তথ্যপাচার ও ঘুষ লেনদেন: মিজান-বাছিরের বিরুদ্ধে রেকর্ডিং অফিসারের সাক্ষ্য Latest Update News of Bangladesh

বুধবার, ১৫ জানুয়ারী ২০২৫, ০৫:৫৪ পূর্বাহ্ন

বিজ্ঞপ্তি :
Latest Update Bangla News 24/7 আপনার চারপাশে ঘটে যাওয়া নানা খবর, খবরের পিছনের খবর সরাসরি ভয়েস অব বরিশালকে জানাতে ই-মেইল করুন- inbox.voiceofbarishal@gmail.com অথবা hmhalelbsl@gmail.com আপনার পাঠানো তথ্যের বস্তুনিষ্ঠতা যাচাই করে আমরা তা প্রকাশ করব।*** প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে!! বরিশাল বিভাগের সমস্ত জেলা,উপজেলা,বরিশাল মহানগরীর ৩০টি ওয়ার্ড ও ক্যাম্পাসে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে! ফোন: ০১৭৬৩৬৫৩২৮৩




তথ্যপাচার ও ঘুষ লেনদেন: মিজান-বাছিরের বিরুদ্ধে রেকর্ডিং অফিসারের সাক্ষ্য

তথ্যপাচার ও ঘুষ লেনদেন: মিজান-বাছিরের বিরুদ্ধে রেকর্ডিং অফিসারের সাক্ষ্য

তথ্যপাচার ও ঘুষ লেনদেন: মিজান-বাছিরের বিরুদ্ধে রেকর্ডিং অফিসারের সাক্ষ্য




ভয়েস অব বরিশাল ডেস্ক॥ অবৈধভাবে তথ্যপাচার ও ঘুষ লেনদেনের অভিযোগে দায়ের করা মামলায় পুলিশের উপ-মহাপরিদর্শক (ডিআইজি) মিজানুর রহমান ও দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) পরিচালক খন্দকার এনামুল বাছিরের বিরুদ্ধে মামলার রেকর্ডিং অফিসার দুদকের সহকারী পরিচালক মো. আব্দুল ওয়াদুদ সাক্ষ্য দিয়েছেন।

 

 

আজ বুধবার (২ সেপ্টেম্বর) ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৪-এর বিচারক শেখ নাজমুল আলমের আদালতে এ সাক্ষ্য দেন। এনিয়ে মোট ১৭ সাক্ষীর মধ্যে দুইজনের সাক্ষ্য শেষ হলো। মামলার রেকর্ডিং অফিসারের আগে মামলার মামলার এক নম্বর সাক্ষী ও বাদী দুদক পরিচালক শেখ মো. ফানাফিল্যাকে আসামি পক্ষের আইনজীবী জেরা করেন।

 

 

এদিকে, গত ১৯ আগস্ট আসামিদের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দেন ফানাফিল্যা। ওইদিন সাক্ষ্য শেষ হলেও তার সাক্ষ্যের জেরা না হওয়ায় জেরা ও পরবর্তী সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য ২ সেপ্টেম্বর দিন ধার্য করেন আদালত।

 

 

 

এর আগে গত ১২ আগস্ট মামলার সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য দিন ধার্য ছিল। কিন্তু মামলার এক নম্বর সাক্ষী ও বাদী দুদক পরিচালক শেখ মো. ফানাফিল্যা অসুস্থ থাকায় আদালতে আসতে পারেননি। এজন্য আদালতে দুদকের পক্ষে সময়ের আবেদন করা হয়। আদালত সময়ের আবেদন মঞ্জুর করে সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য আগামী ১৯ আগস্ট দিন ধার্য করেন।

 

 

মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার থাকাকালে বিয়ে গোপন করতে নিজের ক্ষমতার অপব্যবহার করে স্ত্রীকে গ্রেপ্তার করানোর অভিযোগ ওঠে ডিআইজি মিজানের বিরুদ্ধে। এছাড়া এক সংবাদ পাঠিকাকে প্রাণনাশের হুমকি ও উত্ত্যক্ত করার অভিযোগে মিজানুরের বিরুদ্ধে বিমানবন্দর থানায় সাধারণ ডায়েরিও (জিডি) হয়।

 

 

নারী নির্যাতনের অভিযোগে ২০১৯ সালের জানুয়ারির শুরুর দিকে তাঁকে প্রত্যাহার করে পুলিশ সদর দপ্তরে সংযুক্ত করা হয়। এরপর ওই বছরের ২৪ জুন সম্পদের তথ্য গোপন ও অবৈধভাবে সম্পদ অর্জনের অভিযোগে মিজানুরের বিরুদ্ধে মামলা করে দুদক। এর অনুসন্ধান কর্মকর্তা ছিলেন দুদকের পরিচালক খন্দকার এনামুল বাছির।

 

 

মামলার তদন্ত চলাকালে ডিআইজি মিজান অভিযোগ করেন, অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ থেকে রেহাই দিতে দুদক পরিচালক এনামুল বাছির তাঁর কাছ থেকে ৪০ লাখ টাকা ঘুষ নিয়েছেন। ওই অভিযোগ ওঠার পর বাছিরকে সরিয়ে দুদকের আরেক পরিচালক মো. মঞ্জুর মোরশেদকে অনুসন্ধান কর্মকর্তা নিয়োগ দেওয়া হয়। ঘুষ লেনদেনের অভিযোগ খতিয়ে দেখতে ফানাফিল্যাকে প্রধান করে তিন সদস্যের দলকে অনুসন্ধানের দায়িত্ব দেওয়া হয়।

 

 

ওই ঘটনায় ২০১৯ সালের ১৬ জুলাই মিজান ও বাছিরের বিরুদ্ধে দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয় ঢাকা-১-এ মামলাটি করেন দুদকের পরিচালক শেখ মো. ফানাফিল্যা। মামলার তদন্ত কর্মকর্তাও তিনি।

সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করুন



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *










Facebook

© ভয়েস অব বরিশাল কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Developed BY: AMS IT BD