জীবনের মৃত্যু ঝুঁকি নিয়ে জরাজীর্ণ টিনশেট ঘরে ক্লাস করছে চারশত শিক্ষার্থী Latest Update News of Bangladesh

শনিবার, ০৫ অক্টোবর ২০২৪, ০৭:১৯ অপরাহ্ন

বিজ্ঞপ্তি :
Latest Update Bangla News 24/7 আপনার চারপাশে ঘটে যাওয়া নানা খবর, খবরের পিছনের খবর সরাসরি ভয়েস অব বরিশালকে জানাতে ই-মেইল করুন- inbox.voiceofbarishal@gmail.com অথবা hmhalelbsl@gmail.com আপনার পাঠানো তথ্যের বস্তুনিষ্ঠতা যাচাই করে আমরা তা প্রকাশ করব।*** প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে!! বরিশাল বিভাগের সমস্ত জেলা,উপজেলা,বরিশাল মহানগরীর ৩০টি ওয়ার্ড ও ক্যাম্পাসে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে! ফোন: ০১৭৬৩৬৫৩২৮৩




জীবনের মৃত্যু ঝুঁকি নিয়ে জরাজীর্ণ টিনশেট ঘরে ক্লাস করছে চারশত শিক্ষার্থী

জীবনের মৃত্যু ঝুঁকি নিয়ে জরাজীর্ণ টিনশেট ঘরে ক্লাস করছে চারশত শিক্ষার্থী




তানজিল জামান জয়,কলাপাড়া(পটুয়াখালী) প্রতিনিধি।। পটুয়াখালীর কলাপাড়া উপজেলার টিয়াখালী ইউনিয়নের রজপাড়া দ্বীন-ই-এলাহী মাদ্রাসার ছাত্র ছ্ত্রাীরা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে জরাজীর্ণ টিনশেড ঘরে চলছে চার শত শিক্ষার্থীদের পাঠদান কার্যক্রম। সামান্য বৃষ্টি হলেইে পানি পরে কর্দমাক্ত হয়ে যায়। ভিজে যায় শিক্ষার্থীদের পাঠ্য বই। এমন বেহাল দশার ফলে ওই মাদ্রাসা’র শিক্ষার্থীর সংখ্যাও দিন দিন কমে যাচ্ছে।
মাদ্রাসা সুত্রে জানা গেছে, ১৯৭৫ সালে মাদ্রসা প্রতিষ্টিত হয় এবং ১৯৯০ সালে স্কৃকৃতি পায়।

স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদফতরের কলাপাড়া এলজিইডি সূত্রে জানা গেছে, ২০০১ সনে শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তর থেকে নির্মিত ৩ কক্ষ বিশিষ্ট ১তলা ভবনটির দেয়ালে ফাটল দেখা দেয়। এছাড়া ঘর্নিঝড় সিডর, আইলা ও ফনি আঘতে ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্থ হয়। বৃষ্টি হলেই ভবনটির ছাদ থেকে পানি চুবিয়ে ক্লাশে ঢুকে যায়। এর ফলে ৮টি শ্রেণির পাঠদান কার্যক্রম চলছে পাশের একটি জরাজীর্ণ টিনশেড ঘরে। সেটির অবস্থাও বেহাল। অধিকাংশ টিন মরিচা পরে নষ্ট হয়ে গেছে। এদিকে ক্লাশ চলাকালীন সময় বৃষ্টির পানি পরে বই, খাতা, ব্যাগ ভিজে যায়। এমন অবস্থার মধ্যেই তাদের ক্লাস করতে হচ্ছে বলে জানিয়েছেন মাদ্রাসার শিক্ষার্থীরা।
মাদরাসার সুপারিনটেনডেন্ট এ.বি.এম হাবিবুর রহমান বলেন, মাদ্রাসাটিতে বর্তমানে ১০টি শ্রেণীতে প্রায় ৪ শত শিক্ষার্থী অধ্যয়নরত রয়েছে। বৃষ্টির দিনে জরাজীর্ন টিনশেড ঘরে পাঠদানে খুবই অসুবিধা হচ্ছে। এছাড়া মাদ্রাসা বিল্ডিং ভবনের দেয়ালে ফাটল দেখা দিয়েছে।

ওই মাদ্রাসার সভাপতি সৈয়দ আখতারুজ্জামন কোক্কা জানান, মাদ্রাসার টিনশেড ঘরটি জরাজীর্ণ হয়ে পরেছে। বৃষ্টি হলেই শিক্ষার্থীদের সমস্যায় পরতে হয়। এ জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে
উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) মো.মনিরুজ্জামান জানান, ঘুর্নি ঝড় ফনিতে যে সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে তার তালিকা করে উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানিয়ে দিয়েছি। তবে এখন পর্যন্ত কোন বরাদ্ধ আসেনি।

সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করুন



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *










Facebook

© ভয়েস অব বরিশাল কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Developed BY: AMS IT BD