মুলাদী প্রতিনিধি।। মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ছাত্র থাকাকালীন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি’র সাথে পথ চলা শুরু করা ছাত্রদল নেতা হিসেবে পরিচিতি পাওয়া দুই দশক থেকে রাজপথ এর রাজনৈতিক অঙ্গনের নানা চড়াই-উৎরাই পার করা সহ মুলাদী পৌরসভা নির্বাচনে মানুষের প্রত্যক্ষ ভোটে নির্বাচিত সাবেক জনপ্রিয় কাউন্সিলর কামাল হোসেন অপু মোল্লাকে যুবদলের নেতৃত্বে দেখতে চায় যুবদল নেতৃবৃন্দ।

মুলাদি পৌরসভার ৯ নং ওয়ার্ডের সম্ভ্রান্ত পরিবারের সন্তান অপু মোল্লা স্কুল জীবন থেকেই জাতীয়তাবাদী দলের আদর্শ বুকে ধারণ করে শহিদ রাষ্টপতি জিয়াউর রহমানের আদশে গড়া সংগঠন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলে অন্তভূক্ত হয়ে মুলাদি পৌরসভা ছাত্রদলের সহসভাপতির দায়িত্ব পালন করে দলের দুঃসময় কাযকরি ও যুগান্তকারী ভূমিকা পালনের মাধ্যমে শীর্ষ নেতৃত্বর দৃষ্টি আকর্ষন করেন। দীর্ঘ ১৮বছর মুলাদী উপজেলা ছাত্রদলের কোন সম্মেলন না হওয়ায় বেশিরভাগ সময় কাটাতে হয়েছে ছাত্রনেতা হয়ে। কেন্দ্রীয় বিএনপির সকল কর্মসুচি মুলাদীতে সহযোদ্ধাদের নিয়ে বাস্তবায়ন করেও দীর্ঘদিনে যুবদলের কমিটি না হওয়ায় তৃনমূল নেতাকর্মীদের মাঝে হতাশার সৃষ্টি হয়।পরিশ্রমি যুবনেত কামাল হোসেন অপু মোল্লা বিএনপির সকল আন্দোলন সংগ্রাম সহ রাজপথে সরব থেকে জাতীয় সংসদ নির্বাচন, বরিশাল সিটিকর্পোরেশন, মুলাদী উপজেলা পরিষদ ও পৌরসভা সহ সকল ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে বিএনপি মনোনীত ধানেরশীষের প্রার্থীর পক্ষে কাজ করেছেন।

বিএনপি ও তার অঙ্গসহযোগী সংগঠনকে শক্তিশালী ও গতিশীল করার লক্ষে শীর্ষ নেতৃত্বের পাশাপাশি ত্যাগী ও পরিশ্রমি নেতা হিসেবে মুলাদীর রাজপথে একজন কর্মীবান্দব যুবনেতা কামাল হোসেন অপু মোল্লাকে হিসেবে পরিচিতি লাভ করা মুলাদী উপজেলা যুবদলের শীর্ষ পদে দেখতে চায় তার সহযোদ্ধা সহ তৃনমূল যুবদলের নেতৃবৃন্দ।শহীদ রাষ্টপতি জিয়াউর রহমান ও আপোষহীন দেশ নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া ও আগামীর রাষ্ট্র নায়ক তারেক রহমানের একজন কর্মী হিসেবে কামাল হোসেন অপু মোল্লা জানান, দীর্ঘ প্রায় ৩০ বছর জাতীয়তাবাদী দলের কেন্দ্র ঘোষিত সকল আন্দোলন সংগ্রাম, হরতাল-অবরোধ, বিক্ষোভ মিছিল-সমাবেশ সহ সকল কর্মসুচিতে রাজপথে থেকেছি, সেই কারনে জেলার শীর্ষ নেতৃবৃন্দ ও উপজেলায় যাদের সাথে রাজনীতি করেছি তারা যদি আমাকে যোগ্য মনে করে তাহলে আগামীতে মুলাদী উপজেলা যুবদলের আহবায়ক হিসেবে দায়ীত্ব পালন করতে চাই।