নলছিটিতে ডিগ্রী পরীক্ষায় শিক্ষকদের সহায়তায় চলছে নকল Latest Update News of Bangladesh

রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ০৪:০৩ পূর্বাহ্ন

বিজ্ঞপ্তি :
Latest Update Bangla News 24/7 আপনার চারপাশে ঘটে যাওয়া নানা খবর, খবরের পিছনের খবর সরাসরি ভয়েস অব বরিশালকে জানাতে ই-মেইল করুন- inbox.voiceofbarishal@gmail.com অথবা hmhalelbsl@gmail.com আপনার পাঠানো তথ্যের বস্তুনিষ্ঠতা যাচাই করে আমরা তা প্রকাশ করব।*** প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে!! বরিশাল বিভাগের সমস্ত জেলা,উপজেলা,বরিশাল মহানগরীর ৩০টি ওয়ার্ড ও ক্যাম্পাসে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে! ফোন: ০১৭৬৩৬৫৩২৮৩
সংবাদ শিরোনাম:




নলছিটিতে ডিগ্রী পরীক্ষায় শিক্ষকদের সহায়তায় চলছে নকল

নলছিটিতে ডিগ্রী পরীক্ষায় শিক্ষকদের সহায়তায় চলছে নকল

নলছিটিতে ডিগ্রী পরীক্ষায় শিক্ষকদের সহায়তায় চলছে নকল
পরীক্ষা হলের জালানায় রাখা বই




নিজস্ব প্রতিবেদক : ঝালকাঠির নলছিটিতে ডিগ্রী পাস ও সার্টিফিকেট কোর্সের দ্বিতীয় বর্ষের পরীক্ষার নামে চলেছে প্রকাশ্যে নকল উৎসব। হলের মধ্যে বই এবং কাগজের টুকরো বের করে নকল করেছে পরীক্ষার্থীরা। আর এই নকল উৎসবে তারা পেয়েছে শিক্ষকদের সহযোগিতা; এমন অভিযোগ রয়েছে।

 

 

জানা গেছে, উপজেলার সরকারি নলছিটি ডিগ্রী কলেজ কেন্দ্রে মোট ২২২ জন পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করছেন। পরীক্ষা শুরুর দিন (১১ সেপ্টেম্বর) থেকেই এই কেন্দ্রে নকল উৎসব চলছে বলে অভিযোগ পাওয়া যায়। বৃহস্পতিবার (২৩ সেপ্টেম্বর) ও শনিবার (২৫ সেপ্টেম্বর) সরেজমিনে ঘুরে এ অভিযোগের সত্যতা পাওয়া গেছে।দেখা গেছে, প্রতিটা কক্ষেই নকল চলছে, একে অপরের খাতা দেখে লেখালেখির প্রতিযোগিতা করছে। আর এ কাজে সহযোগিতা করছেন প্রতিটি কক্ষের দায়িত্বরত পরিদর্শক ও বহিরাগতরা।

 

 

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক পরীক্ষার্থী জানায়, কতিপয় পরীক্ষার্থী শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত নকল করে পরীক্ষা দিচ্ছে। কেউ বইয়ের পাতায় প্রশ্ন উত্তর ছিড়ে কেন্দ্রে নিয়ে আসছে, আবার কেউ কাগজের টুকরায় উত্তর লিখে এনে পরীক্ষা দিচ্ছে। কেন্দ্র পরিদর্শনে কোন কর্মকর্তার আগমনের বিষয়টি টের পেয়ে আগেভাগের সাবধান হয়ে যায় ওই পরীক্ষার্থীরা। যে কারণে নকলসহ কেউ ধরা পড়ছে না।

 

 

অনুসন্ধানে জানা গেছে, কেন্দ্রে অবাধ নকলের সুযোগ করে দেয়ার জন্য বিভিন্ন পর্যায় সম্মনি প্রদান ও কেন্দ্রে কড়াকড়ি না দেয়ার জন্য ঠান্ডা ফি বাবদ টাকা আদায় করেন কেন্দ্র কর্তৃপক্ষ।

 

 

নলছিটি ডিগ্রী কলেজ কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. রফিকুল ইসলাম কবির বলেন, এখানে নকলের কোন সুযোগ নেই। তাছাড়া হলে সার্বক্ষণিক পরীক্ষক এবং উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার প্রতিনিধি দায়িত্ব পালন করছেন।

 

 

ওই কেন্দ্রে দায়িত্বপ্রাপ্ত উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার প্রতিনিধি আনোয়ার আজীম বলেন, আমরা নকলমুক্ত পরিবেশে পরীক্ষা সম্পন্ন করতে চেষ্টা করছি। এরপরেও কোনো অনিয়ম হলে যথাযথ পদক্ষেপ নেওয়া হবে।

সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করুন



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *










Facebook

© ভয়েস অব বরিশাল কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Developed BY: AMS IT BD