নদীর ভাঙ্গন: চরম হুমকির মুখে ইন্দুরকানীবাসী Latest Update News of Bangladesh

মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ০৭:৩৬ পূর্বাহ্ন

বিজ্ঞপ্তি :
Latest Update Bangla News 24/7 আপনার চারপাশে ঘটে যাওয়া নানা খবর, খবরের পিছনের খবর সরাসরি ভয়েস অব বরিশালকে জানাতে ই-মেইল করুন- inbox.voiceofbarishal@gmail.com অথবা hmhalelbsl@gmail.com আপনার পাঠানো তথ্যের বস্তুনিষ্ঠতা যাচাই করে আমরা তা প্রকাশ করব।*** প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে!! বরিশাল বিভাগের সমস্ত জেলা,উপজেলা,বরিশাল মহানগরীর ৩০টি ওয়ার্ড ও ক্যাম্পাসে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে! ফোন: ০১৭৬৩৬৫৩২৮৩
সংবাদ শিরোনাম:
আইপিএল নিলামে বাংলাদেশি ক্রিকেটারদের প্রতি আগ্রহ নেই শেবাচিম হাসপাতালে পরিচালকের দায়িত্ব নিলেন ব্রিঃজেঃ একেএম মশিউল মুনীর ‘সংস্কারের পাশাপাশি অবাধ নির্বাচনের ব্যবস্থা করা জরুরি’ : তারেক রহমান পিরোজপুরে ২৪ বছরেও সম্পন্ন হয়নি আয়রন ব্রিজ নির্মাণ কাজ, জনদূর্ভোগ চরমে বরিশালে তথ্য মেলা: দুর্নীতি প্রতিরোধে জোরালো পদক্ষেপ মমতার বাঁধায় বন্ধ হতে পারে বাংলাদেশে আলু রপ্তানি ! কাউখালী উপজেলা জামায়াত ইসলামীর কমিটি গঠন বিএনপির শোক মিছিলে হামলা: রিমান্ডে হাসানাতপুত্র মঈন আব্দুল্লাহ খুনি হাসিনার পুনর্বাসন, জীবন দিয়ে প্রতিরোধ করবে শহীদ ফাউন্ডেশন: সারজিস আলম নতুন কমিশনের দায়িত্ব ভোটাধিকার পুনঃপ্রতিষ্ঠা: রাষ্ট্রচিন্তা পরিষদ




নদীর ভাঙ্গন: চরম হুমকির মুখে ইন্দুরকানীবাসী

নদীর ভাঙ্গন: চরম হুমকির মুখে ইন্দুরকানীবাসী

নদীর ভাঙ্গন: চরম হুমকির মুখে ইন্দুরকানীবাসী




পিরোজপুর প্রতিনিধি॥ কঁচা ও বলেশ্বর নদীর অব্যাহত ভাঙ্গনে পাল্টে যাচ্ছে উপকূলীয় জনপদ পিরোজপুরের ইন্দুরকানী মানচিত্র। যুগ যুগ ধরে এ দুটি নদীর ভাঙ্গন অব্যাহত থাকায় উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নের কয়েক হাজার একর ফসলি জমি এবং শতশত বাড়িঘর নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে।

 

 

নদী তীরবর্তী বিভিন্ন রাস্তাঘাট, হাটবাজার, মসজিদ,শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এবং বসতবাড়ি ভাঙ্গনের কবলে পতিত হওয়ায় শত শত পরিবার গৃহহীন হয়ে পড়েছে। এছাড়া প্রতি বর্ষা মৌসুমে এ দুটি নদী রুদ্রমূর্তি ধারণ করায় নদী তীরবর্তী এলাকায় বসবাসরত ১০ গ্রামের প্রায় ২০ হাজার মানুষকে চরম আতঙ্কের মধ্যে দিন কাটাতে হয়। দিনদিন ভাঙ্গনের মাত্রা বৃদ্ধি পাওয়ায় এ উপজেলার ভৌগলিক অবস্থান ক্রমেই সংকুচিত হয়ে আসছে।

 

 

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার পূর্বচরবলেশ্বর, পূর্ব চন্ডিপর, কলারন, খোলপটুয়ার একাংশ,কালাইয়া, ঢেবসাবুনিয়ার কিছু অংশ, সাঈদখালি বাজার, চাড়াখালি গুচ্ছগ্রাম গ্রাম, লাহুরী, গাজীপুর ও টগড়া ফেরিঘাট এলাকায় বর্তমানে ভাঙ্গন অব্যাহত রয়েছে।

 

এছাড়া বলেশ্বর ও কঁচা নদীর প্রবল স্রোতের কারণে চরম হুমকির মুখে পড়েছে টগড়া গ্রাম থেকে ফেরিঘাট ও উমেদপুর গ্রাম। ভাঙনের তীব্রতা মারাত্বক আকার ধারন করায় প্রায়ই ফেরিঘাটের গ্যাংওয়ে ও পন্টুন সরাতে হচ্ছে সড়ক ও জনপদ বিভাগকে।

 

 

এদিকে সিডর ও আইলার পরে এ এলাকার ক্ষতিগ্রস্ত বেড়িবাঁধ গুলোর কিছু অংশে বাঁধ নির্মাণ করা হলেও তা আবার আম্পানে বিলীন হয়ে গেছে। । বাঁধ না থাকায় টানা বর্ষণ কিংবা পূর্ণিমার জোয়ারে নদী তীরবর্তী ফসলি জমি তলিয়ে যায়। উপজেলাবাসীর দাবি, নদী তীরবর্তী ঝুঁকিপূর্ণ এলাকাগুলোতে অচিরেই নদী ভাঙন রোধে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহন এবং টেকসই বাঁধ নির্মাণ।

 

 

কচাঁ নদীর তীরবর্তী টগড়া গ্রামের ইউপি সদস্য আ. রাজ্জাক জানান, কচাঁ নদীর ভাঙ্গনে বাড়িঘর সহ শত শত একর জামি বিলীন হয়ে যাচ্ছে। নদী ভাঙ্গন রক্ষায় পাইলিং ও বেড়িবাঁধ নির্মাণ প্রয়োজন।

 

 

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা হোসাইন মুহাম্মদ আল মুজাহিদ জানান, নদীর ভাঙ্গন রোধ ও বেড়িবাঁধ নির্মাণের জন্য অচিরেই পানি উন্নয়ন বোর্ড কাজ করবে।ইন্দুরকানীতে কঁচা ও বলেশ্বর নদীর ভাঙ্গন

 

 

কঁচা ও বলেশ্বর নদীর অব্যাহত ভাঙ্গনে পাল্টে যাচ্ছে উপকূলীয় জনপদ পিরোজপুরের ইন্দুরকানী মানচিত্র। যুগ যুগ ধরে এ দুটি নদীর ভাঙ্গন অব্যাহত থাকায় উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নের কয়েক হাজার একর ফসলি জমি এবং শতশত বাড়িঘর নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে।

 

 

নদী তীরবর্তী বিভিন্ন রাস্তাঘাট, হাটবাজার, মসজিদ,শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এবং বসতবাড়ি ভাঙ্গনের কবলে পতিত হওয়ায় শত শত পরিবার গৃহহীন হয়ে পড়েছে। এছাড়া প্রতি বর্ষা মৌসুমে এ দুটি নদী রুদ্রমূর্তি ধারণ করায় নদী তীরবর্তী এলাকায় বসবাসরত ১০ গ্রামের প্রায় ২০ হাজার মানুষকে চরম আতঙ্কের মধ্যে দিন কাটাতে হয়। দিনদিন ভাঙ্গনের মাত্রা বৃদ্ধি পাওয়ায় এ উপজেলার ভৌগলিক অবস্থান ক্রমেই সংকুচিত হয়ে আসছে।

 

 

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার পূর্বচরবলেশ্বর, পূর্ব চন্ডিপর, কলারন, খোলপটুয়ার একাংশ,কালাইয়া, ঢেবসাবুনিয়ার কিছু অংশ, সাঈদখালি বাজার, চাড়াখালি গুচ্ছগ্রাম গ্রাম, লাহুরী, গাজীপুর ও টগড়া ফেরিঘাট এলাকায় বর্তমানে ভাঙ্গন অব্যাহত রয়েছে। এছাড়া বলেশ্বর ও কঁচা নদীর প্রবল স্রোতের কারণে চরম হুমকির মুখে পড়েছে টগড়া গ্রাম থেকে ফেরিঘাট ও উমেদপুর গ্রাম। ভাঙনের তীব্রতা মারাত্বক আকার ধারন করায় প্রায়ই ফেরিঘাটের গ্যাংওয়ে ও পন্টুন সরাতে হচ্ছে সড়ক ও জনপদ বিভাগকে।

 

 

এদিকে সিডর ও আইলার পরে এ এলাকার ক্ষতিগ্রস্ত বেড়িবাঁধ গুলোর কিছু অংশে বাঁধ নির্মাণ করা হলেও তা আবার আম্পানে বিলীন হয়ে গেছে। । বাঁধ না থাকায় টানা বর্ষণ কিংবা পূর্ণিমার জোয়ারে নদী তীরবর্তী ফসলি জমি তলিয়ে যায়। উপজেলাবাসীর দাবি, নদী তীরবর্তী ঝুঁকিপূর্ণ এলাকাগুলোতে অচিরেই নদী ভাঙন রোধে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহন এবং টেকসই বাঁধ নির্মাণ।

 

 

কচাঁ নদীর তীরবর্তী টগড়া গ্রামের ইউপি সদস্য আ. রাজ্জাক জানান, কচাঁ নদীর ভাঙ্গনে বাড়িঘর সহ শত শত একর জামি বিলীন হয়ে যাচ্ছে। নদী ভাঙ্গন রক্ষায় পাইলিং ও বেড়িবাঁধ নির্মাণ প্রয়োজন।

 

 

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা হোসাইন মুহাম্মদ আল মুজাহিদ জানান, নদীর ভাঙ্গন রোধ ও বেড়িবাঁধ নির্মাণের জন্য অচিরেই পানি উন্নয়ন বোর্ড কাজ করবে।এদিকে সিডর ও আইলার পরে এ এলাকার ক্ষতিগ্রস্ত বেড়িবাঁধ গুলোর কিছু অংশে বাঁধ নির্মাণ করা হলেও তা আবার আম্পানে বিলীন হয়ে গেছে। । বাঁধ না থাকায় টানা বর্ষণ কিংবা পূর্ণিমার জোয়ারে নদী তীরবর্তী ফসলি জমি তলিয়ে যায়। উপজেলাবাসীর দাবি, নদী তীরবর্তী ঝুঁকিপূর্ণ এলাকাগুলোতে অচিরেই নদী ভাঙন রোধে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহন এবং টেকসই বাঁধ নির্মাণ।

 

 

কচাঁ নদীর তীরবর্তী টগড়া গ্রামের ইউপি সদস্য আ. রাজ্জাক জানান, কচাঁ নদীর ভাঙ্গনে বাড়িঘর সহ শত শত একর জামি বিলীন হয়ে যাচ্ছে। নদী ভাঙ্গন রক্ষায় পাইলিং ও বেড়িবাঁধ নির্মাণ প্রয়োজন।

 

 

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা হোসাইন মুহাম্মদ আল মুজাহিদ জানান, নদীর ভাঙ্গন রোধ ও বেড়িবাঁধ নির্মাণের জন্য অচিরেই পানি উন্নয়ন বোর্ড কাজ করবে।

সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করুন



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *










Facebook

© ভয়েস অব বরিশাল কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Developed BY: AMS IT BD