থানায় ইফতার করলেন মামুনুল হক Latest Update News of Bangladesh

রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ০৩:১৭ অপরাহ্ন

বিজ্ঞপ্তি :
Latest Update Bangla News 24/7 আপনার চারপাশে ঘটে যাওয়া নানা খবর, খবরের পিছনের খবর সরাসরি ভয়েস অব বরিশালকে জানাতে ই-মেইল করুন- inbox.voiceofbarishal@gmail.com অথবা hmhalelbsl@gmail.com আপনার পাঠানো তথ্যের বস্তুনিষ্ঠতা যাচাই করে আমরা তা প্রকাশ করব।*** প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে!! বরিশাল বিভাগের সমস্ত জেলা,উপজেলা,বরিশাল মহানগরীর ৩০টি ওয়ার্ড ও ক্যাম্পাসে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে! ফোন: ০১৭৬৩৬৫৩২৮৩
সংবাদ শিরোনাম:




থানায় ইফতার করলেন মামুনুল হক

থানায় ইফতার করলেন মামুনুল হক

থানায় ইফতার করলেন মামুনুল হক




ভয়েস অব বরিশাল ডেস্ক॥ হেফাজতে ইসলামের কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব ও ঢাকা মহানগরীর সাধারণ সম্পাদক মামুনুল হককে গ্রেপ্তারের পর তেজগাঁও থানায় নেয়া হয়। সেখানেই তিনি ইফতার ও মাগরিবের নামাজ আদায় করেন। থানা পুলিশ তার ইফতারের ব্যবস্থা করেন।

 

 

তেজগাঁও জোনের সহকারী পুলিশ কমিশনার (এসি) মো. মাহমুদ খান বলেন, দুপুরে গ্রেপ্তারের পর তেজগাঁও ডিসি স্যারের কার্যালয় থেকে তেজগাঁও থানায় মামুনুল হককে আনা হয়। যেহেতু তিনি রোজা ছিলেন সেহেতু থানা পুলিশ তার ইফতারের ব্যবস্থা করে।

 

 

আজকে মামুনুলকে পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগের (ডিবি) হেফাজতে নেয়া হবে কি-না জানতে চাইলে মাহমুদ খান বলেন, আমাদের তেজগাঁও বিভাগের ঊর্ধ্বতন স্যারেরা থানায় আসবেন। এরপর সিদ্ধান্ত হবে তাকে আজকে ডিবিতে নেয়া হবে কি-না।

 

 

এদিকে, তেজগাঁও থানা সূত্র থেকে জানা যায়, ইফতারের আগে মামুনুলের জন্য ইফতারের ব্যবস্থা করা হয়। এরপর ইফতার শেষে তিনি থানাতেই নামাজ আদায় করেন। সন্ধ্যার পর থানায় তাকে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদ শেষে ডিবিতে হস্তান্তর করা হবে।

 

 

এর আগে, দুপুরে মোহাম্মদপুরের জামিয়া রাহমানিয়া আরাবিয়া মাদ্রাসা থেকে মাওলানা মামুনুল হককে গ্রেপ্তার করা হয়। রিসোর্টকাণ্ডের পর থেকেই এ মাদ্রাসার দ্বিতীয় তলার একটি কক্ষে থাকতেন তিনি। প্রথমদিকে দুই-একবার বের হয়ে দলীয় মিটিংয়ে যোগদান করেছিলেন। কিন্তু আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কঠোর মনোভাব বুঝতে পেরে পরে আর মাদ্রাসা থেকে বের হননি। মাদ্রাসায় অবস্থান করেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বক্তব্য-বিবৃতি দিয়ে আসছিলেন তিনি।

 

 

সংশ্লিষ্টরা জানান, মামুনুল হকের মাদ্রাসা থেকে বের হওয়ার অপেক্ষা করলেও রোববার তাকে মাদ্রাসা থেকেই গ্রেপ্তার করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা গোয়েন্দা তথ্যের মাধ্যমে মাদ্রাসায় কতজন শিক্ষার্থী অবস্থান করছেন সেই তথ্য সংগ্রহ করেন। পরে প্রযুক্তির সহায়তায় মামুনুল হকের সর্বশেষ অবস্থান সম্পর্কে নিশ্চিত হন। এরপরই পুলিশের তেজগাঁও বিভাগের পুলিশ কর্মকর্তাসহ গোয়েন্দা পুলিশের মতিঝিল জোনাল টিম তাকে গ্রেপ্তারে অভিযান চালান।

 

 

অভিযানে অংশ নেওয়া গোয়েন্দা পুলিশের একজন কর্মকর্তা জানান, মাদ্রাসার গেটে সার্বক্ষণিক পাহারা বসিয়েছিলেন মামুনুল হক। পুলিশের শতাধিক ফোর্স নিয়ে তারা মাদ্রাসায় গেলে প্রথম দিকে মাদ্রাসার শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা বাধা দেওয়ার চেষ্টা করেন। কিন্তু অভিযানের মুখে পিছু হটেন তারা। পরে মাদ্রাসার দ্বিতীয় তলায় মামুনুল হকের কক্ষে গিয়ে তাকে পুলিশের সঙ্গে যেতে বলেন। তিনি নিজেও বুঝতে পারেন বাধা দিয়ে কোনও লাভ হবে না। তাই স্বেচ্ছায় হেঁটে গাড়িতে ওঠেন তিনি।

সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করুন



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *










Facebook

© ভয়েস অব বরিশাল কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Developed BY: AMS IT BD