সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ০৩:৩৮ পূর্বাহ্ন
অনলাইন ডেস্ক:অবশেষে আলোচিত সেই কোরাল মাছ নিয়ে মুখ খুললেন কুয়াকাটা পৌর মেয়র আব্দুল বারেক মোল্লা। তিনি বলেন, কুয়াকাটা আওয়ামীলীগকে হেয় প্রতিপন্ন করতে এটি সুপরিকল্পিত একটি গভীর চক্রান্ত। কুয়াকাটার জাতীয় পার্টির এক নেতার ইন্ধনে পরিকল্পিতভাবে তাঁকে নিয়ে গণমাধ্যমে সাংবাদিকদের কাছে প্রচারণা করা হয়েছে। গোটা বিষয়টি ছিল সাজানো এবং পরিকল্পিত। তিনি জানান, কুয়াকাটা ট্যুরিস্ট পুলিশের এসআই শাহআলমের কেনা কোন কোরাল মাছ বশিরের আড়তে ছিলনা।
তিনি কোরাল মাছ কেনার জন্য বশিরকে বলেছিলেন। অথচ পরিকল্পিতভাবে সম্মমানহানির জন্য শাহআলম তার সঙ্গে আলোচনা না করেই মোবাইল ফোনে গণমাধ্যমে প্রচার করেছেন। সাংবাদিকদের কাছে এমন সব কথা বলেছেন যা অত্যন্ত মান-হানিকর। আইনগত ব্যবস্থা না নিয়ে তিনি রহস্যজনকভাবে গণমাধ্যমে গেলেন কেন? এমন প্রশ্ন তার।
মেয়র আব্দুল বারেক মোল্লা আরও বলেন, তিনি বশিরের কাছ থেকে সব সময় যেকোন ধরনের মাছ কেনাকাটা করে থাকেন। যা ওইদিনও ছেলের মাধ্যমে কিনেছেন। এছাড়া মাছ ব্যক্তিগত কাজে ব্যবহার করা হয়েছে। সেখানে মাননীয় প্রধানন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনাকেও জড়ানো হয়েছে।
যা ছিল সবচেয়ে দুখ:জনক বিষয়। তিনি পুলিশ ডিপার্টমেন্টের কাছে এসআই শাহ-আলম সাহেবের এমনসব কীর্তির সমাধান চাইবেন। উল্লেখ্য, রবি ও সোমবার এ দুইদিন কুয়াকাটা ট্যুরিস্ট পুলিশের এসআই শাহআলম ও পৌর মেয়র আব্দুল বারেক মোল্লাকে নিয়ে গণমাধ্যমে সরব ছিল কোরাল মাছের খবরটি।
শাহ আলমের দাবি ছিল তার ক্রয় করা কোরাল মাছ বারেক মোল্লা নিয়ে গেছেন মাছের দোকানি বশির মিয়ার কাছ থেকে। বশির এক লিখিত বিবৃতিতে বলেছেন, তিনি সবসময় যে কোন মাছ বিক্রি করেন। আর পুলিশ কর্মকর্তা শাহআলম সাহেবের মাছ নেয়ার সময় এখনও অনেক দুরে। ওই মাছ দেয়ার প্রস্তুতি রয়েছে।
তবে এ দুইদিনে কোরাল মাছ নিয়ে প্রচার হওয়া খবরটি ছিল আলোচিত বিষয়।
Leave a Reply