখালী -৪ আসন হতে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। প্রথম বার ২০০১ইং সালের ৮ম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপি ও জামাতের সীমাহীণ সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের মধ্যে দিয়ে প্রাণ বাজি রেখে বিপুল ভোটে জয় লাভ করেন। (২০০১ সালে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ মাত্র ৫৯ টি আসন পেয়েছিল এর মধ্যে ১১৪ পটুয়াখালী-৪ ছিল অন্যতম ),তিনি ১/১১ সময় জামাত বিএনপির নির্যাতন নিপীড়ন উপেক্ষা করে দ্বিতীয় বার ২০০৮ইং সালের ৯ম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিপুল ভোটে জয় লাভ করেন।জামাত বিএনপির শাসনামলে একমাত্র মাহবুবুর রহমান ছাড়া ১১৪ পটুয়াখালী-৪ আসনে অন্য কোন নেতা আওয়ামীলীগের হাল ধরার মত সাহস করেনি এবং তৃতীয় বার ২০১৪ইং সালের দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।
এখন দলের সুদিনে একটি নেতৃত্বহীন মহল বর্তমান এমপি আলহাজ্ব মোঃ মাহবুবুর রহমানকে মিথ্যে ষড়যন্ত্রে অভিযুক্ত করতে চায় যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা অবগত রয়েছেন।১১৪পটুয়াখালী-৪ আসনের প্রতিটি এলাকায় উন্নয়নের ছোঁয়া ও আইন শৃঙ্খলা বজায় রয়েছে প্রতিটি মানুষের বিপদে আপদে রোদ, বৃষ্টি, কাঁদা মাখা পথে ছুটে গিয়েছেন সকলের দ্বারে দ্বারে। তাই ১১৪পটুয়াখালী-৪ আসনের সাধারণ মানুষ মাহবুবুর রহমানকে মাটি ও মানুষের নেতা হিসেবে আখ্যায়িত করে।কর্মী বান্ধব নেতা আলহাজ্ব মোঃ মাহবুবুর রহমানকে সাধারণ জনগণ অভিবাবক পদে পেয়ে গর্ববোধ করে।
তার মতই নেতা বা এমপি আগামী দিনে ও ১১৪ পটুয়াখালী-৪ আসনে একান্ত প্রয়োজন। কলাপাড়া ও রাঙ্গাবালী বাসির জন্য আলহাজ্ব মোঃ মাহবুবুর রহমান এর বিকল্প আর কেউ নেই।
Leave a Reply