শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ০৬:৪৭ পূর্বাহ্ন
নিজস্ব প্রতিবেদক :এশিয়া মহাদেশের অন্যতম চিকিৎসা বিদ্যালয় বরিশাল শেরে বাংলা ম্যাডিকেল কলেজ বা বরিশাল চিকিৎসা মহাবিদ্যালয়ের রোগী সেবাদানে ব্যাপক জটলার সৃষ্টি হয়েছে। আর পরিচালকের ব্যর্থতায় লেবার ওয়ার্ডের রুম কক্ষে মাসব্যাপ্পি ফ্যান রয়েছে বন্ধ ( মানি নষ্ট)। শুধু কয়েকজন নার্স ও সল্প ডাক্তার দ্বারা পরিচালিত হচ্ছে বরিশাল চিকিৎসা মহাবিদ্যালয়। চিকিৎসা মোটামোটি হলেও পরিবেশটা বেমানুষ।
থু থু রাখার জন্য কোথাও নেই বস্ক্র। তাছারাও চিকিৎসার শেরা বিদ্যালয়ে অধিকাংশ সময় দেয়া হয়না চিকিৎসা। মহিলা ডাক্তার কিংবা পুরুষ ডাক্তাররা অনেকজনের মাথা খুবই গরম দেখা গেছে। আর এই গরম মাথা দ্বারাই চলছে ঝুকিপূর্ণ রোগীর চিকিৎসা। কোনো রোগী বিশেষ কারণ থাকলেও কোনো পরামর্শ না পেয়ে ডাক্তারদের মতামত অনুযায়ী আটকে রাখায় অনেক রোগীকে নিজ ইচ্ছায় যেতে বাধ্য করা হয়।
পড়ে কতৃপক্ষ লিখে রাখেন পলাতক। নানান কারনে অকারনে অধিকাংশ রোগীদের ভর্তিও করা হয় বরিশাল শেরে বাংলা ম্যাডিকেল কলেজ হাসপাতালে। হাসপাতালের পরিবেশ পরিস্তিতির স্বীকার হয়ে অধিকাংশ রোগীরা ডাক্তারদের পরামর্শ নিয়ে ভর্তি থাকতে পরছেন না। প্রার্থমিক চিকিৎসা রীতিমত দেওয়া হলেও – বাদ পড়ছে ভর্তির পরবর্তিতে ডাক্তারদের অপেক্ষায় সময় গুনতে হয় ঝুকিপূর্ণ রোগীকে। রোগীদের সাথে আলাপ আলোচনা করে জানা গেছে, ম্যাডিকেলে ময়লা আবর্জনার গন্ধে তাদের খুবই কষ্ট হয়।
লেবার ওয়ার্ড ঘুরে দেখা গেছে, সিজারের প্রায় ২০ জন রোগীর জন্য একটি রুমে সিট রয়েছে মাত্র ৮টি। যেহেতু কর্মরত ডাক্তারগন পরামর্শ দিচ্ছেন সিজারের রোগীদের একটু হাটাচলা করতে। সেখানে সিটগুলোর নিচেও সিট দেওয়া হলো -অথচ রোগীদের হাত পা পারিয়ে যেতে হয় হাটাচলায়। যাহা নিয়ে রোগীদের মধ্যে সৃষ্টি হয় বাগ বিতন্ডা। এদিগে খবরগুলো পত্রিকায় প্রকাশ করতে না পারে সেজন্য পরিচালক বাকির হোসেন সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে সংসদ বিহীন নিজেই আইন পাশ করেন। শুধু এটাই নয় তিনি বরিশাল প্রেস ক্লাবের সভাপতি সম্পাদক বরাবর লিখিত আবেদন করেন প্রেস ক্লাবের আইডি কার্ড ছারা ম্যাডিকেলে তথ্য নিতে পারিবে না।
Leave a Reply