মাধবপাশা মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ে প্রবেশপত্রের নামে প্রধান শিক্ষকের বানিজ্য Latest Update News of Bangladesh

সোমবার, ০৬ মে ২০২৪, ০৬:৪২ পূর্বাহ্ন

বিজ্ঞপ্তি :
Latest Update Bangla News 24/7 আপনার চারপাশে ঘটে যাওয়া নানা খবর, খবরের পিছনের খবর সরাসরি ভয়েস অব বরিশালকে জানাতে ই-মেইল করুন- [email protected] অথবা [email protected] আপনার পাঠানো তথ্যের বস্তুনিষ্ঠতা যাচাই করে আমরা তা প্রকাশ করব।*** প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে!! বরিশাল বিভাগের সমস্ত জেলা,উপজেলা,বরিশাল মহানগরীর ৩০টি ওয়ার্ড ও ক্যাম্পাসে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে! ফোন: ০১৭৬৩৬৫৩২৮৩




মাধবপাশা মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ে প্রবেশপত্রের নামে প্রধান শিক্ষকের বানিজ্য

মাধবপাশা মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ে প্রবেশপত্রের নামে প্রধান শিক্ষকের বানিজ্য




নিজস্ব প্রতিবেদক : বরিশাল শিক্ষা বোর্ডের নির্দেশ উপেক্ষা করে এসএসসি পরীক্ষাদের কাছ থেকে পুনরায় প্রবেশপত্রের নামে টাকা আদায়ের অভিযোগ উঠেছে মাধবপাশা মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠান প্রধানের বিরুদ্ধে। এসএসসি পরীক্ষার ফরম পূরণের সময় পরীক্ষার্থীরা কেন্দ্র ফি’সহ সব টাকা পরিশোধ করা ও বোর্ডের নির্দেশ অমান্য করে পরীক্ষার্থীদের কাছ থেকে প্রবেশপত্র প্রদানের ক্ষেত্রে ৪০০ থেকে ৫০০ টাকা প্রদানে বাধ্য করা হচ্ছে অভিভাবকদের।

 

 

বরিশাল শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক আনোয়ারুল আজিম স্বাক্ষরিত তার ফোন নম্বরসহ ২৪ জানুয়ারি এক পত্রে প্রবেশপত্র বিতরণে পরীক্ষার্থীদের নিকট থেকে টাকা আদায় সংক্রান্ত সতর্কী করণ বিজ্ঞপ্তিতে বলেছেন, ‘পরীক্ষার্থীদের কাছ থেকে প্রবেশপত্র বিতরণে কোন টাকা আদায় করা যাবে না। এর ব্যত্যয় ঘটলে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান প্রধানগণের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণেরও ঘোষণা দেন তিনি। পরীক্ষা নিয়ন্ত্রকের নির্দেশ উপেক্ষা করে মাধবপাশা মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ে প্রবেশপত্র বিতরণে আদায় করছেন ভিন্ন ভিন্ন অংকের টাকা।

 

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, মাধবপাশা মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ে এর পূর্বেও জোরপূর্বক কোচিং এর নাম করে সাধারণ শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে টাকা আদায় করেছে স্কুল কর্তৃপক্ষ। যে শিক্ষার্থী কোচিং করেছে তার থেকেও টাকা নিয়েছে এমনকি যে কোচিং করতে ইচ্ছুক ছিলনা তার কাছথেকেও টাকা নেয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে।

 

 

মাধবপাশা মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি মোঃ জয়নাল আবেদিন বলেন.স্কুল কর্তৃপক্ষ টাকা নিছে তা আমার যানা নেই তবে যদি টাকা নিয়েও থাকে তাহলে অপরাধেরতো তেমন কিছু করেনি। তিনি আরো বলেন আশেপাশের যে আরো স্কুল আছে সেগুলোতেও টাকা নেয় আর স্কুলেরতো একটা খরচ আছে।

 

তবে ৪০০ টাকা নেয়া উচিত হয়নি ২০০ টাকা নেয়া উচিত হতো বলে মনে করেন এই স্কুল সভাপতি। অন্যদিকে স্কুলের প্রধান শিক্ষক মোঃ ফারুক হোসেনের সাথে একাধিকবার যোগাযোগ করার চেস্টা করলেও তার মোবাইল ফোন বন্ধ পাওয়া যায়।

 

এ ব্যাপারে বরিশাল জেলা প্রশাসক এস. এম.অজিয়র রহমান বলেন,বরিশাল সিটির মধ্যে এখন পর্যন্ত এ ধরনের কোনো অভিযোগ পাওয়া যায়নি তবে বরিশাল সিটির বাহিরে এরকম যদি কোনো স্কুলের বিরুদ্ধে অভিযোগ পাওয়া যায় তবে তদন্ত সাপেক্ষে তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস প্রদান করেন তিনি।

 

 

সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করুন



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *










Facebook

© ভয়েস অব বরিশাল কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Developed BY: AMS IT BD