বুধবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৪, ০৪:১৩ পূর্বাহ্ন
গলাচিপা প্রতিনিধি॥ বাংলাদেশ ছয় ঋতুর দেশ হওয়ায় বিভিন্ন সময় রুপ পরিবর্তন করে এদেশের প্রকৃতি ও পরিবেশ। এ বছরটাও তার ব্যাতিক্রম হয়নি।
শীতের শুরুতেই মাঝে মাঝে উত্তরা বাতাসে বয়ে আসছে শীতল হাওয়া। যার কারণে শীতের তীব্রতায় নিজেকে সামলে রাখতে হলে প্রয়োজন হয় গরম শীতবস্ত্র। হয়তো প্রতিবছরই গ্রাম থেকে শহর পর্যন্ত ভির জমায় শীতবস্ত্র বিপনন দোকান গুলোতে।
যে যার মতো করে স্বাধ্যমত শীতবস্ত্র ক্রয় করে শীতের হাত ছানি থেকে বাঁচতে নিম্ন আয়ের জনসাধারণের ভরষা খোলা বাজারের বিদেশি পুরাতন বিভিন্ন ডিজাইনের শীতবস্ত্র।
এতে করে স্বল্প টাকায় পছন্দের মতো কিনতে পেরে স্বার্থ সমর্থ নিয়ে লাভবান হচ্ছে ক্রেতা সাধারণ ও শীতবস্ত্র বিক্রয়কারীরা।
তেমনিভাবে পটুয়াখালীর গলাচিপা উপজেলার প্রতি বছরের মতো এবারো আওয়ামিলীগ অফিস চত্বরে খোলা বাজারে বসেছে বেশ কিছু শীতবস্র দোকান। ১৯ ডিসেম্বর শনিবার সন্ধায় থেকে রাত আটটা পর্যন্ত সরজমিন ঘুরে তাদের কাছ থেকে জানা যায়, শীত মৌসুমে শীতবস্ত্র বিক্রয় করে তারা খুশি, এখানে নিম্ন থেকে মধ্য বিত্তবান ক্রেতারা স্বল্প টাকা প্রয়োজনীয় শীতবস্ত্র ক্রয় করছেন। তারা আরো বলেন, অনেকর ধারণা যে, গাউন বা পুরাতন শীতবস্ত্র মানে ব্যাবহার কৃত বা পুরাতন! আসলে কিছুটা সত্যি হলে বাস্তবে তা নয়।
এখানে গার্মেন্টসের ওয়ার্ডার কৃত শীবম্যান্ট বাতিল কৃত শীতবস্ত্র গুলো নানা ভাবে বিভিন্ন দেশের মতে, বাংলাদেশেও আমদানি করে থাকেন একধরনের ব্যাবসায়ী।
সেগুলো টেন্ডারের মাধ্যমে আমরা নিয়মঅনুযায়ী শীত মৌসুমে সমগ্র দেশের গ্রাম গঞ্জের হাট বাজারে এসকল শীতবস্ত্র বিক্রি করছি। যার ফলে স্বল্প আয়ের জনসাধারণের কিনতে পেরেও তারও খুশি।
Leave a Reply