ফেরিতে দেরিতে গিয়ে যাত্রীদের তোপের মুখে ইউএনও Latest Update News of Bangladesh

মঙ্গলবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৪, ০২:৪৫ অপরাহ্ন

বিজ্ঞপ্তি :
Latest Update Bangla News 24/7 আপনার চারপাশে ঘটে যাওয়া নানা খবর, খবরের পিছনের খবর সরাসরি ভয়েস অব বরিশালকে জানাতে ই-মেইল করুন- [email protected] অথবা [email protected] আপনার পাঠানো তথ্যের বস্তুনিষ্ঠতা যাচাই করে আমরা তা প্রকাশ করব।*** প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে!! বরিশাল বিভাগের সমস্ত জেলা,উপজেলা,বরিশাল মহানগরীর ৩০টি ওয়ার্ড ও ক্যাম্পাসে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে! ফোন: ০১৭৬৩৬৫৩২৮৩
সংবাদ শিরোনাম:




ফেরিতে দেরিতে গিয়ে যাত্রীদের তোপের মুখে ইউএনও

ফেরিতে দেরিতে গিয়ে যাত্রীদের তোপের মুখে ইউএনও




বরগুনা প্রতিনিধি//
বরগুনার বড়ইতলা-বাইনচটকী রুটের ফেরিঘাটে নির্ধারিত সময়ের ৩৫ মিনিট বিলম্বে পৌঁছে ভুক্তভোগী সাধারণ যাত্রীদের তোপের মুখে পড়েন বামনা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জেবুন নাহার।রবিবার দুপুরে বরগুনার বড়ইতলা- বাইনচটকী ফেরিঘাটে এ ঘটনা ঘটে।প্রত্যক্ষদর্শী ও ভুক্তভোগী যাত্রীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে,বরগুনা জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের একটি সভা শেষে দুপুর দেড়টার দিকে বামনা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জেবুন নাহার বামনায় ফেরার জন্য তার সরকারি গাড়িযোগে বড়ইতলা ফেরিঘাটে আসেন।ফেরি ছাড়ার নির্ধারিত সময় ছিল দুপুর ১টায়।ইউএনও’র বিলম্বের কারণে দুপুরের প্রচণ্ড রোদে প্রসূতি রোগীসহ শতাধিক যাত্রী ভোগান্তিতে পড়েন।এ সময় কয়েকজন সাধারণ যাত্রী ইউএনকে উদ্দেশ্য করে তাদের ক্ষোভ প্রকাশ করেন।এতে ক্ষিপ্ত হয়ে মোবাইল কোর্টে তাদের সাজা দেওয়ার হুমকি দিলে সাধারণ যাত্রীরা তার গাড়ি ঘিরে ফেলে।পরে ফেরিতে উপস্থিত কয়েকজন গণমাধ্যমকর্মীর মধ্যস্থতায় নিবৃত্ত হন সাধারণ যাত্রীরা।ঘটনার সময় ফেরিতে উপস্থিত বরগুনার পাথরঘাটা উপজেলার একজন গণমাধ্যমকর্মী ইমাম হোসেন নাহিদ ঘটনার সত্যতা জানিয়ে বলেন,ফেরিতে একাধিক রোগী,তাদের স্বজন ও নারী ও শিশুসহ শতাধিক যাত্রী ছিলো।

নির্ধারিত সময়ের পরে ৩৫ মিনিট বিলম্বে ফেরি ছাড়ায় দুপুরের প্রচন্ড খড়তাপে চরম ভোগান্তিতে পড়েন তারা।এ সময় ইউএনও জেবুন্নাহার উত্তেজিত হয়ে মোবাইল কোর্টের হুমকি দিলে সাধারণ যাত্রীদের তোপের মুখে পড়েন তিনি।তিনি বলেন,একজন প্রশাসনিক কর্মকর্তা হয়ে তিনি যা করেছেন তা সঠিক নয়।নাম প্রকাশ না করার শর্তে বড়ইতলা-বাইনচটকি ফেরিঘাটের একজন শ্রমিক জানান,বরগুনা জেলার সকল কর্মকর্তাদের গাড়ি সব সময় স্পেশাল ফেরিতে পারাপার করা হয়।

তাদের কাছ থেকে কোন বাড়তি টাকাও নেয়া হয় না।তারপরও নির্ধারিত নিয়মিত ট্রিপের সময় কেউ দেরি করে আসলে এবং তার জন্য অপেক্ষা করতে হলে ভোগান্তিতে পড়েন সাধারণ যাত্রীরা।এতে প্রায়ই সাধারণ যাত্রীদের তোপের মুখে পড়তে হয় ফেরিতে কর্মরত স্টাফদের।এর আগেও বামনার ইউএনও জেবুন নহারের কারণে একাধিকবার বিলম্বে ফেরি ছাড়তে হয়েছে বলেও জানান তিনি।এ বিষয়ে বামনার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জেবুন নাহার ফেরিঘাটে যাত্রীদের মোবাইল কোর্টে সাজা প্রদানের হুমকির কথা অস্বীকার করে বলেন,তার সঙ্গে ফেরিঘাটে কারো কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি।

সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করুন



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *










Facebook

© ভয়েস অব বরিশাল কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Developed BY: AMS IT BD