ভোলায় ঝূঁকিপূর্ণ ভবনে আতঙ্কে চলছে পাঠদান Latest Update News of Bangladesh

শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ১২:১৮ পূর্বাহ্ন

বিজ্ঞপ্তি :
Latest Update Bangla News 24/7 আপনার চারপাশে ঘটে যাওয়া নানা খবর, খবরের পিছনের খবর সরাসরি ভয়েস অব বরিশালকে জানাতে ই-মেইল করুন- [email protected] অথবা [email protected] আপনার পাঠানো তথ্যের বস্তুনিষ্ঠতা যাচাই করে আমরা তা প্রকাশ করব।*** প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে!! বরিশাল বিভাগের সমস্ত জেলা,উপজেলা,বরিশাল মহানগরীর ৩০টি ওয়ার্ড ও ক্যাম্পাসে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে! ফোন: ০১৭৬৩৬৫৩২৮৩
সংবাদ শিরোনাম:
আমরা লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি করতে বিশ্বাসী: বরিশালে ইসি হাবিব হিজলায় যৌথ অভিযানে আটক ১০ জেলে, জরিমানা গৃহবধূর স্যালোয়ারের মধ্যে ইয়াবা, অতঃপর … বরিশালে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের মধ্য কোন দ্বন্দ্ব নেই: চেয়ারম্যান প্রার্থী এসএম জাকির মোবাইল ইন্টারনেট গতি সূচকে বাংলাদেশের আরও অবনতি ৫২৭টি ভারতীয় খাদ্যপণ্যে ক্যানসার সৃষ্টিকারী উপাদানের অস্তিত্ব মিলেছে: ইইউ মাদক মামলার বাদী পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ, আসামী খালাস কাউখালীতে বৃষ্টির জন্য কাঁদলেন মুসল্লিরা বৃষ্টির জন্য বরিশালে ইসতিসকার নামাজ আদায় সদর উপজেলার শিক্ষা ও চিকিৎসা সেবা নিশ্চিত করতে চাই : এসএম জাকির




ভোলায় ঝূঁকিপূর্ণ ভবনে আতঙ্কে চলছে পাঠদান

ভোলায় ঝূঁকিপূর্ণ ভবনে আতঙ্কে চলছে পাঠদান




ইমতিয়াজুর রহমান।।ভোলা সদর উপজেলার ৫৩নং চরজংলা মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ভবনটি ঝূঁকিপূর্ণ হওয়ায় আতঙ্কের মধ্যদিয়ে চলছে পাঠদানের কার্যক্রম। ভবন ধসে পড়ে যাবার ভয়ে ছাত্র-ছাত্রীর উপস্থিতি দিন দিন কমে যাচ্ছে। অভিভাবকরা তাদের সন্তানদের স্কুলে পাঠানো প্রায় বন্ধ করেই দিয়েছেন। যে কোন মুহূর্তে ভবনটি ধ্বসে পড়ে দুর্ঘটনায় কোমলমতি শিশুদের প্রাণহানি ঘটতে পারে এমন আশঙ্কা অভিভাবকদের।

জানা গেছে, ১৯২০ সালে কাওমী মাদ্রাসা থেকে শুরু করে ১৯২৫ সালে নিউস্কীম মাদ্রাসা এবং পরবর্তী সময়ে ১৯৬৭ সালে উক্ত মাদ্রাসা থেকে বিভাজিত হয়ে এটি স্বতন্ত্র ভাবে এ রব হাই এটাস্ট প্রাইমারী স্কুল নামে পরিচালিত হয়। ১৯৭৩ সালে জাতীয় করণ পূর্ববর্তী সময়ে এলাকার নামনুসারে চর জংলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় নাম করণ করা হয়।

বিদ্যালয়ের গুণগতমান ও সার্বিক মূল্যায়নে এই উপজেলার শ্রেষ্ঠত্ব অর্জন করায় এ বিদ্যালয়টিকে মডেল বিদ্যালয় ঘোষণা করা হয়। জাতীয় করণের পর থেকে বিদ্যালয়ের টিনের ঘর থেকে ১৯৯৩ সালে প্রথমে ১ তলা থেকে শুরু করে পর্যায় ক্রমে ১৯৯৯ সালে ৬ কক্ষ বিষ্টি তিন তলা ভবনের রূপলাভ করেন। তার পর থেকে এ বিদ্যালয়টি আর কোন নির্মাণ বা পুণ নির্মাণের ছোয়া দেখেনি। বর্তমানে বিদ্যালয়টিতে ৫৫০ জন ছাত্রছাত্রী এখানে পাঠদান গ্রহণ করছে। গত ২০ বছরে স্কুল ভবনটি ব্যবহার অনুপযোগী হয়ে উঠেছে।

স্কুল ভবনের ছাদ, খুটি, দেয়াল ও সিড়ি ফাটল ধরেছে। তাই ভয়ে স্কুলে আসা বন্ধ করে দিয়েছে অনেক ছাত্রছাত্রী। বর্তমানে স্কুলটি মেরামতেরও অযোগ্য। যেকোন মুহূর্তে ভূমিকম্পে বা মেয়াদ উর্ত্তীণ হওয়ায় ধসে পড়তে পারে স্কুল ভবনটি।

অভিভাবকরা জানান, স্কুলের নতুন ভবন নির্মাণের জন্য বারবার রাজনীতিবিদসহ সরকারি কর্মকর্তাদের বলা হয়েছে। তবুও নতুন স্কুল স্থাপন বা কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়নি।বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আলমগীর হোসেন জানান, স্কুলের জনাজীর্ণ ভবনের বিষয়ে প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তাসহ বিভিন্ন দপ্তরে জানানোর পরেও কোন কাজ হয়নি। এখন ভবনটি পরিত্যাক্ত ঘোষণা করা একান্ত প্রয়োজন। অনতি বিলম্বে এই বিদ্যালয়ে নতুন ভবন স্থাপনের জন্য সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করছেন এলাকাবাসী।

সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করুন



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *










Facebook

© ভয়েস অব বরিশাল কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Developed BY: AMS IT BD