ছেলেধরা সন্দেহ:বাউফলে যুবককে গনধোলাই Latest Update News of Bangladesh

রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৪:২৪ অপরাহ্ন

বিজ্ঞপ্তি :
Latest Update Bangla News 24/7 আপনার চারপাশে ঘটে যাওয়া নানা খবর, খবরের পিছনের খবর সরাসরি ভয়েস অব বরিশালকে জানাতে ই-মেইল করুন- inbox.voiceofbarishal@gmail.com অথবা hmhalelbsl@gmail.com আপনার পাঠানো তথ্যের বস্তুনিষ্ঠতা যাচাই করে আমরা তা প্রকাশ করব।*** প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে!! বরিশাল বিভাগের সমস্ত জেলা,উপজেলা,বরিশাল মহানগরীর ৩০টি ওয়ার্ড ও ক্যাম্পাসে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে! ফোন: ০১৭৬৩৬৫৩২৮৩
সংবাদ শিরোনাম:
নির্বাচিত হলে চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে – মেজবাহ উদ্দিন ফরহাদ জাকসুতে শিবিরের চমকপ্রদ উত্থান, ছাত্রদলের ভরাডুবি! পটুয়াখালী নয়, বরিশাল পর্যন্ত রেলওয়ের প্ল্যান : নৌ-উপদেষ্টা জামায়াত মুসলিম ব্রাদারহুড নেটওয়ার্কের অংশ: হর্ষ বর্ধন ডাকসু নির্বাচনে নতুন রাজনৈতিক ম্যাট্রিক্স: ব্যারিষ্টার ফুয়াদ অবরুদ্ধ গাজায় দুর্ভিক্ষ-হামলা মিলে ভয়াবহ মানবিক বিপর্যয় ফেব্রুয়ারির নির্বাচনের বিকল্প নেই: প্রধান উপদেষ্টা পুলিশের জন্য স্বাধীন তদন্ত ব্যবস্থা অনুমোদন উপদেষ্টা পরিষদের সশস্ত্র বাহিনীর কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ক্ষমতা দুই মাস বাড়ল স্বস্তিকা বললেন, ৪৪ বছরেও ভীষণ হট আমি




ছেলেধরা সন্দেহ:বাউফলে যুবককে গনধোলাই

ছেলেধরা সন্দেহ:বাউফলে যুবককে গনধোলাই




বাউফল সংবাদদাতা॥  পটুয়াখালীর বাউফলে মো. মালেক ফকির (৩৫) নামে এক ব্যাক্তিকে ছেলেধরা সন্দেহে গনধোলাই দেয়ার ঘটনা ঘটেছে। সোমবার রাত ৯টার দিকে উপজেলা বাউফল সদর ইউনিয়নের নকুল নায়েবের হাট এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, বাউফল ইউনিয়নের নকুল নায়েবের হাট এলাকার বাসিন্দা আবুল ডাক্তার বাড়ির পাশে মালেক ফকিরকে চল (মাছ ধরার এক ধরনের দেশীয় অস্ত্র) হাতে দেখতে পেয়ে আতঙ্কিত হয়ে ছেলেধরা বলে ডাক চিৎকার দেন আবুল ডাক্তারের স্ত্রী লতিফুল বেগম। লতিফুল বেগমের ডাক চিৎকারে এলাকাবাসী এগিয়ে এসে মালেক ফকিরকে আটক করে মারধর করে। থানা পুলিশ খবর পেয়ে মালেক ফকির এবং আবুল ডাক্তারের স্ত্রী লতিফুলকে থানায় নিয়ে যায়।

পরে জিজ্ঞাসাবাদ শেষে ঘটনার সত্যতা এবং কোনো অভিযোগ না থাকায় আজ মঙ্গলবার সকালে তাদেরকে ছেড়ে দেয়া হয়। মালেক ফকিরের বাড়ি একই ইউনিয়নের অলিপুরা গ্রামে। তাঁর পিতার নাম আসমান ফকির। বাউফল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা খন্দকার মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, ভুল বোঝাবুঝির কারনে এ ঘটনা ঘটেছে। কোনো পক্ষের কোনো অভিযোগ না থাকায় উভয়কেই স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানের জিম্মায় ছেড়ে দেয়া হয়েছে।

সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করুন



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *










Facebook

© ভয়েস অব বরিশাল কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Developed BY: AMS IT BD