সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ১২:৩২ অপরাহ্ন
ববি প্রতিনিধি॥ বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে ক ইউনিটে ৩ হাজার ৪২৫ জন, খ ইউনিটে ১ হাজার ৭৪১ জন, গ ইউনিটে ৪৭০ জন, ঘ ইউনিটে ৩ হাজার ১৩ জন এবং চ ইউনিটে ৪৮০ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহন করবে। আগামী শুক্রবার (১ অক্টোবর) থেকে শুরু হচ্ছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) স্নাতক ভর্তি পরীক্ষা। এদিন ‘ক’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষার মধ্য দিয়ে ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষে এই ভর্তি পরীক্ষা শুরু হবে। প্রথমবারের মতো এবারই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাইরে দেশের ৭টি বিভাগীয় শহরের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে এই ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
এতে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে ক ইউনিটে ৩ হাজার ৪২৫ জন, খ ইউনিটে ১ হাজার ৭৪১ জন, গ ইউনিটে ৪৭০ জন, ঘ ইউনিটে ৩ হাজার ১৩ জন এবং চ ইউনিটে ৪৮০ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহন করবে।
আজ বুধবার (২৯ সেপ্টেম্বর) দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানিয়েছেন।
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. ছাদেকুল আরেফিন ডেইলি বাংলাদেশকে জানান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আমাদের কাছে সহযোগিতা চাওয়া হয়েছিল আমরা সবধরনের সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছি। ঢাবির ভর্তি পরীক্ষায় ব্যবস্থাপনাগত সহযোগিতা করবে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়।
সুষ্ঠুভাবে পরীক্ষা পরিচালনার জন্য সবধরনের নিরাপত্তার ব্যবস্থা নেয়া হবে। বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা ঢাবির এই পরীক্ষা সম্পন্ন করতে সহযোগিতা করবে।
এবার পাঁচটি ইউনিটে মোট শিক্ষার্থী ভর্তির আবেদন করেছেন ৩ লাখ ২৪ হাজার ৩৪০ শিক্ষার্থী। এর মধ্যে ‘ক’ ইউনিটে ১ লাখ ১৭ হাজার ৯৫৭টি, ‘খ’ ইউনিটে ৪৭ হাজার ৬৩২টি, ‘গ’ ইউনিটে ২৭ হাজার ৩৭৪টি, ‘ঘ’ ইউনিটে ১ লাখ ১৫ হাজার ৮৮১টি এবং ‘চ’ ইউনিটে ১৫ হাজার ৪৯৬টি আবেদন জমা পড়েছে।
ক ইউনিটের পরীক্ষা ১ অক্টোবর, খ ইউনিট ২ অক্টোবর, গ ইউনিট ২২ অক্টোবর এবং ঘ ইউনিট ২৩ অক্টোবর। চ ইউনিটের পরীক্ষা এর মধ্যেই ৯ অক্টোবর হবে। ক, খ, গ ও ঘ ইউনিটে বহুনির্বাচনী ও লিখিত পরীক্ষা হবে। বহুনির্বাচনী পরীক্ষা হবে ৬০ নম্বরে ও লিখিত পরীক্ষা হবে ৪০ নম্বরে। শুধুমাত্র চ ইউনিটে ৪০ নম্বরের সাধারণ জ্ঞান ও ৬০ নম্বরের অংকন পরীক্ষা নেওয়া হবে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান বলেন, ডিজিটাল জালিয়াতি চক্রের মূলহোতা হিসেবে যারা কাজ করতো, ভর্তি পরীক্ষাকে প্রশ্নবিদ্ধ করতো তাদের আইনের আওতায় আনা হয়েছে। যারা যে কোনো ধরনের জালিয়াতির মাধ্যমে ভর্তি হয়েছিল, তাদেরও আমরা চিহ্নিত করেছি। তাদের ভর্তি বাতিল করা হয়েছে এবং তাদেরও আইনের আওতায় আনা হয়েছে। জালিয়াতি চক্রের মূল উৎপাটনে বিশ্ববিদ্যালয় জিরো টলারেন্স অবস্থানে আছে।
Leave a Reply