বরিশালে চটির গল্পে শিক্ষক শাকিল !জোড়পূর্বক চুম্বন Latest Update News of Bangladesh

মঙ্গলবার, ০৭ মে ২০২৪, ০৪:২৬ পূর্বাহ্ন

বিজ্ঞপ্তি :
Latest Update Bangla News 24/7 আপনার চারপাশে ঘটে যাওয়া নানা খবর, খবরের পিছনের খবর সরাসরি ভয়েস অব বরিশালকে জানাতে ই-মেইল করুন- [email protected] অথবা [email protected] আপনার পাঠানো তথ্যের বস্তুনিষ্ঠতা যাচাই করে আমরা তা প্রকাশ করব।*** প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে!! বরিশাল বিভাগের সমস্ত জেলা,উপজেলা,বরিশাল মহানগরীর ৩০টি ওয়ার্ড ও ক্যাম্পাসে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে! ফোন: ০১৭৬৩৬৫৩২৮৩




বরিশালে চটির গল্পে শিক্ষক শাকিল !জোড়পূর্বক চুম্বন

বরিশালে চটির গল্পে শিক্ষক শাকিল !জোড়পূর্বক চুম্বন




নিজস্ব প্রতিবেদক ॥ শিক্ষার্থীদের সুশিক্ষা দিয়ে মানুষের মতো মানুষ হিসেবে গড়ে তুলে একজন শিক্ষক। আর এই শিক্ষকই যখন ছাত্রীদের যৌন হয়রানী করে তাহলে বিষয়টি কোন দিয়ে গড়ায় তা ভাবনার বিষয়। এমনই এক ঘটনা ঘটেছে বরিশালের বাবুগঞ্জ উপজেলার মাধবপাশা ইউনিয়নে। অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, ঔ ইউয়নের দূর্গাসাগর সংলগ্ন মাধবপাশা মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ের শিক্ষক শাকিল হোসেন।

 

স্কুলের শিক্ষক হয়েও তার স্কুলের সামনে শুরু করেছেন রমরমা কোচিং বানিজ্য। পরীক্ষার ফেল করানোর ভয়ভীতি দেখিয়ে শাকিল শিক্ষার্থীদের বাধ্য করে তার কোচিং এ পড়ার জন্য। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক শিক্ষার্থী বলেন, ‘আমরা অনেকে শাকিল স্যারের কোচিংএ প্রথমে পড়ার জন্য ইচ্ছা ছিলাম না, কিন্তু আমাদের পরীক্ষায় ফেল করানোর ভয় দেখিয়ে তিনি কোচিংএ ভর্তি করিয়েছেন।

 

শুধু ভর্তিই নয়, কোচিংএ অনেক বেশি টাকা নেয়া হয়।’ শুধু কোচিং বানিজ্য করেই খ্যান্ত হয়নি শাকিল। শাকিলের এই কোচিং বানিজ্য নিয়ে সরেজমিনে বিস্তারিত জানতে গিয়ে যেন কেচো খুড়তে সাপ বেড়িয়ে এলো! ধুরন্দার শাকিল বিভিন্ন সময় নানা কৌশলে তার ছাত্রীদের আপত্তিকর স্থানে হাত দেয়। শিক্ষার্থীদের মধ্যে যে শিক্ষার্থীর প্রতি শাকিলের কুনজর পরে তাকেই নানাভাবে বিরক্ত করেন সে।

 

আর তার এই নানা অপকর্মের বিরুদ্ধে মান-সম্মানের ভয়ে মুখ খুলেনা কোন ছাত্রীরা। নাম প্রকাশের অনিচ্ছুক এক ছাত্রী বলেন, ‘চলিত বছর ৮ম শ্রেণীর ছাত্রী রেশমাকে (ছদ্দনাম) জোড়পূর্বক চুম্বন করে সুচতুর শাকিল। কোচিং ছুটির পরে রেশমাকে (ছদ্দনাম) রুমে আটকে রেখে সে এরকম অপকর্ম করে। এ বিষয়টি স্কুলে তোলপাড় হয়েছিলো, আর আমাদের প্রধান শিক্ষক বিষয়টির কোন ব্যবস্থা নেয় নি।

 

কিন্তু লজ্জার বিষয়ে ঐ ছাত্রীর অভিভাবক আইনি কোন ব্যবস্থা নেয় নি।’ আরেক ছাত্রী বলনে, ‘আমরা বাধ্য হয়ে ওনার মতো মানুষের কাছে কোচিং করি। উনি কোচিং চলাকালীন সময়ে যে জঘণ্য ভাষা ব্যবহার করেন তা আপনারা শুনলে হতভাগ হয়ে যাবেন।

 

আপনাদের কাছে অনুরোধ আপনারা এইরকম একজন মানুষের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেন।’ শুধু রেশমাই (ছদ্দনাম) ঐ বিদ্যালয়ের একাধিক ছাত্রীদের যৌন হয়রানীরও অভিযোগ পাওয়া যায় সুচতুর শাকিলের বিরুদ্ধে। এ বিষয়ে জানতে চাইলে শাকিল বলেন, ‘আমি এসব মজা করে করি, আমার ব্যবহার যদি ছাত্রীদের খারাপ লাগে তাহলে তারা পড়–ক না আমার কাছে, এতে আমার কিছু আসে যায় না।

 

এরকম অনেক ছাত্রী পেয়ে যাবো। আর আমি কোন কোচিং করাই না, ব্যক্তিগত ভাবে প্রাইভেট পড়াই।’

সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করুন



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *










Facebook

© ভয়েস অব বরিশাল কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Developed BY: AMS IT BD