শনিবার, ১১ জানুয়ারী ২০২৫, ০৬:৩৮ অপরাহ্ন
স্বরুপকাঠী প্রতিনিধি ॥
সমাজ সেবার পাশাপাশি নারীদের উপর লেলুপ দৃস্টি সহ স্পর্শ করার অভিযোগ উঠেছে বাবুল মেম্বরের বিরুদ্বে। স্থানীয় সুত্র জানায়,বালিহারি এলাকায় সমাজ সেবায়ও বিতর্কে জড়িয়ে পড়েছে। পাশাপাশি মেম্বরের প্রতিবেশী ট্রলার সুকানী মুনিরের স্ত্রী ময়না(২২) এলাকার মেম্বর বাবুলের বিরুদে নেছারাবাদ থানায় লিখিত অভিযোগ করেন।স্বামী স্ত্রীর মন মালিন্যের বিষয় নিয়ে স্থানীয় মেম্বর মুনিরের পক্ষে গিয়ে ময়নাকে শাসন করে। আর শাসনের অন্তরালে সুকৌশলে ময়নার বুকের কাপড় টান দেয় বলে ময়না জানান। কান্নারত ভাষায় ময়না আরও জানান,শুধু মেম্বরই নয় বরং শশুর- শাশুড়ী ও নননরাও জুলুম নির্যাতন করে।তবে বিগত সময়ে ময়না উপজেলা নির্বাহি কর্মকর্তার বরাবর অভিযোগও করেছিলেন সয়ং স্বামী মুনিরের বিরুদ্বে।
আসলে স্বামী মুনিরের বিগত সময়ে তিনটি বিয়েও ছিল।বিয়ে করার তাড়নায় সুকানী মুনির ময়নাকে মারধরও করতো সময়ে অসময়ে। জলন্ত সিগারেট দিয়ে পায়ের নিচে ছ্যাকাও দিয়েছে বলে স্ত্রী ময়না মিডিয়াকে জানান।দুই সন্তানের জননী ময়নাকে নিয়ে দর্জাল শাশুড়ী ও কুটকৌশলী শশুর ঘর থেকে তাড়াননোর মিশনে নেমেছে বলে প্রতিবেশীরা নাম না প্রকাশের শর্তে জানান।হতভাগা এতিম মেয়েটাকে তাড়ানোর পিছনে এলাকার মেম্বরেরও হাত থাকতে পারে বলে এলাকার অভিজ্ঞ মনে করেন।
নইলে শাসনের নামে গায়ে হাত দেওয়া অপরাধ ও বটে।তবে মেম্বর মিডিয়ার সসকল প্রশ্নের জবাবে আমতা আমতা করেন। এদিকে গত কালই স্থানীয় প্রশাসনের চার দক্ষ কর্মকর্তা ময়নার অভিযোগের বিষয়ে তদন্তে যান বালিহারি গোমস্তা বাড়ী মেম্বরের এলাকায়।পাশাপাশি টিভি চ্যানেল সহ চারজন জাতীয় পত্রিকার সাংবাদিকরাও ঘটনা স্থলে যান সরেজমিনে।যদিও স্থানীয় ভাবে মেম্বরের বিপক্ষে কেহই সরাসরি সাক্ষ্য দেয়নি। তবে ময়নার বড় ছেলে মাহাদী র(৮) সাক্ষ্য উপস্থিত প্রশাসন সহ মিডিয়া ও গণ্যমান্যদের হতবাগ করে দেয়।স্তানীয় প্রশাসন ও মিডিয়ার বুঝতে বাকী রইল না আসল ঘটনা কি হতে পারে।
অবশ্য স্থানীয় প্রশাসনের ভুমিকা সকলের কাছে গ্রহন যোগ্যতা পায় সর্বমহলে।সর্বশেষ পর্যায়ে প্রশাসনের উপর শতভাগ আস্থা আছে মিডিয়া সহ স্থানীয় সর্ব মহলের। পাশাপাশি ময়নার অধিকার নিশ্চিত করার জন্য মিডিয়া অসহায় ও এতিম ময়নার পাশে আছে। আর পরিবারের শান্তির জন্য সুকানি মুনির, তার মা বাবা ও স্ত্রী ময়নাকে নিয়ে থানা প্রশাসন ও উপজেলা নির্বাহি কর্মকর্তার কাছে এসে লিখিত জবান বন্দি দিয়ে যাবেন।আর এলাকার শান্তির জন্য বাবুল মেম্বর তার ভুলের কারনে অনুশোচনা করবেন।আর সকলের আর্শীববাদ নিয়ে নুতন করে পরিপাটি পরিবেশে এ জুটি অতীতকে ভুলে যাবেন। এ ব্যাপারে এলাকার সুশিল সমাজ মিডিয়াকে জানান,মেম্বরের অনুশোচনাই যথেষ্ট নয়।তারপরও যা হয়েছে তা ময়নার জন্য আর্শীবাদও বটে,,,,,
Leave a Reply