সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ০২:৪৬ পূর্বাহ্ন
ঝালকাঠি প্রতিনিধি॥ ঝালকাঠিতে পারিবারিক কলহের জেরে বাবাকে পিটিয়ে হত্যার দায়ে ছেলে আলতাফ হোসেন খন্দকারকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। সোমবার (১৯ আগস্ট) দুপুরে ঝালকাঠির অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক শেখ মো. তোফায়েল হাসান এ রায় ঘোষণা করেন।
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ব্যক্তি হলেন, ঝালকাঠির কাঁঠালিয়া উপজেলার উত্তর চেচরি গ্রামের আব্দুল বারেক খন্দকারের ছেলে আলতাফ হোসেন খন্দকার। রায় ঘোষণার সময় আসামি আদালতে অনুপস্থিত ছিলেন।
মামলার বিবরণে জানা যায়, ২০০৭ সালের ১০ এপ্রিল সকালে ঝালকাঠির কাঁঠালিয়া উপজেলার উত্তর চেচরি গ্রামে ছেলে আলতাফ খন্দকারকে বাড়ির উঠান থেকে ঘরে লাকড়ি তুলতে বলাকে কেন্দ্র করে বাকবিতণ্ডা হয়। এক পর্যায়ে ছেলে তার বাবা আব্দুল বারেক খন্দকারকে পিটিয়ে গুরুতর জখম করে।
ঘটনার তিনি দিন পর বরিশালে একটি হাসপাতালে বারেক খন্দকার মারা যান। এ ঘটনায় নিহতের আরেক ছেলে মঞ্জু খন্দকার বাদী হয়ে ১৩ এপ্রিল কাঁঠালিয়া থানায় একটি হত্যা মামলা মামলা দায়ের করেন।
ওই বছরের ৩০ মে কাঁঠালিয়া থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. শহিদুল ইসলাম তদন্ত শেষে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। আদালতের বিচারক ১২ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ শেষে আজ সোমবার দুপুরে আলতাফ হোসেন খন্দকারকে মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দেন আদালত। আসামি আলতাফ হোসেন খন্দকার পলাতক রয়েছেন।
রাষ্ট্র পক্ষে মামলা পরিচালনা করেন, অতিরিক্ত সরকারি কৌশলী এম আলম খান কামাল ও আসামি পক্ষে রাষ্ট্র নিযুক্ত আইনজীবী ছিলেন মঞ্জুর হোসেন। আলতাফ হোসেন খন্দকারকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত।
সোমবার (১৯ আগস্ট) দুপুরে ঝালকাঠির অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক শেখ মো. তোফায়েল হাসান এ রায় ঘোষণা করেন।
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ব্যক্তি হলেন, ঝালকাঠির কাঁঠালিয়া উপজেলার উত্তর চেচরি গ্রামের আব্দুল বারেক খন্দকারের ছেলে আলতাফ হোসেন খন্দকার। রায় ঘোষণার সময় আসামি আদালতে অনুপস্থিত ছিলেন।
মামলার বিবরণে জানা যায়, ২০০৭ সালের ১০ এপ্রিল সকালে ঝালকাঠির কাঁঠালিয়া উপজেলার উত্তর চেচরি গ্রামে ছেলে আলতাফ খন্দকারকে বাড়ির উঠান থেকে ঘরে লাকড়ি তুলতে বলাকে কেন্দ্র করে বাকবিতণ্ডা হয়। এক পর্যায়ে ছেলে তার বাবা আব্দুল বারেক খন্দকারকে পিটিয়ে গুরুতর জখম করে। ঘটনার তিনি দিন পর বরিশালে একটি হাসপাতালে বারেক খন্দকার মারা যান। এ ঘটনায় নিহতের আরেক ছেলে মঞ্জু খন্দকার বাদী হয়ে ১৩ এপ্রিল কাঁঠালিয়া থানায় একটি হত্যা মামলা মামলা দায়ের করেন।
ওই বছরের ৩০ মে কাঁঠালিয়া থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. শহিদুল ইসলাম তদন্ত শেষে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। আদালতের বিচারক ১২ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ শেষে আজ সোমবার দুপুরে আলতাফ হোসেন খন্দকারকে মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দেন আদালত। আসামি আলতাফ হোসেন খন্দকার পলাতক রয়েছেন।
রাষ্ট্র পক্ষে মামলা পরিচালনা করেন, অতিরিক্ত সরকারি কৌশলী এম আলম খান কামাল ও আসামি পক্ষে রাষ্ট্র নিযুক্ত আইনজীবী ছিলেন মঞ্জুর হোসেন।
Leave a Reply