ফেঁসে যেতে পারেন পটুয়াখালীর সাবেক মেয়র! Latest Update News of Bangladesh

বুধবার, ০২ অক্টোবর ২০২৪, ০৮:৩১ পূর্বাহ্ন

বিজ্ঞপ্তি :
Latest Update Bangla News 24/7 আপনার চারপাশে ঘটে যাওয়া নানা খবর, খবরের পিছনের খবর সরাসরি ভয়েস অব বরিশালকে জানাতে ই-মেইল করুন- inbox.voiceofbarishal@gmail.com অথবা hmhalelbsl@gmail.com আপনার পাঠানো তথ্যের বস্তুনিষ্ঠতা যাচাই করে আমরা তা প্রকাশ করব।*** প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে!! বরিশাল বিভাগের সমস্ত জেলা,উপজেলা,বরিশাল মহানগরীর ৩০টি ওয়ার্ড ও ক্যাম্পাসে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে! ফোন: ০১৭৬৩৬৫৩২৮৩




ফেঁসে যেতে পারেন পটুয়াখালীর সাবেক মেয়র!

ফেঁসে যেতে পারেন পটুয়াখালীর সাবেক মেয়র!

ফেঁসে যেতে পারেন পটুয়াখালীর সাবেক মেয়র




পটুয়াখালী প্রতিনিধি॥ পটুয়াখালী পৌরসভার সাবেক মেয়র ডা. মো. শফিকুল ইসলামের মেয়াদে শহরের বিভিন্ন উন্নয়নকাজে অনিয়ম, কাজ না করে বিল উঠানো এবং নিম্নমানের কাজ করার বিষয়ে তদন্ত শুরু করছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। বৃহস্পতিবার (২৪ সেপ্টেম্বর) থেকে অভিযোগের বিষয়ে অনুসন্ধান করতে মাঠে নামছে দুদক।

 

 

দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) পটুয়াখালী সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের উপপরিচালক মো. ওয়াজেদ গাজী তদন্তের দায়িত্বে রয়েছেন। অভিযোগের বিষয়ে প্রকল্পগুলোর অনুসন্ধান শুরু হয়েছে এরইমধ্যে। এসব বিষয়ে প্রয়োজনীয় সহযোগিতার জন্য ২০ সেপ্টেম্বর পটুয়াখালীর বর্তমান পৌর মেয়রকে দুদকের পক্ষ থেকে চিঠি দেয়া হয়েছে। পাশাপাশি পৌরসভার বিগত দিনের একাধিক প্রকল্পের অন্তত সোয়া দুইশ কোটি টাকার কাজের তথ্য চাওয়া হয়েছে।

 

 

এ বিষয়ে পটুয়াখালী পৌরসভার মেয়র মহিউদ্দিন আহম্মেদ বলেন, ২৪ স্পেটেম্বর থেকে দুদকের গঠিত প্রকৌশল কমিটি বিভিন্ন প্রকল্পের পরিমাপসহ প্রয়োজনীয় কাজ করবে। এজন্য সার্বিক সহযোগিতা করতে পৌরসভার সংশ্লিষ্টদের নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।

 

 

স্থানীয় সূত্র জানায়, পটুয়াখালী পৌরসভার সাবেক মেয়র ও জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ডা. মো. শফিকুল ইসলামের বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশনের প্রধান কার্যালয়, বিভাগীয় কার্যালয় এবং সমন্বিত জেলা কার্যালয়ে অভিযোগ দেয়া হয়েছে। সেই আলোকে সুষ্ঠু এবং অনুসন্ধানী তদন্তের জন্য পটুয়াখালী দুদকের উপপরিচালককে নিয়োগ দেয়া হয়। এর আগে একই অভিযোগে মেয়রের অনিয়ম-দুর্নীতির তদন্ত শুরু হলেও অজ্ঞাত কারণে তা স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে প্রত্যাহার করা হয়েছিল। ফলে দুইশ কোটি টাকা দুর্নীতির তদন্ত নিয়ে সংশয় ছিল নানা মহলের।

 

 

এ ঘটনায় সর্বশেষ গত ১৩ অক্টোবর দুর্নীতি দমন কমিশনের উপপরিচালক মো. মোজাহার আলী সরদার স্বাক্ষরিত এক চিঠির মাধ্যমে বর্তমান মেয়র মো. মহিউদ্দিন আহম্মেদকে ২০১০-২০১১ অর্থবছর থেকে ২০১৮-২০১৯ অর্থবছর পর্যন্ত পৌর এলাকার বিভিন্ন সড়ক ও ড্রেন নির্মাণ, সম্প্রসারণ, টিউবওয়েল স্থাপন সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্যাদি চেয়ে নোটিশ করা হয়। এর আগে এসব বিষয়ে ব্যাপক অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ এনে ভিন্ন ভিন্নভাবে সংশ্লিষ্ট দফতরে কয়েকটি আবেদন জমা দিয়েছে স্থানীয়রা।

সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করুন



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *










Facebook

© ভয়েস অব বরিশাল কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Developed BY: AMS IT BD