শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ১০:১১ অপরাহ্ন
অনলাইন ডেস্কঃ মহিপুরে কিছু দিন আগে বিভিন্ন অনলাইন পত্রিকা-আঞ্চলিক পত্রিকা ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ফেজবুকে লেখা হয়েছে কুয়াকাটায় অধিপত্তর বিস্তার কে কেন্দ্র করে ছাত্রলীগের দুই গ্রুপের মধ্যে দ্বন্দে ছুড়িঘাতে অপর গ্রুপের দুই ছাত্রলীগ নেতা জখম।
আসলে তথ্যগুলো সম্পূর্ণ মিথ্যা এবং বানোয়াট। তথাকথিত ফেসবুক সুপারস্টার নুসরাত জাহান সাথীকে নিজের করে পাওয়ার আশায় তার দুই প্রেমিক তথাকথিত ছাত্রলীগ নেতা রাসেল হাওলাদার ও সাহ পরান সোহেল এর মধ্য তাকে পাওয়ার জন্য সংঘর্ষ হয় এটা কোন রাজনৈতিক সংঘর্ষ নয়। রাসেল ও সাথীর মাঝে প্রেমের সম্পর্ক দীর্ঘ পাঁচ বছর ধরে এটা তাদের স্কুল জীবনের একাদিক সহপাঠী তার জলন্ত প্রমান।
সহপাঠীদের সাথে কথা বলে আরও জানা যায় ২০১৮ সালের শুরু থেকেই ওদের মধ্যে সব সময় ঝগড়াঝাঁটি হোত কারন রাসেল সাথীর সাথে সম্পর্ক চলাকালে বিভিন্ন মেয়েদের সাথে সম্পর্ক জড়িয়ে পড়ে। সেই খবর সাথীর কান পর্যন্ত পৌছালে এই ঝগড়াঝাঁটির সূত্রপাত ঘটে। অবশেষে সাথী ও রাসেলের মাঝে সকল যোগাযোগ বন্ধ হয়ে যায়। সাথী ও কিন্ত মেয়ে হিসেবে অলরাউন্ডার রাসেল পারলে সে কেন পারবে না। রাসেলে প্রিয় বন্ধু শাহ্পরান সোহেল নামের ছেলেটির সাথে নতুন ভাবে প্রেমের সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ে সেটা রাসেল মেনে নিতে পারেনা।
অবশেষে সোহেল বলে সাথী আমার আর রাসেল বলে না সাথী আমার এই নিয়ে দুই বন্ধুর মাঝে কুয়াকাটাতে বসে সংঘর্ষ হয় এতে রাসেল ও তার এক সহোযোগী আহাত হয়ে বরিশাল হসপিটালে ভর্তি হন । এ বিষয় মহিপুর থানা আওয়ামীলীগ, কুয়াকাটা পৌর আওয়ামীলীগ এবং সহযোগী সংগঠনের একাদিক নেতা বলেন এটা কোন রাজনৈতিক সংঘর্ষ নয় কিন্তু দুঃখের বিষয় হলো দলের মধ্য কিছুলোক নিজ স্বার্থ হাছিলের জন্য এটাকে প্রেম সংঘর্ষ থেকে ছাত্রলীগের দু গ্রুপের সংঘর্ষ পরিণত করেছে। রাসেল প্রকৃত পক্ষে আওয়ামীলীগ ফ্যমিলির নয় কিছুদিন আগেও তার পিতা সক্রিয় ভাবে বি,এন,পির রাজনীতি করতো।
কিন্তু দুঃখের বিষয় হলো আওয়ামীলীগের কেন এক বড় নেতার আর্শিবাদে ওদের পিতাগণ এখন আওয়ামীলীগ নেতা, বক্তব্যের শেষে এখন ও বলে ওঠেন বাংলাদেশ জিন্দাবাদ ,শহীদ জিয়া অমর হোক।
রাসেল সে নিজেকে ছাত্রলীগ মহিপুর থানার সাধারন সম্পাদক প্রার্থী ঘোষনা দিয়েছেন। রাসেল তার প্রেমিকা সাথী কে নিয়ে তার বন্ধু সোহেল এর সাথে প্রেমিকাকে পাওয়ার আশায় যে সংঘর্ষ হয়েছে তাকে রাজনৈতিক সংঘর্ষ হিসেবে পুজি করে সাবেক বি,এন,পি নেতা রাসেলের বাবা কিছু আওয়ামীলীগ নেতাগন এর সহযোগিতায় নির্দোশ দলের জন্য নিবেদিত প্রান কিছু ছাত্রলীগ কর্মিকে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করেছেন।
কারন এটা পিতা মুজিবের নিজ হাতে গড়া সংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগ আর তারা জানেন তাদের এলাকা ছাড়া করতে পারলেই তারা মাথাচিরে দারাতে পারবে। সামনে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন তাই এই রকম অনুপ্রবেশকারী কাউয়া হাইব্রিড দের কে দ্রুত দল থেকে বের করতে হবে তা না হলে এ রকম অনেক নির্দোশ দলের জন্য নিবেদিত প্রান হাড়িয়ে যাবে এবং একদিন তার চরম মূল্য দিতে হবে।
Leave a Reply